মাত্র ২২৩ রানের লক্ষ্য। সেটা তাড়া করতে নেমে খাবি খাচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা যেন দাঁড়াতেই দিচ্ছিলেন না। মুখ থুবড়ে পড়া অজিরা ১১৩ রানেই হারায় ৭ উইকেট। তখনই ত্রাতা হয়ে এলেন মার্নাস লাবুশেন। সেই খাদের কিনারা থেকে টেনে তুললেন দলকে। ভারত বিশ্বকাপ দলে উপেক্ষিত এই ব্যাটসম্যানই হারতে বসা ম্যাচটা জেতালেন অজিদের।
ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অস্ট্রেলিয়া হারায় ডেভিড ওয়ার্নারের উইকেট। রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন তিনি। অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হওয়া মিচেল মার্শও স্মরণীয় কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি। ফিরে গেছেন ১৭ রান করেই। তারপর শুধু যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন ব্যাটসম্যানরা। একে একে ফিরে গেছেন ক্যামেরুন হোয়াইট, জশ ইংলিশ ও অ্যালেক্স ক্যারে। কেউই দুই অঙ্কের রানের ঘরে যেতে পারেননি।
এক প্রান্তে শুরু থেকে লড়ছিলেন ট্রাভিস হেড। কিন্তু তিনিও ৩৩ রানে থেমে যান। মার্কাস স্টয়নিসও ১৭ রানের বেশি এগোতে পারেননি। শন অ্যাবোট ফিরে যান ৯ রান করে। তাতে মাত্র ১১৩ রানেই ৭ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। তখন ইনিংসের মাত্র ১৭তম ওভার চলছিল।
আর ঠিক তখনই মোক্ষম চাল চালেন লাবুশেন। ৯৩ বলে ৮ চারে খেলেন ৮০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন অ্যাস্টন অ্যাগার। তিন চার ও এক ছক্কায় খেলেন ৪৮ রানের একটি ইনিংস। তাদের ব্যাটে আসে ১১২ রানের জুটি, যা অজিদের এনে দেয় ৩ উইকেটের জয়।
ঠিকানা/এনআই
ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অস্ট্রেলিয়া হারায় ডেভিড ওয়ার্নারের উইকেট। রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন তিনি। অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হওয়া মিচেল মার্শও স্মরণীয় কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি। ফিরে গেছেন ১৭ রান করেই। তারপর শুধু যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন ব্যাটসম্যানরা। একে একে ফিরে গেছেন ক্যামেরুন হোয়াইট, জশ ইংলিশ ও অ্যালেক্স ক্যারে। কেউই দুই অঙ্কের রানের ঘরে যেতে পারেননি।
এক প্রান্তে শুরু থেকে লড়ছিলেন ট্রাভিস হেড। কিন্তু তিনিও ৩৩ রানে থেমে যান। মার্কাস স্টয়নিসও ১৭ রানের বেশি এগোতে পারেননি। শন অ্যাবোট ফিরে যান ৯ রান করে। তাতে মাত্র ১১৩ রানেই ৭ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। তখন ইনিংসের মাত্র ১৭তম ওভার চলছিল।
আর ঠিক তখনই মোক্ষম চাল চালেন লাবুশেন। ৯৩ বলে ৮ চারে খেলেন ৮০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন অ্যাস্টন অ্যাগার। তিন চার ও এক ছক্কায় খেলেন ৪৮ রানের একটি ইনিংস। তাদের ব্যাটে আসে ১১২ রানের জুটি, যা অজিদের এনে দেয় ৩ উইকেটের জয়।
ঠিকানা/এনআই