সাকিব আল হাসান বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বিরাট বড় তারকা। বাংলাদেশ জাতীয় দলের তিন ফরমেটেরই অধিনায়ক এখন তিনি। সেই সাকিব আল হাসান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চান। আর এজন্যই তিনি দেন-দরবার তদবির করছেন। গত ১১ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাকিব আল হাসানের কথা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বা জাতীয় সংসদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি।
বিভিন্ন সূত্র বলছে, সাকিব আল হাসান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে তার আগ্রহের কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। ঢাকার যেকোন একটি আসন থেকে অথবা মাগুরায় পিতৃভূমি থেকে নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহী তিনি। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকাকে নির্বাচনের মাঠে নামালে ক্রিকেটের কি হবেÑ তা নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিধায় রয়েছেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে হ্যাঁ/না কিছুই বলেননি বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
উল্লেখ্য, এখন এশিয়া কাপ চলছে। এশিয়া কাপের যাচ্ছেতাই ফারফরমেন্স সাকিব আল হাসানের। প্রশ্ন দেখা দিয়েছেÑ খেলায় মনোযোগ না দিয়ে নির্বাচনের ব্যাপারে তার মনোযোগের জন্যই কি ক্রিকেটের এই হতশ্রী অবস্থা?
বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মাত্র একটি খেলায় জিতেছে, তাও আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে। আর বাকি দুটি খেলাতেও সাকিব আল হাসান জ্বলে উঠতে পারেননি। দলকেও অগোছালো মনে হচ্ছে। ক্রিকেট বোদ্ধারা মনে করছেন, ক্রিকেটে মনোযোগ নেই সাকিব আল হাসানের। তাই খেলার মাঝপথেই তিনি মুশফিকুর রহিমের সাথে ঢাকায় চলে এসেছেন।
মুশফিকুর রহিম ঢাকায় এসেছেন তার স্ত্রীকে সময় দেয়ার জন্য। দ্বিতীয় বারের মত পিতা হয়েছেন মুশফিকুর রহিম এবং তিনি বোর্ডকে অবহিত করেই এসেছিলেন। কিন্তু সাকিব আল হাসানের হঠাৎ করেই ঢাকা আসা ছিলো বিস্ময়কর। দল যখন পরাজয়ের বিত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন দলের অধিনায়ক এবং দলের সবচেয়ে বড় তারকা ঢাকায় আসা নিয়ে কারো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। সবাই বিরক্ত হলেও কেউ সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।
গত ১১ সেপ্টেম্বর তিনি জাতীয় সংসদে গিয়েছিলেন। সেসময় তিনি কিছুক্ষণ সময় কাটান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সাথে। এরপর পাপন সংসদে ঢুকে গেলে সাকিব সংসদ নেতার অফিসে অপেক্ষা করেন। ৭টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সংসদে প্রবেশ করলে তিনি তার সাথে দেখা করেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। শুধু প্রধানমন্ত্রী নয়, সাকিব আল হাসান তার একাধিক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকেট পাওয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। ঢাকার দুটি আসনে তার আগ্রহ রয়েছে। এছাড়াও মাগুরার আসনেও তার ক্ষতি নেইÑ এমন বার্তা একাধিক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছে সাকিব আল হাসান দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন, সাকিব নির্বাচন করবেন কিনা, এরকম তথ্য তার জানা নেই। তিনি এটিও বলেছেন, এখন পর্যন্ত আমার নিজের মনোনয়নই ঠিক নেই।
তবে বিভিন্ন সূত্র বলছে, ঢাকার ধানমণ্ডি অথবা গুলশান আসনে নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী সাকিব। তা না হলে মাগুরার তার নিজ আসনে তিনি প্রার্থী হতে চান। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তাজা নড়াইল থেকে গতবার এমপি হয়েছেন। এখন সাকিবও কি সেই পথে যাচ্ছেন?
প্রশ্ন হলো যে, আগমী ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলতে ভারতে যাবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে ১ নভেম্বর। সাকিব যদি প্রার্থী হন, তাহলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের কি হবে? তাছাড়া সাকিব আল হাসান এখন যদি রাজনীতিতে মনোযোগী হন, তাহলে তিনি ক্রিকেটের দিকে কতটুকু মনোযোগ দেবেন? শ্রীলংকার ক্রিকেটের অনেক বড় বড় তারকা রাজনীতিতে জড়িয়েছিলেন, তারা মন্ত্রীও হয়েছিলেন। সাকিব আল হাসান কি তাহলে সে পথেই হাঁটছেন?
আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাকিব আল হাসানের কথা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বা জাতীয় সংসদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি।
বিভিন্ন সূত্র বলছে, সাকিব আল হাসান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে তার আগ্রহের কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। ঢাকার যেকোন একটি আসন থেকে অথবা মাগুরায় পিতৃভূমি থেকে নির্বাচনের ব্যাপারে আগ্রহী তিনি। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকাকে নির্বাচনের মাঠে নামালে ক্রিকেটের কি হবেÑ তা নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিধায় রয়েছেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে হ্যাঁ/না কিছুই বলেননি বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
উল্লেখ্য, এখন এশিয়া কাপ চলছে। এশিয়া কাপের যাচ্ছেতাই ফারফরমেন্স সাকিব আল হাসানের। প্রশ্ন দেখা দিয়েছেÑ খেলায় মনোযোগ না দিয়ে নির্বাচনের ব্যাপারে তার মনোযোগের জন্যই কি ক্রিকেটের এই হতশ্রী অবস্থা?
বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মাত্র একটি খেলায় জিতেছে, তাও আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে। আর বাকি দুটি খেলাতেও সাকিব আল হাসান জ্বলে উঠতে পারেননি। দলকেও অগোছালো মনে হচ্ছে। ক্রিকেট বোদ্ধারা মনে করছেন, ক্রিকেটে মনোযোগ নেই সাকিব আল হাসানের। তাই খেলার মাঝপথেই তিনি মুশফিকুর রহিমের সাথে ঢাকায় চলে এসেছেন।
মুশফিকুর রহিম ঢাকায় এসেছেন তার স্ত্রীকে সময় দেয়ার জন্য। দ্বিতীয় বারের মত পিতা হয়েছেন মুশফিকুর রহিম এবং তিনি বোর্ডকে অবহিত করেই এসেছিলেন। কিন্তু সাকিব আল হাসানের হঠাৎ করেই ঢাকা আসা ছিলো বিস্ময়কর। দল যখন পরাজয়ের বিত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে, তখন দলের অধিনায়ক এবং দলের সবচেয়ে বড় তারকা ঢাকায় আসা নিয়ে কারো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। সবাই বিরক্ত হলেও কেউ সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।
গত ১১ সেপ্টেম্বর তিনি জাতীয় সংসদে গিয়েছিলেন। সেসময় তিনি কিছুক্ষণ সময় কাটান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সাথে। এরপর পাপন সংসদে ঢুকে গেলে সাকিব সংসদ নেতার অফিসে অপেক্ষা করেন। ৭টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সংসদে প্রবেশ করলে তিনি তার সাথে দেখা করেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। শুধু প্রধানমন্ত্রী নয়, সাকিব আল হাসান তার একাধিক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টিকেট পাওয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। ঢাকার দুটি আসনে তার আগ্রহ রয়েছে। এছাড়াও মাগুরার আসনেও তার ক্ষতি নেইÑ এমন বার্তা একাধিক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছে সাকিব আল হাসান দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন, সাকিব নির্বাচন করবেন কিনা, এরকম তথ্য তার জানা নেই। তিনি এটিও বলেছেন, এখন পর্যন্ত আমার নিজের মনোনয়নই ঠিক নেই।
তবে বিভিন্ন সূত্র বলছে, ঢাকার ধানমণ্ডি অথবা গুলশান আসনে নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী সাকিব। তা না হলে মাগুরার তার নিজ আসনে তিনি প্রার্থী হতে চান। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তাজা নড়াইল থেকে গতবার এমপি হয়েছেন। এখন সাকিবও কি সেই পথে যাচ্ছেন?
প্রশ্ন হলো যে, আগমী ৫ অক্টোবর থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলতে ভারতে যাবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে ১ নভেম্বর। সাকিব যদি প্রার্থী হন, তাহলে বাংলাদেশের ক্রিকেটের কি হবে? তাছাড়া সাকিব আল হাসান এখন যদি রাজনীতিতে মনোযোগী হন, তাহলে তিনি ক্রিকেটের দিকে কতটুকু মনোযোগ দেবেন? শ্রীলংকার ক্রিকেটের অনেক বড় বড় তারকা রাজনীতিতে জড়িয়েছিলেন, তারা মন্ত্রীও হয়েছিলেন। সাকিব আল হাসান কি তাহলে সে পথেই হাঁটছেন?