আগাম বুকিং দিয়ে ডলার কেনার নতুন নিয়ম চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী ডলারের বর্তমান দামের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ স্মার্ট হার যোগ করে ডলার বিক্রি করতে পারবে ব্যাংকগুলো।
২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে এক বছরের জন্য ডলার বুকিং দিয়ে রাখা যাবে। তবে এ জন্য গ্রাহককে ‘সিক্স মান্থস মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল’ (স্মার্ট) অনুযায়ী বাড়তি অর্থ গুনতে হবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, কেউ এক বছরের জন্য আগাম ডলার কিনে রাখতে চাইলে তাকে কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত, তিনি যদি বাজার পর্যবেক্ষণ করে মনে করেন যে বাড়তি দরে স্মার্ট হার দিয়ে ডলার কিনে রাখা লাভজনক, তাহলে চাইলেই ব্যাংক থেকে এ ডলার বুকিং দিয়ে রাখতে পারবেন। আবার কারও যদি মনে হয় আগামীতে ডলারের দাম কমে আসবে তাহলে সেটি ভিন্ন বিষয়।
মেজবাউল হক আরও বলেন, বাজারে এখন কেউ এক বছরের জন্য ডলার বুকিং দিলে বছরান্তে প্রতি ডলারের জন্য ১২৩ টাকা ৩৫ পয়সা পরিশোধ করতে হবে।
বাজারে বর্তমানে আমদানিতে ডলারের দাম ১১০ টাকা। আর জুলাইতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত স্মার্ট রেট ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। আগস্টে তা বেড়ে হয় ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা চলতি সেপ্টেম্বরেও অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রতি মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি মাসের স্মার্ট রেট ঠিক করে দেয় যার ওপর বুকিং দেওয়া ডলারের দাম নির্ভর করছে।
এদিকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে এখন থেকে ডলারের মূল্য এক রেটে ধরা হয়েছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা পাচ্ছেন। আগে যা ছিল ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা। রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে ডলারের মূল্য ৫০ পয়সা বাড়িয়ে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়েছে। এ ছাড়া আমদানিতে ডলারের দর হবে ১১০ টাকা। আগে যা ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আন্তব্যাংক ব্যবস্থায় ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১০ টাকায়। তবে খোলাবাজারে নগদ এক ডলার কিনতে গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১১৭ টাকা থেকে ১১৮ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণের জন্য যারা বিদেশে যাচ্ছেন, তাদের প্রতি ডলার কিনতে খরচ করতে হচ্ছে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা পর্যন্ত।
ঠিকানা/এনআই
২৪ সেপ্টেম্বর রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে এক বছরের জন্য ডলার বুকিং দিয়ে রাখা যাবে। তবে এ জন্য গ্রাহককে ‘সিক্স মান্থস মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল’ (স্মার্ট) অনুযায়ী বাড়তি অর্থ গুনতে হবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, কেউ এক বছরের জন্য আগাম ডলার কিনে রাখতে চাইলে তাকে কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত, তিনি যদি বাজার পর্যবেক্ষণ করে মনে করেন যে বাড়তি দরে স্মার্ট হার দিয়ে ডলার কিনে রাখা লাভজনক, তাহলে চাইলেই ব্যাংক থেকে এ ডলার বুকিং দিয়ে রাখতে পারবেন। আবার কারও যদি মনে হয় আগামীতে ডলারের দাম কমে আসবে তাহলে সেটি ভিন্ন বিষয়।
মেজবাউল হক আরও বলেন, বাজারে এখন কেউ এক বছরের জন্য ডলার বুকিং দিলে বছরান্তে প্রতি ডলারের জন্য ১২৩ টাকা ৩৫ পয়সা পরিশোধ করতে হবে।
বাজারে বর্তমানে আমদানিতে ডলারের দাম ১১০ টাকা। আর জুলাইতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত স্মার্ট রেট ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। আগস্টে তা বেড়ে হয় ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ, যা চলতি সেপ্টেম্বরেও অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রতি মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি মাসের স্মার্ট রেট ঠিক করে দেয় যার ওপর বুকিং দেওয়া ডলারের দাম নির্ভর করছে।
এদিকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে এখন থেকে ডলারের মূল্য এক রেটে ধরা হয়েছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা পাচ্ছেন। আগে যা ছিল ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা। রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে ডলারের মূল্য ৫০ পয়সা বাড়িয়ে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়েছে। এ ছাড়া আমদানিতে ডলারের দর হবে ১১০ টাকা। আগে যা ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আন্তব্যাংক ব্যবস্থায় ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১০ টাকায়। তবে খোলাবাজারে নগদ এক ডলার কিনতে গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১১৭ টাকা থেকে ১১৮ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণের জন্য যারা বিদেশে যাচ্ছেন, তাদের প্রতি ডলার কিনতে খরচ করতে হচ্ছে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা পর্যন্ত।
ঠিকানা/এনআই