বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাননি দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। বোর্ড থেকে তাকে না নেওয়ার কারণ কোমরের ইনজুরির কথা জানালেও তামিম আজ ২৭ সেপ্টেম্বর (বুধবার) বিকেলে এক ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, ফিজিওর রিপোর্টে তার খেলতে কোন বাধা ছিল না। তামিম জানান, ‘নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের পর মানসিকভাবে আমি খুব খুশি ছিলাম। গত চার-পাঁচ ম্যাচের যত বিষয় সব ভুলে গিয়েছিলাম। ম্যাচ শেষে আমার ইনজুরির অবস্থা ফিজিওকে জানায়।’
‘তখন ড্রেসিংরুমে নির্বাচকরা আসেন। আমি তাদের বলেছিলাম, আমার অবস্থা সামনে এমনই থাকবে। আমাকে দলে রাখলে বিষয়টি মাথায় রাখবেন। হোটেলে যাওয়ার পর আমাকে ফিজিও পর্যবেক্ষণ করেন।’
ফিজিওর রিপোর্টে কি ছিল তাও পরিষ্কার করেন তামিম, ‘ফিজিও’র রিপোর্টে ছিল প্রথম ম্যাচের পরে আমার ব্যথার অবস্থা কী, দ্বিতীয় ম্যাচের পর কী হয়েছে। সেক্ষেত্রে ২৬ তারিখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের শেষ ম্যাচের দিন অবস্থা কেমন হতে পারে। রিপোর্ট অনুযায়ী, খেলার জন্য আমি প্রস্তুত। তবে আমাকে বলা হয়েছিল আমি রেস্ট নিতেও পারি।’
রেস্ট নিলে ফিটনেসের অবস্থা ভালো থাকতো বলেও উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক, ‘শেষ ম্যাচটায় রেস্ট নিলে সেক্ষেত্রে আমার প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য রিহ্যাভ হয়ে যেত এবং বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচও আমি খেলতে পারবো এমনটা ছিল রিপোর্টে। আমি কোথাও বলিনি যে, পাঁচটা ম্যাচ খেলবো বা পাঁচ ম্যাচ খেলতে পারবো।’
ঠিকানা/এম
‘তখন ড্রেসিংরুমে নির্বাচকরা আসেন। আমি তাদের বলেছিলাম, আমার অবস্থা সামনে এমনই থাকবে। আমাকে দলে রাখলে বিষয়টি মাথায় রাখবেন। হোটেলে যাওয়ার পর আমাকে ফিজিও পর্যবেক্ষণ করেন।’
ফিজিওর রিপোর্টে কি ছিল তাও পরিষ্কার করেন তামিম, ‘ফিজিও’র রিপোর্টে ছিল প্রথম ম্যাচের পরে আমার ব্যথার অবস্থা কী, দ্বিতীয় ম্যাচের পর কী হয়েছে। সেক্ষেত্রে ২৬ তারিখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের শেষ ম্যাচের দিন অবস্থা কেমন হতে পারে। রিপোর্ট অনুযায়ী, খেলার জন্য আমি প্রস্তুত। তবে আমাকে বলা হয়েছিল আমি রেস্ট নিতেও পারি।’
রেস্ট নিলে ফিটনেসের অবস্থা ভালো থাকতো বলেও উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক, ‘শেষ ম্যাচটায় রেস্ট নিলে সেক্ষেত্রে আমার প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য রিহ্যাভ হয়ে যেত এবং বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচও আমি খেলতে পারবো এমনটা ছিল রিপোর্টে। আমি কোথাও বলিনি যে, পাঁচটা ম্যাচ খেলবো বা পাঁচ ম্যাচ খেলতে পারবো।’
ঠিকানা/এম