যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগে নেতৃত্বের কোন্দল দীর্ঘদিনের। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে আসেন, তখনই এই কোন্দল মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হবে না,এমন আভাস মিলেছে প্রধানমন্ত্রীর গণসংবর্ধনার আয়োজন নিয়ে। আগেভাগেই শুরু হয়েছে দলীয় বাহাস।
জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর রোববার যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। প্রতিবছরের মতো এবারো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে এবং এবার সংবর্ধনা সভা আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ। নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুর রহমান রফিক, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ চৌধুরী এবং আয়োজক কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ডাক্তার মাসুদুল হাসানের নেতৃত্বে এই সংবর্ধনা সভা হবে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়েছে- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ এবার সংবর্ধনা সভার আয়োজন করবে। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, স্টেট আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনকে সাথে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা প্রদান করেছেন বলেও জানান ডা. মাসুদুল হাসান।
এদিকে ডা. মাসুদুল হাসানের প্রেস বিজ্ঞপ্তির পর খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কোন্দল নিরসনে আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল কোনো ঘোষণা এখনো আসেনি।
এদিকে দলের এক কর্মীসভায় প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগ। তবে যাদেরই দায়িত্ব দেওয়া হোক স্টেট আওয়ামী লীগ তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মুজিবুর রহমান মিঞা এবং সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল।
নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব পেয়েছে- এমন খবরকে অনুমান নির্ভর বলছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। সংগঠনের দায়িত্বশীল একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঠিকানাকে বলেন, প্রতিবছরই এ ধরনের বাহাস চলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগই সংবর্ধনার আয়োজন করে।
ওই নেতা জানান, এ বছরও সংবর্ধনার স্থান বুকিং দেওয়া হয়েছে। সংগঠনের কিছু দুষ্টু লোক প্রতিবছরই এক খেলায় মেতে ওঠে। অথচ সারা বছর তাদের খবর থাকে না। এ ধরনের কিছু লোক এবছরও খেলায় মেতে উঠেছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ঢাকা থেকে নিউইয়র্কের পথে রয়েছেন। তিনি ফিরলেই সব পরিস্কার হয়ে যাবে। গণবর্ধনার আয়োজন এবং দায়িত্ব পালনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার শুধুমাত্র দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
এদিকে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব পেয়েছে এমন খবরে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তারা বলছেন, যে মুহূর্তে দেশের বাইরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড প্রতিহত করার সময়, সেই মুহূর্তে দলের ভেতর অনৈক্য তৈরির চেষ্টা চলছে। যারা এ ধরনের কাজ করছে তাদের চিহ্নিত করা দরকার।
জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর রোববার যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। প্রতিবছরের মতো এবারো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হবে এবং এবার সংবর্ধনা সভা আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ। নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুর রহমান রফিক, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ চৌধুরী এবং আয়োজক কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ডাক্তার মাসুদুল হাসানের নেতৃত্বে এই সংবর্ধনা সভা হবে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়েছে- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ এবার সংবর্ধনা সভার আয়োজন করবে। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, স্টেট আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনকে সাথে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা প্রদান করেছেন বলেও জানান ডা. মাসুদুল হাসান।
এদিকে ডা. মাসুদুল হাসানের প্রেস বিজ্ঞপ্তির পর খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কোন্দল নিরসনে আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল কোনো ঘোষণা এখনো আসেনি।
এদিকে দলের এক কর্মীসভায় প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগ। তবে যাদেরই দায়িত্ব দেওয়া হোক স্টেট আওয়ামী লীগ তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মুজিবুর রহমান মিঞা এবং সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল।
নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব পেয়েছে- এমন খবরকে অনুমান নির্ভর বলছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। সংগঠনের দায়িত্বশীল একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঠিকানাকে বলেন, প্রতিবছরই এ ধরনের বাহাস চলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগই সংবর্ধনার আয়োজন করে।
ওই নেতা জানান, এ বছরও সংবর্ধনার স্থান বুকিং দেওয়া হয়েছে। সংগঠনের কিছু দুষ্টু লোক প্রতিবছরই এক খেলায় মেতে ওঠে। অথচ সারা বছর তাদের খবর থাকে না। এ ধরনের কিছু লোক এবছরও খেলায় মেতে উঠেছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ঢাকা থেকে নিউইয়র্কের পথে রয়েছেন। তিনি ফিরলেই সব পরিস্কার হয়ে যাবে। গণবর্ধনার আয়োজন এবং দায়িত্ব পালনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার শুধুমাত্র দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
এদিকে নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনার দায়িত্ব পেয়েছে এমন খবরে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তারা বলছেন, যে মুহূর্তে দেশের বাইরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড প্রতিহত করার সময়, সেই মুহূর্তে দলের ভেতর অনৈক্য তৈরির চেষ্টা চলছে। যারা এ ধরনের কাজ করছে তাদের চিহ্নিত করা দরকার।