আগামী মাসে ভারতে শুরু হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ হারল অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে ২-২ সমতা থাকায় ১৭ সেপ্টেম্বর রোববার জোহানেসবার্গে পঞ্চম ওয়ানডে ম্যাচটি হয়ে উঠেছিল সিরিজ নির্ধারণী।
সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচ হেরেছিল প্রোটিয়ারা। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা। দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ জেতে ১২২ রানে। ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা তোলে ৯ উইকেটে ৩১৫ রান। জবাবে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয় ১৯৩ রানে।
এদিন মূলত অলরাউন্ডার মার্কো ইয়ানসেনের তোপে বিধ্বস্ত হয় অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইনআপ। তাদের প্রথম পাঁচটি উইকেটই তুলে নেন তিনি। ৩৯ রানে নেন ৫ উইকেট। তার আগে ব্যাট হাতেও জ্বলে ওঠেন তিনি। খেলেন ৪৭ রানের দারুণ এক ক্যামিও ইনিংস। এমন দারুণ পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরাও হন ইয়ানসেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এইডেন মার্করাম করেন ৯৩ রান। তার ইনিংসে ছিল ৯ চার ও ৩ ছক্কা। এ ছাড়া ৬৩ রান করেন ডেভিড মিলার। তাতে বড় পুঁজি পায় প্রোটিয়ারা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া প্রথম তিন ওভারে তোলে ৩৪ রান। তবে ইয়ানসেন একই ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে দলকে ম্যাচে ফেরান। এরপর অবশ্য মার্নাস লাবুশেনের সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েছিলেন অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৯০ রানের জুটি গড়েন তারা। তবে দ্বিতীয় স্পেলে বল করতে এসে মার্শকে (৭১) ফিরিয়ে আবারও অজি শিবিরে ধাক্কা দেন ইয়ানসেন।
এরপর লাবুশেনকেও ব্যক্তিগত ৪৪ রানে ফেরান ইয়ানসেন। পরে শন অ্যাবটের ২৩, ক্যামেরুন গ্রিনের ১৮ কেবল হারের ব্যবধান কমায়। কেশব মহারাজ ৩৩ রানে নেন ৪ উইকেট।
ঠিকানা/এনআই
সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচ হেরেছিল প্রোটিয়ারা। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা। দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ জেতে ১২২ রানে। ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা তোলে ৯ উইকেটে ৩১৫ রান। জবাবে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয় ১৯৩ রানে।
এদিন মূলত অলরাউন্ডার মার্কো ইয়ানসেনের তোপে বিধ্বস্ত হয় অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইনআপ। তাদের প্রথম পাঁচটি উইকেটই তুলে নেন তিনি। ৩৯ রানে নেন ৫ উইকেট। তার আগে ব্যাট হাতেও জ্বলে ওঠেন তিনি। খেলেন ৪৭ রানের দারুণ এক ক্যামিও ইনিংস। এমন দারুণ পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরাও হন ইয়ানসেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এইডেন মার্করাম করেন ৯৩ রান। তার ইনিংসে ছিল ৯ চার ও ৩ ছক্কা। এ ছাড়া ৬৩ রান করেন ডেভিড মিলার। তাতে বড় পুঁজি পায় প্রোটিয়ারা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া প্রথম তিন ওভারে তোলে ৩৪ রান। তবে ইয়ানসেন একই ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে দলকে ম্যাচে ফেরান। এরপর অবশ্য মার্নাস লাবুশেনের সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েছিলেন অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৯০ রানের জুটি গড়েন তারা। তবে দ্বিতীয় স্পেলে বল করতে এসে মার্শকে (৭১) ফিরিয়ে আবারও অজি শিবিরে ধাক্কা দেন ইয়ানসেন।
এরপর লাবুশেনকেও ব্যক্তিগত ৪৪ রানে ফেরান ইয়ানসেন। পরে শন অ্যাবটের ২৩, ক্যামেরুন গ্রিনের ১৮ কেবল হারের ব্যবধান কমায়। কেশব মহারাজ ৩৩ রানে নেন ৪ উইকেট।
ঠিকানা/এনআই