কানাডার একজন ঊর্ধ্বতন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে ভারত। তাকে পাঁচদিনের মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তার নাম প্রকাশ করেনি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিখ নেতা হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সম্প্রতি কানাডা থেকে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র)প্রধানকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কানাডার এ সিদ্ধান্তের পরই ভারতের পদক্ষেপটি সামনে আসে। খবর এনডিটিভি।
গণমাধ্যমটি বলছে, স্থানীয় সময় ১৮ সেপ্টেম্বর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দাবি করেন, শিখ সম্প্রদায়ের নেতা হারদ্বীপ সিং নিজ্জারকে ভারত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় গত ১৮ জুন ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির আইনসভা হাউজ অব কমন্সে ট্রুডোর এমন মন্তব্যের পরই দুই দেশের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্কে অস্থিরতা শুরু হয়। প্রথমে কানাডা এই হতাকাণ্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে কানাডায় নিযুক্ত ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর প্রধানকে বহিষ্কার করে এবং তাকে দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এর কয়েক ঘণ্টা পর নয়াদিল্লিতে কর্মরত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ৫ দিনের মধ্যে কানাডায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় ভারত।
জাস্টিন ট্রুডো এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ করার পর কঠিন ভাষায় এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে মোদি প্রশাসন।ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ট্রুডোর এমন বক্তব্যের জবাব দিতে কানাডার হাইকমিশনার, অথবা রাষ্ট্রদূতকে ডাকা হয়েছে। হারদ্বীপ সিং নিজ্জার ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে আলাদা ও স্বাধীন খালিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের অন্যতম বড় নেতা ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার তৎপরতায় যুক্ত থাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে।
ঠিকানা/এম
গণমাধ্যমটি বলছে, স্থানীয় সময় ১৮ সেপ্টেম্বর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দাবি করেন, শিখ সম্প্রদায়ের নেতা হারদ্বীপ সিং নিজ্জারকে ভারত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় গত ১৮ জুন ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় গুলি করে হত্যা করা হয়। দেশটির আইনসভা হাউজ অব কমন্সে ট্রুডোর এমন মন্তব্যের পরই দুই দেশের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্কে অস্থিরতা শুরু হয়। প্রথমে কানাডা এই হতাকাণ্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে কানাডায় নিযুক্ত ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর প্রধানকে বহিষ্কার করে এবং তাকে দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এর কয়েক ঘণ্টা পর নয়াদিল্লিতে কর্মরত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ৫ দিনের মধ্যে কানাডায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় ভারত।
জাস্টিন ট্রুডো এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ করার পর কঠিন ভাষায় এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে মোদি প্রশাসন।ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ট্রুডোর এমন বক্তব্যের জবাব দিতে কানাডার হাইকমিশনার, অথবা রাষ্ট্রদূতকে ডাকা হয়েছে। হারদ্বীপ সিং নিজ্জার ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে আলাদা ও স্বাধীন খালিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের অন্যতম বড় নেতা ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার তৎপরতায় যুক্ত থাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে।
ঠিকানা/এম