সাবেক সংসদ সদস্য এম.এ আউয়ালের নেতৃত্বে ১৫টি রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রগতিশীল ইসলামী জোট ঘোষণা। আজ ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এ জোট ঘোষণা উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
জোটের দলগুলো হচ্ছে- ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি, নেজামী ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ জনমত পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জনতা দল (বিএনজিপি), ইসলামীক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ গণতন্ত্র মানবিক পার্টি, জনতার কথা বলে, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, সাধারণ ঐক্য আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামীক গণতান্ত্রিক লীগ, বাংলাদেশ ইসলামীক ডেমোক্রেটিক ফোরাম।
সংবাদ সম্মেলনে জোটের চেয়ারম্যান ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য এম.এ আউয়াল বলেছেন, একটি গণবিরোধী শক্তি রাজনৈতিক দ্বন্দ্বমুখী পরিস্থিতির সৃষ্টি করে ফায়দা লুটতে চায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে যখন বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, তখনই দেশ-বিদেশে চলছে চক্রান্ত। চলছে বাংলাদেশকে আবারও পেছনে টেনে নেওয়ার ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে কোনভাবেই মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ইসলামী ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
এসময় আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রগতিশীল ইসলামী জোট ৩০০ আসনে অংশগ্রহণ করবে বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব, সাবেক পিপি অ্যাড. মো. নূরুল ইসলাম খান। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আমরা চাই আগামী নির্বাচনে আবারও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের শক্তি রাষ্ট্রকে নেতৃত্ব দেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাংবিধানিক শাসনক্ষমতা ও উন্নয়নের দিগন্ত বিস্তারি প্রসার আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। এই লড়াই ও সংগ্রামকে আরও তাৎপর্যমণ্ডিত করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রত্যয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট ‘প্রগতিশীল ইসলামী জোটের’ আত্মপ্রকাশ করছে।
প্রগতিশীল ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান হয়েছেন- ইসলামীক গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক এম.পি এম.এ আউয়াল ও সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন ইসলামীক গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব এড. মো. নূরুল ইসলাম খান।
সকল শরীক দলের চেয়ারম্যানগণ, জোটের কো-চেয়ারম্যান ও মহাসচিবগণ সমন্বয় কমিটির সদস্য হিসেবে থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রগতিশীল ইসলামী জোটের ১০ দফা দাবীনামা ঘোষণা করা হয় এবং দাবীসমূহ বাস্তবায়নে সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর এই ৩ মাসব্যাপী ধারাবাহিকভাবে প্রগতিশীল ইসলামী জোট বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে বলে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনের মঞ্চে শরীকদলসমূহের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা হারিছুল হক, মো. আতাউল্লাহ খান, মুফতী মাহাদী হাসান বুলবুল, প্রফেসর কাজী মহিউদ্দিন সৌরভ, খন্দকার এনামুল নাছির, সুলতান জিসান উদ্দিন প্রধান, ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী, মাওলানা আতাউর রহমান আতিকি, মো. নাঈম হাসান, ডা. মোহাম্মদ সম্রাট জুয়েল, মো. আখতার হোসেন, হাবিব উদ্দিন আহম্মেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
ঠিকানা/এসআর
জোটের দলগুলো হচ্ছে- ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টি, নেজামী ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ জনমত পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জনতা দল (বিএনজিপি), ইসলামীক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ গণতন্ত্র মানবিক পার্টি, জনতার কথা বলে, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, সাধারণ ঐক্য আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামীক গণতান্ত্রিক লীগ, বাংলাদেশ ইসলামীক ডেমোক্রেটিক ফোরাম।
সংবাদ সম্মেলনে জোটের চেয়ারম্যান ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য এম.এ আউয়াল বলেছেন, একটি গণবিরোধী শক্তি রাজনৈতিক দ্বন্দ্বমুখী পরিস্থিতির সৃষ্টি করে ফায়দা লুটতে চায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে যখন বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, তখনই দেশ-বিদেশে চলছে চক্রান্ত। চলছে বাংলাদেশকে আবারও পেছনে টেনে নেওয়ার ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে কোনভাবেই মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ইসলামী ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
এসময় আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রগতিশীল ইসলামী জোট ৩০০ আসনে অংশগ্রহণ করবে বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব, সাবেক পিপি অ্যাড. মো. নূরুল ইসলাম খান। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আমরা চাই আগামী নির্বাচনে আবারও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের শক্তি রাষ্ট্রকে নেতৃত্ব দেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাংবিধানিক শাসনক্ষমতা ও উন্নয়নের দিগন্ত বিস্তারি প্রসার আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। এই লড়াই ও সংগ্রামকে আরও তাৎপর্যমণ্ডিত করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রত্যয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট ‘প্রগতিশীল ইসলামী জোটের’ আত্মপ্রকাশ করছে।
প্রগতিশীল ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান হয়েছেন- ইসলামীক গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক এম.পি এম.এ আউয়াল ও সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন ইসলামীক গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব এড. মো. নূরুল ইসলাম খান।
সকল শরীক দলের চেয়ারম্যানগণ, জোটের কো-চেয়ারম্যান ও মহাসচিবগণ সমন্বয় কমিটির সদস্য হিসেবে থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রগতিশীল ইসলামী জোটের ১০ দফা দাবীনামা ঘোষণা করা হয় এবং দাবীসমূহ বাস্তবায়নে সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর এই ৩ মাসব্যাপী ধারাবাহিকভাবে প্রগতিশীল ইসলামী জোট বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে বলে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনের মঞ্চে শরীকদলসমূহের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা হারিছুল হক, মো. আতাউল্লাহ খান, মুফতী মাহাদী হাসান বুলবুল, প্রফেসর কাজী মহিউদ্দিন সৌরভ, খন্দকার এনামুল নাছির, সুলতান জিসান উদ্দিন প্রধান, ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী, মাওলানা আতাউর রহমান আতিকি, মো. নাঈম হাসান, ডা. মোহাম্মদ সম্রাট জুয়েল, মো. আখতার হোসেন, হাবিব উদ্দিন আহম্মেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
ঠিকানা/এসআর