তাইওয়ানের সীমানার চারপাশে তিন দিনের সামরিক মহড়ার জন্য চীনের নিন্দা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন। তিনি বলেছেন, চীন দায়িত্বজ্ঞানহীন ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি।
টানা তিন দিন তাইওয়ান ঘিরে সামরিক মহড়া দিয়েছে বেইজিং। শেষ দিনের ১০ এপ্রিল (সোমবার) মহড়ায় চীন বিমানবাহী রণতরী ব্যবহার করে।
তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে যে, আটটি চীনা জাহাজ আজ ১১ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সকালেও তাইওয়ানের পার্শ্ববর্তী জলসীমায় নিজেদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থির সঙ্গে বৈঠক করে প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন তাইপেই ফিরে আসার পর শনিবার চীন মহড়া শুরু করে।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন বলেছেন, বন্ধু দেশগুলোতে সফর একটি ‘দীর্ঘমেয়াদী অনুশীলন’ এবং তাইওয়ানের জনগণ প্রত্যাশিত।
১০ এপ্রিল (সোমবার) গভীর রাতে নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ‘চীন সামরিক মহড়া শুরু করতে এটিকে ইস্যু (যুক্তরাষ্ট্র সফর) হিসেবে ব্যবহার করে। তারা তাইওয়ান এবং অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে। এই অঞ্চলের একটি প্রধান দেশের জন্য এটি একটি দায়িত্বশীল মনোভাব নয়। ’
বেইজিং তাইওয়ানকে চীনের অংশ মনে করে। তারা দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ নিতে শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করেনি।
সর্বশেষ এই সামরিক মহড়ার সময় নির্ভুল আক্রমণ এবং তাইওয়ানকে চারদিক থেকে অবরোধের অনুকরণ করে চীন। এসময় সেখানে কয়েক ডজন যুদ্ধবিমান এবং বোমারু বিমানও পাঠায় বেইজিং। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সোমবার ৯১টি চীনা সামরিক বিমান দ্বীপের চারপাশে উড্ডয়ন করেছে।
ঠিকানা/এসআর
টানা তিন দিন তাইওয়ান ঘিরে সামরিক মহড়া দিয়েছে বেইজিং। শেষ দিনের ১০ এপ্রিল (সোমবার) মহড়ায় চীন বিমানবাহী রণতরী ব্যবহার করে।
তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে যে, আটটি চীনা জাহাজ আজ ১১ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সকালেও তাইওয়ানের পার্শ্ববর্তী জলসীমায় নিজেদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থির সঙ্গে বৈঠক করে প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন তাইপেই ফিরে আসার পর শনিবার চীন মহড়া শুরু করে।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন বলেছেন, বন্ধু দেশগুলোতে সফর একটি ‘দীর্ঘমেয়াদী অনুশীলন’ এবং তাইওয়ানের জনগণ প্রত্যাশিত।
১০ এপ্রিল (সোমবার) গভীর রাতে নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ‘চীন সামরিক মহড়া শুরু করতে এটিকে ইস্যু (যুক্তরাষ্ট্র সফর) হিসেবে ব্যবহার করে। তারা তাইওয়ান এবং অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে। এই অঞ্চলের একটি প্রধান দেশের জন্য এটি একটি দায়িত্বশীল মনোভাব নয়। ’
বেইজিং তাইওয়ানকে চীনের অংশ মনে করে। তারা দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ নিতে শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করেনি।
সর্বশেষ এই সামরিক মহড়ার সময় নির্ভুল আক্রমণ এবং তাইওয়ানকে চারদিক থেকে অবরোধের অনুকরণ করে চীন। এসময় সেখানে কয়েক ডজন যুদ্ধবিমান এবং বোমারু বিমানও পাঠায় বেইজিং। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সোমবার ৯১টি চীনা সামরিক বিমান দ্বীপের চারপাশে উড্ডয়ন করেছে।
ঠিকানা/এসআর