তীব্র এই গরমের সময় আরাম পেতে এখন অনেকে মুখে বা ত্বকের অনেক অংশেই বরফ ঘষতে শুরু করছেন। রূপচর্চা কিংবা মেকআপের আগেও বরফ ঘষার উপকারিতা সবাই জানেন। কিন্তু এ সাময়িক উপকারিতার অভ্যাসে দীর্ঘস্থায়ী বড় বিপদ ডেকে আনছেন আপনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষরা শেভিংয়ের পর আর নারীরা ওয়াস্কিংয়ের পর ত্বকের আরামের জন্য বরফ ঘষেন। বরফ কিংবা ত্বকের যে কোনো জ্বালাপোড়া থেকে রেহাই পেতেও বরফ ঘষার অভ্যাস বেশ জনপ্রিয় এখন। তবে এতে ত্বক বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
চিকিৎসাশাস্ত্রে, ত্বকের নানা সমস্যার পেছনে এ বরফ ঘষার অভ্যাসকে দায়ী করা হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এ অভ্যাসে ত্বকের টিস্যুগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দীর্ঘমেয়াদি এ অ্যভাসে ত্বকের প্রাকৃতিক মিনারেল ও সিবাম তেল কমতে শুরু করে। যার কারণে ত্বক হয়ে উঠে রুক্ষ্ম ও শুষ্ক। আর বরফ ঘষার কারণে ত্বকে একবার শুষ্কতার সমস্যা দেখা দিলে সে সমস্যাই ধীরে ধীরে আপনার মুখের ত্বকের লাবণ্য ও জেল্লা কেড়ে নেয়।
হঠাৎ ত্বকে স্বাভাবিক তাপমাত্রা বাধাপ্রাপ্ত হয় এই বরফ ঘষার অভ্যাসে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুখে নিয়মিত বরফ ঘষলে ত্বকে ফ্রস্টবাইটও হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তবে শুধু মুখ নয়, শরীরের যে কোনও জায়গায় অতিরিক্ত ঠান্ডা কিছু লাগলে ফ্রস্টবাইট দেখা দিতে পারে।
ফ্রস্টবাইট হলো বরফ ঘষার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে ত্বকে কালো কালো ছোপ দাগকে বোঝায়। বাংলায় একে বলা যেতে পারে ‘বরফের কামড়’। ত্বকের এ সমস্যা কালসিটে ভাবের জন্য দায়ী।
ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে হঠাৎ ঠান্ডা লেগে যাওয়া, মাথা ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়। অনেকের মনেই এক ভুল ধারণা রয়েছে। আর সেটি হলে কাটা কিংবা ক্ষত স্থানে বরফ ঘষলে তা দ্রুত সেরে উঠে।
আসলে তা মোটেও নয়। কাটা কিংবা ক্ষত স্থানে বরফ ঘষলে তাতে সাময়িক আরাম অনুভূতি হয় কিন্তু এতে কাটা কিংবা ক্ষতস্থান সেরে উঠে না। বরং উল্টো ত্বকের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সাময়িক আরামের জন্য বরফ না ঘষে মুখে বা ত্বকের যেকোনো অংশে বারবার পানির ঝাপটা দিতে পারেন। সূত্র: আনন্দবাজার
ঠিকানা/এসআর
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষরা শেভিংয়ের পর আর নারীরা ওয়াস্কিংয়ের পর ত্বকের আরামের জন্য বরফ ঘষেন। বরফ কিংবা ত্বকের যে কোনো জ্বালাপোড়া থেকে রেহাই পেতেও বরফ ঘষার অভ্যাস বেশ জনপ্রিয় এখন। তবে এতে ত্বক বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
চিকিৎসাশাস্ত্রে, ত্বকের নানা সমস্যার পেছনে এ বরফ ঘষার অভ্যাসকে দায়ী করা হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এ অভ্যাসে ত্বকের টিস্যুগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দীর্ঘমেয়াদি এ অ্যভাসে ত্বকের প্রাকৃতিক মিনারেল ও সিবাম তেল কমতে শুরু করে। যার কারণে ত্বক হয়ে উঠে রুক্ষ্ম ও শুষ্ক। আর বরফ ঘষার কারণে ত্বকে একবার শুষ্কতার সমস্যা দেখা দিলে সে সমস্যাই ধীরে ধীরে আপনার মুখের ত্বকের লাবণ্য ও জেল্লা কেড়ে নেয়।
হঠাৎ ত্বকে স্বাভাবিক তাপমাত্রা বাধাপ্রাপ্ত হয় এই বরফ ঘষার অভ্যাসে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুখে নিয়মিত বরফ ঘষলে ত্বকে ফ্রস্টবাইটও হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। তবে শুধু মুখ নয়, শরীরের যে কোনও জায়গায় অতিরিক্ত ঠান্ডা কিছু লাগলে ফ্রস্টবাইট দেখা দিতে পারে।
ফ্রস্টবাইট হলো বরফ ঘষার কারণে রক্ত জমাট বেঁধে ত্বকে কালো কালো ছোপ দাগকে বোঝায়। বাংলায় একে বলা যেতে পারে ‘বরফের কামড়’। ত্বকের এ সমস্যা কালসিটে ভাবের জন্য দায়ী।
ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে হঠাৎ ঠান্ডা লেগে যাওয়া, মাথা ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়। অনেকের মনেই এক ভুল ধারণা রয়েছে। আর সেটি হলে কাটা কিংবা ক্ষত স্থানে বরফ ঘষলে তা দ্রুত সেরে উঠে।
আসলে তা মোটেও নয়। কাটা কিংবা ক্ষত স্থানে বরফ ঘষলে তাতে সাময়িক আরাম অনুভূতি হয় কিন্তু এতে কাটা কিংবা ক্ষতস্থান সেরে উঠে না। বরং উল্টো ত্বকের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সাময়িক আরামের জন্য বরফ না ঘষে মুখে বা ত্বকের যেকোনো অংশে বারবার পানির ঝাপটা দিতে পারেন। সূত্র: আনন্দবাজার
ঠিকানা/এসআর