বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রার বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতাদের সাথে কথা বলেছেন ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি এসব আইনপ্রণেতাদের সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তাদের সাথে সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত ইমরান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছেন বলে ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবসের সূত্রে জানা গেছে।
এরমধ্যেই রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস এবং মার্কিন কংগ্রেসের অন্যান্য সদস্যদের সাথে দেখা করেছেন। এসব সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্পর্কে তাদের অবহিত করেছেন।
তারা রোহিঙ্গা ইস্যু, শান্তি রক্ষা, শ্রম সমস্যা, বাণিজ্য সহযোগিতা, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যাগুলির মতো দ্বিপাক্ষিক স্বার্থের অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
নিউইয়র্ক থেকে নির্বাচিত হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস সম্প্রতি বাংলাদেশ ককাসের সদস্য হিসেবে যোগদান করেছেন।
রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান বাংলাদেশ ককাসের চার কো-চেয়ার ক্লডিয়া টেনি, গেরি কনোলি, ডোয়াইট ইভান্স এবং জো উইলসনের সাথে তাদের নিজ নিজ অফিসে দেখা করেন। এ ছাড়াও কংগ্রেস সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান এবং কংগ্রেসম্যানের চিফ অফ স্টাফ রিপা ব্যারি মুরের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন বলে জানা যায়।
রাষ্ট্রদূত এবং দূতাবাসের কর্মকর্তারা সিনেটর রজার মার্শাল, রিপাবলিকান লোইস ফ্র্যাঙ্কেল, রিপাবলিকা হ্যালি স্টিভেনসের প্রতিনিধির, প্রতিনিধি গ্রেস মেং-এর প্রতিনিধি মারিও ডিয়াজ বালার্ট এবং অন্যান্য বর্তমান এবং প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান, সিনেটর এবং তাদের সিনিয়র স্টাফদের সাথে গত কয়েক সপ্তাহজুড়ে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন।
দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে, রাষ্ট্রদূতের নিয়মিত ব্যস্ততার অংশ হিসেবেই এসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এরমধ্যেই রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস এবং মার্কিন কংগ্রেসের অন্যান্য সদস্যদের সাথে দেখা করেছেন। এসব সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্পর্কে তাদের অবহিত করেছেন।
তারা রোহিঙ্গা ইস্যু, শান্তি রক্ষা, শ্রম সমস্যা, বাণিজ্য সহযোগিতা, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যাগুলির মতো দ্বিপাক্ষিক স্বার্থের অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
নিউইয়র্ক থেকে নির্বাচিত হাউস ডেমোক্র্যাটিক নেতা হাকিম জেফ্রিস সম্প্রতি বাংলাদেশ ককাসের সদস্য হিসেবে যোগদান করেছেন।
রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান বাংলাদেশ ককাসের চার কো-চেয়ার ক্লডিয়া টেনি, গেরি কনোলি, ডোয়াইট ইভান্স এবং জো উইলসনের সাথে তাদের নিজ নিজ অফিসে দেখা করেন। এ ছাড়াও কংগ্রেস সদস্য ব্র্যাড শেরম্যান এবং কংগ্রেসম্যানের চিফ অফ স্টাফ রিপা ব্যারি মুরের সাথে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন বলে জানা যায়।
রাষ্ট্রদূত এবং দূতাবাসের কর্মকর্তারা সিনেটর রজার মার্শাল, রিপাবলিকান লোইস ফ্র্যাঙ্কেল, রিপাবলিকা হ্যালি স্টিভেনসের প্রতিনিধির, প্রতিনিধি গ্রেস মেং-এর প্রতিনিধি মারিও ডিয়াজ বালার্ট এবং অন্যান্য বর্তমান এবং প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান, সিনেটর এবং তাদের সিনিয়র স্টাফদের সাথে গত কয়েক সপ্তাহজুড়ে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন।
দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে, রাষ্ট্রদূতের নিয়মিত ব্যস্ততার অংশ হিসেবেই এসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।