
প্রায় এক যুগ ধরে রোজার মাসে জ্যাকসন হাইটসের ব্যবসায়ী শাকিল মিয়ার ‘গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ড’-এ ইফতার করেন কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণির ২৫-৩০ জন মানুষ। ইফতারের আইটেমে থাকে মাখানো মুড়ি, বিভিন্ন ফল ও শরবত। আরো একটি বিশেষ আইটেম থাকে, তা হলো ‘ফ্রুট চাট’। ইফতারিতে শাকিল মিয়ার এই ‘ফ্রুট চাট’-এর কথা এখন সবার মুখে মুখে। স্বাস্থ্যসম্মত ইফতার হিসাবে শাকিল মিয়ার ইফতার দারুণ প্রশংসিত। বিশেষ করে ফ্রুট চাট না খেলে অনেকের ইফতারি পরিপূর্ণ হয় না। প্রতিদিন সবাইকে ইফতার করাতে পেরে খুশী শাকিল মিয়াও।
সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসীর সভাপতি শাকিল মিয়া ঠিকানাকে জানান, রোজার মাসে যত কাজই থাকুক তার প্রতিষ্ঠানে, গুরুত্ব পায় ইফতার। প্রতিদিন দুপুরের পর ধীর গতিতে তিনি ফ্রুট চাট বানানোর কাজে লাগেন। বাজারের সেরা আম, স্ট্রবেরি, অর্গানিক শসা, কিউই এবং বিভিন্ন মসলা দিয়ে তৈরি হয় ফ্রুট চাট। ইফতারিকে কমবেশী যে ভাজাপোড়া খাওয়া হয়, ফ্রুট চাট খেলে তা দ্রুত হজম হয়ে যায়। সবাই খুব মজা পান ফ্রুট চাট খেয়ে। আমিও সবাইকে খাওয়াতে পেরে আনন্দ পাই। তিনি জানান, তার এই ফ্রুট চাটের কথা কমিউনিটিতে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। অনেকে ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেন তাদের ইফতার পার্টিতে এই আইটেমটি রাখার জন্য। কিন্তু সময়ের অভাবে হয়ে ওঠে না। প্রবাসের পরিচিত মুখ ও সাংবাদিক নিহার সিদ্দিকী সুযোগ পেলেই শাকিল মিয়ার গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ইফতার করেন। তিনি জানান, প্রতি বছর রোজায় রোজাদারদের ইফতার করিয়ে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন শাকিল মিয়া। কমিউনিটির সকল ভালো কাজে তার অবদান রয়েছে।
এদিকে যত ব্যস্ততা থাকুক না কেন, সকল কর্মব্যস্ততাকে পেছনে ফেলে ইফতারের আগে ৭৩ স্ট্রিটের গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে হাজির হন সিনিয়র সাংবাদিক আকবর হায়দার কিরণ।
সবাই কেন ইফতারের সময় সাকিল মিয়ার গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ছুটে যান? এই প্রশ্নের উত্তরে সাংবাদিক কিরণ জানালেন, প্রবাস জীবনে কমিউনিটির পরচিতজনদের সঙ্গে ইফতার করার আনন্দই আলাদা।
তিনি বলেন, সাকিল মিয়ার ইফতারে বিশেষ একটি আইটেম থাকে, তা হলো আম ভর্তা। এটি তিনি নিজ হাতে খুব যত্ম করে তৈরি করেন। আমের সঙ্গে অ্যাভোকাডো, স্ট্রবেরি, শসা ও অন্যান্য মজাদার উপাদান থাকে। তিনি জানান, সাকিল মিয়ার মুড়িভর্তাও খুব সুস্বাদু হয়। এসব কারণে ইফতারের সময় এলে যেখানেই থাকি না কেন, গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে চলে যাই। আসলে সবাই মিলে একসঙ্গে ইফতার করার আনন্দই আলাদা। অন্যরকম এক অনুভূতি তৈরি হয়।
কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট সোহেল গাজী বলেন, শাকিল মিয়াকে দীর্ঘদিন থেকে চিনি। তিনি আমার এলাকার ভাই। অত্যন্ত আন্তরিক একজন মানুষ। নিজ হাতে সবাইকে মজাদার ইফতার পরিবেশন করেন। তার ইফতার এখন জ্যাকসন হাইটসে ঐহিত্যে পরিণত হয়েছে।
শাকিল মিয়ার ইফতার পরিবেশনে আরো যারা সহযোগিতা করেন তারা হলেন, সঙ্গীত শিল্পী আফতার জনি, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার সায়েম, স্যাম জনি, আনোয়ার উদ্দিন, মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ রাব্বি প্রমুখ। এছাড়া সময় সুযোগ পেলে ইফতারে অংশ নেন চিত্রশিল্পী রাগিব আহসান, শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম, জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসীর সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলম নমি, মিয়া মোহাম্মদ দুলাল, কণ্ঠশিল্পী শাহ মাহবুব, জসি চৌধুরী, হাসান ভাইসহ আরো অনেকে।
ইফতারের আয়োজন সম্পর্কে শাকিল মিয়া আরো জানান, ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিত ইফতারের আয়োজন করছি। তবে এর আগে থেকে আমরা বন্ধু-বান্ধব একসঙ্গে ইফতার করতাম। তিনি বলেন, একসময় ৭৩ স্ট্রিটের তৎকালীন আলাউদ্দিন রেস্টুরেন্টের পেছনে আমরা ইফতারের আয়োজন করতাম। অনেক সময় আমাদের ইফতারে শরিক হতেন রেস্টুরেন্টের ক্রেতারা। তখন অন্যরকম এক উপলব্ধি হতো। পরে ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিত গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ইফতারের আয়াজন করছি।
