ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। তিনি তামিল ও তেলেগু ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয় করে থাকেন। অভিনয় ক্যারিয়ারে অসংখ্য দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি নিজের আসন্ন সিনেমা ‘শকুন্তলম’-এর প্রচারে মুম্বাইতে দেখা দিয়েছেন এ অভিনেত্রী। সেখানে পরনে সাদা ব্লেজার আর খোলা চুলে দেখা মিলল তার। তাকে দেখা মাত্রই আলোকচিত্রীরা ব্যস্ত ছবি তুলতে। মুহুর্মুহু ছবি তুলতে শুরু করলেন আলোকচিত্রীরা। আর তাতেই অপ্রস্তুত হয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললেন অভিনেত্রী।
বেশ কয়েক মাস ধরেই পেশিপ্রদাহের রোগ মায়োসাইটিস-এ ভুগছেন অভিনেত্রী। যে কারণে আলোতে তার বেশ সমস্যাই হচ্ছে বলে আগেই জানিয়েছিলেন। তাই একসঙ্গে এতগুলো ক্যামেরার ঝলকানিতে বাধ্য হয়ে বললেন, ‘চোখে ফ্ল্যাশ দেবেন না।’
আলোকচিত্রীদের উদ্দেশে পোজ দিতে না পারায় ক্ষমাও চেয়ে নেন অভিনেত্রী। তবে সামান্থাকে দেখে চিন্তায় ভক্ত-অনুরাগীরা।
মাস কয়েক আগেই এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘অভিনেতা হিসাবে ভাবপ্রকাশের সব থেকে বড় মাধ্যম আমাদের চোখ। কিন্তু আমি যখন অসুস্থ ছিলাম, প্রতিদিন চোখ খুললেই মনে হত হাজার সুচ ফোটানো হয়েছে। আলো সহ্য করতে পারতাম না।’
অসুস্থতার পর থেকেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সারাক্ষণ চশমা পরেই দেখা গিয়েছে অভিনেত্রীকে। সামান্থা জানান, শুধুই ফ্যাশনের জন্য চশমা পরেন, এমনটা নয়। তার মাইগ্রেন রয়েছে। গত ৮ মাস ধরেই ভুগছেন। আলো পড়লেই অস্বস্তি হয়, চোখ ফুলে যায় মাঝে মধ্যেই। সেদিনে আলোকচিত্রীদের এমন তাড়াহুড়োর ঘটনা দেখে অনেকেই লিখেছেন, ‘ওর চোখে কষ্ট হচ্ছে দেখেও আলো দিচ্ছে, কী অমানবিক।’ কেউ বলছেন, ‘মায়োসাইটিসের পর থেকে আলোতে কষ্ট হচ্ছে সামান্থার।’
অসুস্থতা সত্ত্বেও সিনেমার প্রচারে যাতে কোনও কমতি না থাকে, সেই দিকে খেয়াল রাখছেন অভিনেত্রী। আগামী ১৪ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে ‘শকুন্তলম’।
ঠিকানা/এম
বেশ কয়েক মাস ধরেই পেশিপ্রদাহের রোগ মায়োসাইটিস-এ ভুগছেন অভিনেত্রী। যে কারণে আলোতে তার বেশ সমস্যাই হচ্ছে বলে আগেই জানিয়েছিলেন। তাই একসঙ্গে এতগুলো ক্যামেরার ঝলকানিতে বাধ্য হয়ে বললেন, ‘চোখে ফ্ল্যাশ দেবেন না।’
আলোকচিত্রীদের উদ্দেশে পোজ দিতে না পারায় ক্ষমাও চেয়ে নেন অভিনেত্রী। তবে সামান্থাকে দেখে চিন্তায় ভক্ত-অনুরাগীরা।
মাস কয়েক আগেই এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘অভিনেতা হিসাবে ভাবপ্রকাশের সব থেকে বড় মাধ্যম আমাদের চোখ। কিন্তু আমি যখন অসুস্থ ছিলাম, প্রতিদিন চোখ খুললেই মনে হত হাজার সুচ ফোটানো হয়েছে। আলো সহ্য করতে পারতাম না।’
অসুস্থতার পর থেকেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সারাক্ষণ চশমা পরেই দেখা গিয়েছে অভিনেত্রীকে। সামান্থা জানান, শুধুই ফ্যাশনের জন্য চশমা পরেন, এমনটা নয়। তার মাইগ্রেন রয়েছে। গত ৮ মাস ধরেই ভুগছেন। আলো পড়লেই অস্বস্তি হয়, চোখ ফুলে যায় মাঝে মধ্যেই। সেদিনে আলোকচিত্রীদের এমন তাড়াহুড়োর ঘটনা দেখে অনেকেই লিখেছেন, ‘ওর চোখে কষ্ট হচ্ছে দেখেও আলো দিচ্ছে, কী অমানবিক।’ কেউ বলছেন, ‘মায়োসাইটিসের পর থেকে আলোতে কষ্ট হচ্ছে সামান্থার।’
অসুস্থতা সত্ত্বেও সিনেমার প্রচারে যাতে কোনও কমতি না থাকে, সেই দিকে খেয়াল রাখছেন অভিনেত্রী। আগামী ১৪ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে ‘শকুন্তলম’।
ঠিকানা/এম