
দিনটাই যেন ইশ সোধির। ব্যাটিং ইনিংসে চাপে পড়েছিল দল। খাদের কিনারা থেকে শেষবেলায় টেনে তোলার হাল ধরেছিলেন তিনি। রান আউট হয়েছিলেন হাসানের ওভারে। তবে সেটা মানকাড হওয়ায় লিটন তাকে ফিরিয়ে ‘মহানুভবতা’র পরিচয় দেখিয়েছিলেন। পরে সেই সোধিই দলকে ২৫৪ রানের সংগ্রহ এনে দেওয়ার পথে রাখেন ভূমিকা। পরে বল হাতে একাই ধসিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটসম্যানদের। বড় জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেছে নিউজিল্যান্ড। তাতে ১৫ বছর পর ঘরের মাঠে কিউইদের কাছে হারল বাংলাদেশ।
মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার নিউজিল্যান্ডের কাছে ৮৬ রানে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ। ইশ সোধি একাই পেয়েছেন ৬ উইকেট। ব্যাটে-বলে আজ সেরা তিনিই।
২৫৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা টাইগারদের শুরুটা ছিল সতর্কিত। কিন্তু তাতে ফল এল না। লিটন দাস ফিরে যান মাত্র ৬ রান করে। তার বিদায়ের পর টাইগারদের রানের চাকার গতি কিছুটা বাড়ে। তানজিদ হাসান তামিমকে নিয়ে তামিম ইকবাল এগিয়ে নিতে থাকেন। তবে ছোট তামিম ফিরে যান মাত্র ১৬ রান করেই। তারপর সৌম্য সরকার ২ বছর পর আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে ব্যাট করতে নেমে ২ বল খেলে কোনো রান না করেই ফিরে যান।
তারপর তামিম-মাহমুদউল্লাহ আশা দেখাচ্ছিলেন। সেটাও থেমে যায় চট্টগ্রামের খান সাহেবের বিদায়ে। শেখ মেহেদিকে নিয়ে ৪২ রানের ছোট একটা জুটি গড়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তবে সেটা ভেঙে যেতেই টাইগারদের জয়ের আশাও নিভে যায়। সাইলেন্ট কিলারের সুযোগ ছিল নায়ক হওয়ার। কিন্তু নিজের ফিফটি থেকে মাত্র ১ রান দূরে থাকতেই আউট হয়ে যান তিনি।
তারপর অন্ধের যষ্ঠি নাসুম আহমেদ কিছুটা আশা জাগিয়েছিলেন। কিন্তু টপ অর্ডাররাই যেখানে ব্যর্থ, সেখানে আর নিচের সারির ব্যাটারদের কাছে প্রত্যাশারই-বা কী থাকে। নাসুমের ২১ পেরেছে শুধুই হারের ব্যবধান কমাতে। পরে আর কেউ না পারলে ১৬৮ রানেই থেমে যায় টাইগাররা।
ঠিকানা/এনআই
মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার নিউজিল্যান্ডের কাছে ৮৬ রানে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ। ইশ সোধি একাই পেয়েছেন ৬ উইকেট। ব্যাটে-বলে আজ সেরা তিনিই।
২৫৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা টাইগারদের শুরুটা ছিল সতর্কিত। কিন্তু তাতে ফল এল না। লিটন দাস ফিরে যান মাত্র ৬ রান করে। তার বিদায়ের পর টাইগারদের রানের চাকার গতি কিছুটা বাড়ে। তানজিদ হাসান তামিমকে নিয়ে তামিম ইকবাল এগিয়ে নিতে থাকেন। তবে ছোট তামিম ফিরে যান মাত্র ১৬ রান করেই। তারপর সৌম্য সরকার ২ বছর পর আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে ব্যাট করতে নেমে ২ বল খেলে কোনো রান না করেই ফিরে যান।
তারপর তামিম-মাহমুদউল্লাহ আশা দেখাচ্ছিলেন। সেটাও থেমে যায় চট্টগ্রামের খান সাহেবের বিদায়ে। শেখ মেহেদিকে নিয়ে ৪২ রানের ছোট একটা জুটি গড়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তবে সেটা ভেঙে যেতেই টাইগারদের জয়ের আশাও নিভে যায়। সাইলেন্ট কিলারের সুযোগ ছিল নায়ক হওয়ার। কিন্তু নিজের ফিফটি থেকে মাত্র ১ রান দূরে থাকতেই আউট হয়ে যান তিনি।
তারপর অন্ধের যষ্ঠি নাসুম আহমেদ কিছুটা আশা জাগিয়েছিলেন। কিন্তু টপ অর্ডাররাই যেখানে ব্যর্থ, সেখানে আর নিচের সারির ব্যাটারদের কাছে প্রত্যাশারই-বা কী থাকে। নাসুমের ২১ পেরেছে শুধুই হারের ব্যবধান কমাতে। পরে আর কেউ না পারলে ১৬৮ রানেই থেমে যায় টাইগাররা।
ঠিকানা/এনআই