দেশি-প্রবাসী শিল্পীদের চিত্রকর্ম নিয়ে নিউইয়র্কে ৫ দিনব্যাপী বিশেষ প্রদর্শনী বাংলাদেশের চিত্রশিল্পীরা অনেকেই দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন। আন্তর্জাতিক অনেক সম্মাননাও পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। তাদের আঁকা ছবির খ্যাতিও ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চিত্রশিল্পের পৃষ্ঠপোষক ও চিত্রশিল্প-প্রেমিকদের কাছে। তবে সেগুলোর প্রচারণা তেমনভাবে হচ্ছে না। এবার আমেরিকার নিউইয়র্কের বুকে দেশের খ্যাতিমান শিল্পী এবং প্রবাসে অবস্থানরত শিল্পীদের আঁকা চিত্রকর্ম নিয়ে পাঁচ দিনব্যাপী বিশেষ প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় এই প্রদর্শনীতে ৬৫টির বেশি ছবি ঠাঁই পাবে। প্রদর্শনীতে কোনো এন্ট্রি ফি নেই। সবার জন্য উন্মুক্ত। এই প্রদর্শনী প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে। প্রদর্শনীতে যেসব শিল্পীর আঁকা ছবি প্রদর্শন করা হবে, সেই শিল্পীরাও উপস্থিত থাকবেন। প্রদর্শনীতে আগত দর্শকেরা শিল্পীদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন এবং তাদের আঁকা ছবি কিনেও নিতে পারবেন।
প্রথমবারের মতো এ ধরনের প্রদর্শনীর আয়োজন করছেন জেবিবিএর সাবেক সভাপতি ও আইটিভির সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং আইটিভির চেয়ারম্যান মিলা হোসেন। সঙ্গে থাকছে বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরাম।
আইটিভি ইউএসএর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন একজন নৃত্যশিল্পী, মডেল ও অভিনয়শিল্পী। পাশাপাশি তার একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে, তিনি একজন চিত্রশিল্পী। তিনি আর্ট কলেজ থেকে লেখাপড়া করেছেন। তার এই প্রতিভার কথা অনেকেই জানেন। তিনি ভীষণ সুন্দর ছবি আঁকেন। তাদের বাসভবনের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে তার আঁকা ছবি। সেই ছবি দেখে অনেকেই মুগ্ধ। মিলার হাজব্যান্ড জাকারিয়া মাসুদ জিকো চিত্রশিল্পের একজন পৃষ্ঠপোষক। স্বামীর চিত্রশিল্পের প্রতি ভালোবাসা, পৃষ্ঠপোষকতা ও আগ্রহের কারণে এখনো নিজের ছবি আঁকার গুণটি ধরে রেখেছেন মিলা। চিত্রশিল্পের প্রতি আকর্ষণের কারণেই নিউইয়র্কে এ ধরনের একটি প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেন স্বামী-স্ত্রী। ২০২১ সালে এই প্রদর্শনী আয়োজন করার কথা থাকলেও করোনার কারণে তখন সেটি করা সম্ভব হয়নি। মাঝখানে কিছুটা সময় অতিবাহিত হলেও তারা হাল ছাড়েননি। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্পীর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদেরকে নিউইয়র্কে নিয়ে আসা ও তাদের ছবি প্রদর্শনের জন্য কাজ করছেন। তাদের সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। মূলত সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই এ ধরনের একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে ১০ সেপ্টেম্বর বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন পার্টি সেন্টারে আইটিভি ইউএসএর পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রদর্শনীর নানা বিষয় তুলে ধরেন মিলা হোসেন ও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। এ সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আইটিভির অনুষ্ঠান ও সংবাদ বিভাগের প্রধান আবীর আলমগীর। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আইটিভি ইউএসএর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন, সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো, বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ, সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী, অধ্যাপক মতলুব আলী, কাজী রকিব এবং মুক্তিযোদ্ধা, চিত্রশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার তাজুল ইমাম। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আইটিভি ইউএসএ এই অনুষ্ঠানে শিরোনাম দিয়েছে ‘কালার্স অব ফ্রিডম’। জাকারিয়া মাসুদ জিকো তার মূল বক্তৃতায় জানান, আমরা প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছি। এখানকার মূলধারার দর্শনার্থীর পাশাপাশি বাংলাদেশি সবাই আমন্ত্রিত। এখানে এসে খ্যাতনামা শিল্পীদের চিত্রকর্ম কেনার সুযোগ থাকবে। তিনি বলেন, প্রদর্শনীটি হবে ম্যানহাটনের গ্যালারি আর্টিফ্যাক্টে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। উদ্বোধন করবেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিখ অ্যাডামস। তিনি আরও বলেন, হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে রয়েছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস। স্ট্র্যাটিজিক পার্টনার আরগন। অনুষ্ঠানের স্পন্সর বার্জার এবং চাষী। প্রেজেন্টেড বাই সিটি ব্যাংক।
আয়োজকেরা জানান, মূলত বাংলাদেশের চিত্রশিল্পের সঙ্গে এ দেশের মূলধারার মানুষকে পরিচিত করে তোলাই এই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য। বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন খ্যাতনামা শিল্পী এবং এখানকার বাংলাদেশি আমেরিকান ২৭ জনসহ মোট ৫৭ জন শিল্পীর আঁকা ছবি প্রদর্শনীতে থাকবে।
প্রদর্শনীতে যাদের চিত্রকর্ম থাকবে, তাদের মধ্যে রয়েছেন মোস্তফা মনোয়ার, হাশেম খান, রফিকুন নবী, মনিরুল ইসলাম, আব্দুস শাকুর, হামিদুজ্জামান খান, সৈয়দ আবুল বাকি আলভী, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, বীরেন সোম, আব্দুল মান্নান, ফরিদা জামান, আফজাল হোসেন, জামাল উদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মদ ইউনূস, মোস্তাফিজুল হক, রোকেয়া সুলতানা, মোস্তফা খালিদ পলাশ, রেজাউন নবী, আহমেদ শামসুদ্দোহা, নাসির হোসেন, শেখ আফজাল হোসেন, শিশির ভট্টাচার্য্য, মো. মনিরুজ্জামান, কনক চাঁপা চাকমা, লায়লা শারমীন, মোহাম্মদ ইকবাল, মোস্তফা জামান, আনিসুজ্জামান আনিস, ভিনিতা করিম, সুবর্ণা মোর্শেদা, মোহাম্মদ টোকন, মো. জহির উদ্দিন, নার্গিস পলি, মিলা হোসেন, আলমা লিয়া, আর্থার আজাদ, বিশ্বজিৎ চৌধুরী, দিনা জামান, ফারহানা ইয়াসমিন, কায়সার কামাল, কানিজ হুসনা আকবরী, কাজী রকিব, কাউসার ফেরদৌসী, কাউ সি মং, খুরশিদ সেলিম, মাতলুব আলী, মাসুদ উল আলম, নূরুল হক মিনু, মোহাম্মদ হাসান রোকন, রুদ্র মোহাম্মদ আইয়ুদ জাহাঙ্গীর, সালামা সিনহা কানিজ, শামীম আরা, শামীম বেগম, শামীম সুবর্ণা, সুনীল হাওলাদার, সৈয়দ আজিজুর রহমান, শাহজাদা সুলতানা, তাজুল ইমাম, তরিক জুলফিকার, তাসনুভা রহমান, জেবুন কামাল হেলেন প্রমুখ। জাকারিয়া মাসুদ জিকো সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, আমাদের এই আয়োজনের বিষয়টি আপনারা গণমাধ্যমে তুলে ধরবেন বলে আশা করি। এই আয়োজনের পেছনে আমার স্ত্রী মিলা হোসেনের আগ্রহ ছিল অনেক। মূলত তিনি একজন চিত্রশিল্পী এবং আর্ট কলেজের ছাত্রী হওয়ায় এ ধরনের প্রদর্শনী করার ব্যাপারে আগ্রহী হন। এখানে আমাকে ফোরাম যেমন সহায়তা করছে, তেমনি বাংলাদেশে সবার প্রিয় ও সবার পরিচিত অভিনেতা, নির্মাতা ও চিত্রশিল্পী আফজাল আহমেদ খুবই সহযোগিতা করছেন। তিনি জানান, এই প্রদর্শনীতে বিক্রীত ছবির অর্থ সংশ্লিষ্ট শিল্পীরা পাবেন। বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বড় ধরনের একটি প্রদর্শনী করার। এর মূল আয়োজক আইটিভি ইউএসএ এবং এর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন ও সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। আমরা আশা করছি, মেইন স্ট্রিমের কাছে আমাদের চিত্রকর্মগুলো তুলে ধরতে পারব। কাজী রকিব বলেন, বাংলাদেশের শিল্পকলা আধুনিক শিল্পকলা। তবে প্রচার কম। দেশে শিল্পীর সংখ্যা বেড়েছে। অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। এখানে প্রদর্শনী হলে আমাদের দেশের কাজগুলো মেইন স্ট্রিমে দেখানোর সুযোগ হবে। তাজুল ইমাম এই আয়োজনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে প্রদর্শনীকে সাফল্যমণ্ডিত করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রথমবারের মতো এ ধরনের প্রদর্শনীর আয়োজন করছেন জেবিবিএর সাবেক সভাপতি ও আইটিভির সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং আইটিভির চেয়ারম্যান মিলা হোসেন। সঙ্গে থাকছে বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরাম।
আইটিভি ইউএসএর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন একজন নৃত্যশিল্পী, মডেল ও অভিনয়শিল্পী। পাশাপাশি তার একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে, তিনি একজন চিত্রশিল্পী। তিনি আর্ট কলেজ থেকে লেখাপড়া করেছেন। তার এই প্রতিভার কথা অনেকেই জানেন। তিনি ভীষণ সুন্দর ছবি আঁকেন। তাদের বাসভবনের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে তার আঁকা ছবি। সেই ছবি দেখে অনেকেই মুগ্ধ। মিলার হাজব্যান্ড জাকারিয়া মাসুদ জিকো চিত্রশিল্পের একজন পৃষ্ঠপোষক। স্বামীর চিত্রশিল্পের প্রতি ভালোবাসা, পৃষ্ঠপোষকতা ও আগ্রহের কারণে এখনো নিজের ছবি আঁকার গুণটি ধরে রেখেছেন মিলা। চিত্রশিল্পের প্রতি আকর্ষণের কারণেই নিউইয়র্কে এ ধরনের একটি প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেন স্বামী-স্ত্রী। ২০২১ সালে এই প্রদর্শনী আয়োজন করার কথা থাকলেও করোনার কারণে তখন সেটি করা সম্ভব হয়নি। মাঝখানে কিছুটা সময় অতিবাহিত হলেও তারা হাল ছাড়েননি। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্পীর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদেরকে নিউইয়র্কে নিয়ে আসা ও তাদের ছবি প্রদর্শনের জন্য কাজ করছেন। তাদের সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। মূলত সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই এ ধরনের একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে ১০ সেপ্টেম্বর বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন পার্টি সেন্টারে আইটিভি ইউএসএর পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রদর্শনীর নানা বিষয় তুলে ধরেন মিলা হোসেন ও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। এ সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আইটিভির অনুষ্ঠান ও সংবাদ বিভাগের প্রধান আবীর আলমগীর। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আইটিভি ইউএসএর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন, সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো, বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ, সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী, অধ্যাপক মতলুব আলী, কাজী রকিব এবং মুক্তিযোদ্ধা, চিত্রশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার তাজুল ইমাম। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আইটিভি ইউএসএ এই অনুষ্ঠানে শিরোনাম দিয়েছে ‘কালার্স অব ফ্রিডম’। জাকারিয়া মাসুদ জিকো তার মূল বক্তৃতায় জানান, আমরা প্রথমবারের মতো এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছি। এখানকার মূলধারার দর্শনার্থীর পাশাপাশি বাংলাদেশি সবাই আমন্ত্রিত। এখানে এসে খ্যাতনামা শিল্পীদের চিত্রকর্ম কেনার সুযোগ থাকবে। তিনি বলেন, প্রদর্শনীটি হবে ম্যানহাটনের গ্যালারি আর্টিফ্যাক্টে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। উদ্বোধন করবেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিখ অ্যাডামস। তিনি আরও বলেন, হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে রয়েছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস। স্ট্র্যাটিজিক পার্টনার আরগন। অনুষ্ঠানের স্পন্সর বার্জার এবং চাষী। প্রেজেন্টেড বাই সিটি ব্যাংক।
আয়োজকেরা জানান, মূলত বাংলাদেশের চিত্রশিল্পের সঙ্গে এ দেশের মূলধারার মানুষকে পরিচিত করে তোলাই এই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য। বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন খ্যাতনামা শিল্পী এবং এখানকার বাংলাদেশি আমেরিকান ২৭ জনসহ মোট ৫৭ জন শিল্পীর আঁকা ছবি প্রদর্শনীতে থাকবে।
প্রদর্শনীতে যাদের চিত্রকর্ম থাকবে, তাদের মধ্যে রয়েছেন মোস্তফা মনোয়ার, হাশেম খান, রফিকুন নবী, মনিরুল ইসলাম, আব্দুস শাকুর, হামিদুজ্জামান খান, সৈয়দ আবুল বাকি আলভী, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, বীরেন সোম, আব্দুল মান্নান, ফরিদা জামান, আফজাল হোসেন, জামাল উদ্দিন আহমেদ, মোহাম্মদ ইউনূস, মোস্তাফিজুল হক, রোকেয়া সুলতানা, মোস্তফা খালিদ পলাশ, রেজাউন নবী, আহমেদ শামসুদ্দোহা, নাসির হোসেন, শেখ আফজাল হোসেন, শিশির ভট্টাচার্য্য, মো. মনিরুজ্জামান, কনক চাঁপা চাকমা, লায়লা শারমীন, মোহাম্মদ ইকবাল, মোস্তফা জামান, আনিসুজ্জামান আনিস, ভিনিতা করিম, সুবর্ণা মোর্শেদা, মোহাম্মদ টোকন, মো. জহির উদ্দিন, নার্গিস পলি, মিলা হোসেন, আলমা লিয়া, আর্থার আজাদ, বিশ্বজিৎ চৌধুরী, দিনা জামান, ফারহানা ইয়াসমিন, কায়সার কামাল, কানিজ হুসনা আকবরী, কাজী রকিব, কাউসার ফেরদৌসী, কাউ সি মং, খুরশিদ সেলিম, মাতলুব আলী, মাসুদ উল আলম, নূরুল হক মিনু, মোহাম্মদ হাসান রোকন, রুদ্র মোহাম্মদ আইয়ুদ জাহাঙ্গীর, সালামা সিনহা কানিজ, শামীম আরা, শামীম বেগম, শামীম সুবর্ণা, সুনীল হাওলাদার, সৈয়দ আজিজুর রহমান, শাহজাদা সুলতানা, তাজুল ইমাম, তরিক জুলফিকার, তাসনুভা রহমান, জেবুন কামাল হেলেন প্রমুখ। জাকারিয়া মাসুদ জিকো সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, আমাদের এই আয়োজনের বিষয়টি আপনারা গণমাধ্যমে তুলে ধরবেন বলে আশা করি। এই আয়োজনের পেছনে আমার স্ত্রী মিলা হোসেনের আগ্রহ ছিল অনেক। মূলত তিনি একজন চিত্রশিল্পী এবং আর্ট কলেজের ছাত্রী হওয়ায় এ ধরনের প্রদর্শনী করার ব্যাপারে আগ্রহী হন। এখানে আমাকে ফোরাম যেমন সহায়তা করছে, তেমনি বাংলাদেশে সবার প্রিয় ও সবার পরিচিত অভিনেতা, নির্মাতা ও চিত্রশিল্পী আফজাল আহমেদ খুবই সহযোগিতা করছেন। তিনি জানান, এই প্রদর্শনীতে বিক্রীত ছবির অর্থ সংশ্লিষ্ট শিল্পীরা পাবেন। বাংলাদেশি আমেরিকান আর্টিস্ট ফোরামের সভাপতি আর্থার আজাদ বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বড় ধরনের একটি প্রদর্শনী করার। এর মূল আয়োজক আইটিভি ইউএসএ এবং এর চেয়ারম্যান মিলা হোসেন ও সিইও জাকারিয়া মাসুদ জিকো। আমরা আশা করছি, মেইন স্ট্রিমের কাছে আমাদের চিত্রকর্মগুলো তুলে ধরতে পারব। কাজী রকিব বলেন, বাংলাদেশের শিল্পকলা আধুনিক শিল্পকলা। তবে প্রচার কম। দেশে শিল্পীর সংখ্যা বেড়েছে। অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। এখানে প্রদর্শনী হলে আমাদের দেশের কাজগুলো মেইন স্ট্রিমে দেখানোর সুযোগ হবে। তাজুল ইমাম এই আয়োজনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে প্রদর্শনীকে সাফল্যমণ্ডিত করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।