মিথুন রিবেরু, জাপান থেকে : গত ২৪ সেপ্টেম্বর, রবিবার, টোকিওর কিতা ক্যু-র আকাবানে বিভিও হলে আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা পরিষদ, জাপান শাখার উদ্যোগে শিশুদের মাঝে বাংলা বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণের এক ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও জাপানপ্রবাসী লেখক-সাংবাদিক পি আর প্ল্যাসিড।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ‘লিটল বাংলাদেশ ইন জাপান’-এর প্রধান সমন্বয়ক দেলোয়ার হোসেন ডিউ, মাদল সাংস্কৃতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা তফসির আহমেদ তুহিন, জালাল আহমেদ, মোহাম্মদ সাজ্জাদুল হক, এমডি জসিম উদ্দিন ও মোখলেসুর রহমান প্রমূখ।
অনুষ্ঠানে জাপানে জন্ম নেয়া এবং বসবাসকারী বাংলাদেশী শিশুদের মধ্যে বাংলা বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়।
এ সময় বক্তারা জাপানে এতো সুন্দর একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য আয়োজকদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, টোকিওতে আগের চেয়ে বাংলাদেশী শিশুদের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ওদেরকে বাংলা অক্ষর পরিচয় করানোর মাধ্যমে বাংলা ভাষা চর্চা করার ব্যবস্থা করে দিতে একটি বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠা করা যায় কিনাÑ সে বিষয় চিন্তা-ভাবনা করতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
বক্তাদের এমন সময়োপযোগী প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সংগঠনের সভাপতি পি আর প্ল্যাসিড বলেন, এ মুহূর্তে স্কুল করা না গেলেও প্রতি সপ্তাহে হল ভাড়া করে শিশুদের অক্ষর জ্ঞান দেয়া ও ভাষা চর্চার ব্যবস্থা করার বিষয়টি সংগঠনের পক্ষ থেকে তারা অবশ্যই বিশেষভাবে বিবেচনা করবেন।
পুরো অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইয়াগুচি সুমন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ‘লিটল বাংলাদেশ ইন জাপান’-এর প্রধান সমন্বয়ক দেলোয়ার হোসেন ডিউ, মাদল সাংস্কৃতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা তফসির আহমেদ তুহিন, জালাল আহমেদ, মোহাম্মদ সাজ্জাদুল হক, এমডি জসিম উদ্দিন ও মোখলেসুর রহমান প্রমূখ।
অনুষ্ঠানে জাপানে জন্ম নেয়া এবং বসবাসকারী বাংলাদেশী শিশুদের মধ্যে বাংলা বই ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়।
এ সময় বক্তারা জাপানে এতো সুন্দর একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য আয়োজকদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, টোকিওতে আগের চেয়ে বাংলাদেশী শিশুদের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ওদেরকে বাংলা অক্ষর পরিচয় করানোর মাধ্যমে বাংলা ভাষা চর্চা করার ব্যবস্থা করে দিতে একটি বাংলা স্কুল প্রতিষ্ঠা করা যায় কিনাÑ সে বিষয় চিন্তা-ভাবনা করতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
বক্তাদের এমন সময়োপযোগী প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সংগঠনের সভাপতি পি আর প্ল্যাসিড বলেন, এ মুহূর্তে স্কুল করা না গেলেও প্রতি সপ্তাহে হল ভাড়া করে শিশুদের অক্ষর জ্ঞান দেয়া ও ভাষা চর্চার ব্যবস্থা করার বিষয়টি সংগঠনের পক্ষ থেকে তারা অবশ্যই বিশেষভাবে বিবেচনা করবেন।
পুরো অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইয়াগুচি সুমন।