জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে অংশ নিতে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাম্ব্যাসেডর-অ্যাট-লার্জ খুরশীদ এ. চৌধূরী এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্গঠন এবং বিশ্বব্যাপী সংহতি পুনরুজ্জীবিত করার বিষয়ে এবারের অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে। বৈশ্বিক শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ২০৩০ অ্যাজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন-সংক্রান্ত আলোচনাও এবারের অধিবেশনে বিশেষ প্রাধান্য পাবে।
প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য প্রদান করতে পারেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, কোভিড-১৯ অতিমারির কারণে বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে যে অগ্রযাত্রা, তা অনেকাংশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠে সম্মিলিতভাবে টেকসই বিনির্মাণ এবং সবার জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ নিশ্চিতকল্পে এবারের আয়োজনে বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের সভা আয়োজন করা হয়েছে।
ড. মোমেন বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গা সমস্যার ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয়ভাবে গৃহীত পদক্ষেপ আশানুরূপ কোনো সমাধান দিতে পারেনি। বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন এখন এক নম্বর ইস্যু।
ঠিকানা/এনআই
পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাম্ব্যাসেডর-অ্যাট-লার্জ খুরশীদ এ. চৌধূরী এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্গঠন এবং বিশ্বব্যাপী সংহতি পুনরুজ্জীবিত করার বিষয়ে এবারের অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে। বৈশ্বিক শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ২০৩০ অ্যাজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন-সংক্রান্ত আলোচনাও এবারের অধিবেশনে বিশেষ প্রাধান্য পাবে।
প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য প্রদান করতে পারেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, কোভিড-১৯ অতিমারির কারণে বিশ্বব্যাপী দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে যে অগ্রযাত্রা, তা অনেকাংশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠে সম্মিলিতভাবে টেকসই বিনির্মাণ এবং সবার জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ নিশ্চিতকল্পে এবারের আয়োজনে বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের সভা আয়োজন করা হয়েছে।
ড. মোমেন বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গা সমস্যার ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয়ভাবে গৃহীত পদক্ষেপ আশানুরূপ কোনো সমাধান দিতে পারেনি। বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন এখন এক নম্বর ইস্যু।
ঠিকানা/এনআই