তিনি বলেন, যতদিন বেঁচে আছি এবং শক্তি ও সামর্থ আছে, এ আয়োজন চলবে। আমার খুব ভালো লাগে, এ আয়োজন করে, জানান সাকিল মিয়া।
সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসীর সভাপতি শাকিল মিয়া ঠিকানাকে জানান, রোজার মাসে যত কাজই থাকুক তার প্রতিষ্ঠানে, গুরুত্ব পায় ইফতার। প্রতিদিন দুপুরের পর ধীর গতিতে তিনি ফ্রুট চাট বানানোর কাজে লাগেন। বাজারের সেরা আম, স্ট্রবেরি, অর্গানিক শসা, কিউই এবং বিভিন্ন মসলা দিয়ে তৈরি হয় ফ্রুট চাট। ইফতারিকে কমবেশী যে ভাজাপোড়া খাওয়া হয়, ফ্রুট চাট খেলে তা দ্রুত হজম হয়ে যায়। সবাই খুব মজা পান ফ্রুট চাট খেয়ে। আমিও সবাইকে খাওয়াতে পেরে আনন্দ পাই। তিনি জানান, তার এই ফ্রুট চাটের কথা কমিউনিটিতে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। অনেকে ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেন তাদের ইফতার পার্টিতে এই আইটেমটি রাখার জন্য। কিন্তু সময়ের অভাবে হয়ে ওঠে না। প্রবাসের পরিচিত মুখ ও সাংবাদিক নিহার সিদ্দিকী সুযোগ পেলেই শাকিল মিয়ার গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ইফতার করেন। তিনি জানান, প্রতি বছর রোজায় রোজাদারদের ইফতার করিয়ে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন শাকিল মিয়া। কমিউনিটির সকল ভালো কাজে তার অবদান রয়েছে।
এদিকে যত ব্যস্ততা থাকুক না কেন, সকল কর্মব্যস্ততাকে পেছনে ফেলে ইফতারের আগে ৭৩ স্ট্রিটের গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে হাজির হন সিনিয়র সাংবাদিক আকবর হায়দার কিরণ।
সবাই কেন ইফতারের সময় সাকিল মিয়ার গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ছুটে যান? এই প্রশ্নের উত্তরে সাংবাদিক কিরণ জানালেন, প্রবাস জীবনে কমিউনিটির পরচিতজনদের সঙ্গে ইফতার করার আনন্দই আলাদা।
তিনি বলেন, সাকিল মিয়ার ইফতারে বিশেষ একটি আইটেম থাকে, তা হলো আম ভর্তা। এটি তিনি নিজ হাতে খুব যত্ম করে তৈরি করেন। আমের সঙ্গে অ্যাভোকাডো, স্ট্রবেরি, শসা ও অন্যান্য মজাদার উপাদান থাকে। তিনি জানান, সাকিল মিয়ার মুড়িভর্তাও খুব সুস্বাদু হয়। এসব কারণে ইফতারের সময় এলে যেখানেই থাকি না কেন, গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে চলে যাই। আসলে সবাই মিলে একসঙ্গে ইফতার করার আনন্দই আলাদা। অন্যরকম এক অনুভূতি তৈরি হয়।
কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট সোহেল গাজী বলেন, শাকিল মিয়াকে দীর্ঘদিন থেকে চিনি। তিনি আমার এলাকার ভাই। অত্যন্ত আন্তরিক একজন মানুষ। নিজ হাতে সবাইকে মজাদার ইফতার পরিবেশন করেন। তার ইফতার এখন জ্যাকসন হাইটসে ঐহিত্যে পরিণত হয়েছে।
শাকিল মিয়ার ইফতার পরিবেশনে আরো যারা সহযোগিতা করেন তারা হলেন, সঙ্গীত শিল্পী আফতার জনি, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার সায়েম, স্যাম জনি, আনোয়ার উদ্দিন, মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ রাব্বি প্রমুখ। এছাড়া সময় সুযোগ পেলে ইফতারে অংশ নেন চিত্রশিল্পী রাগিব আহসান, শোটাইম মিউজিকের কর্ণধার আলমগীর খান আলম, জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসীর সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলম নমি, মিয়া মোহাম্মদ দুলাল, কণ্ঠশিল্পী শাহ মাহবুব, জসি চৌধুরী, হাসান ভাইসহ আরো অনেকে।
ইফতারের আয়োজন সম্পর্কে শাকিল মিয়া আরো জানান, ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিত ইফতারের আয়োজন করছি। তবে এর আগে থেকে আমরা বন্ধু-বান্ধব একসঙ্গে ইফতার করতাম। তিনি বলেন, একসময় ৭৩ স্ট্রিটের তৎকালীন আলাউদ্দিন রেস্টুরেন্টের পেছনে আমরা ইফতারের আয়োজন করতাম। অনেক সময় আমাদের ইফতারে শরিক হতেন রেস্টুরেন্টের ক্রেতারা। তখন অন্যরকম এক উপলব্ধি হতো। পরে ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিত গ্রাফিক্স ওয়ার্ল্ডে ইফতারের আয়াজন করছি।
তিনি বলেন, যতদিন বেঁচে আছি এবং শক্তি ও সামর্থ আছে, এ আয়োজন চলবে। আমার খুব ভালো লাগে, এ আয়োজন করে, জানান সাকিল মিয়া।