যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ভয়াবহ টুইন টাওয়ার হামলার ঘটনা ঘটে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। ওই নির্মম ঘটনার ২২ বছর পূর্তি হচ্ছে ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার। সেদিনের সেই ঘটনায় পুরো বিশ্ব অবাক হয়ে যান। দেখেন ভয়াবহ সেই হামলার ঘটনার খবর। ওই ঘটনা বিশ্বাবসীকে হতবিহ্বল করে
তুলেছিল। আজও সেই দিনের কথা মানুষ ভুলতে পারেনি। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সকালে যুক্তরাষ্ট্রের চারটি বাণিজ্যিক বিমান ছিনতাই করে জঙ্গি সংগঠন ‘আল-কায়েদা’র সদস্যরা হামলা চালায়। এর মধ্যে দুটি বিমান আঘাত করে নিউ ইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার নামে খ্যাত টুইন টাওয়ারে। ওই হামলায় ভবন দুটি পুরোপুরি ধসে পড়ে।
নাইন ইলেভেনকে স্মরণ করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। বিশেষভাবে স্মরণ করা হবে সেই সব মানুষদের যারা সেদিনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। শোক জানানো হবে তাদেওরপ্রতি। সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয় নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি। পাশাপাশি যারা সেদিনের ঘটনায় আহত হয়েছেন তাদের প্রতিও সমবেদনা জানানো হবে। ঘটনার পর থেকে এই দিনটি প্রতি বছর বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়।
ঘটনার দিনে একটি বিমান হামলা করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের পাশে। একটি বিধ্বস্ত হয় পেনসিলভেনিয়ার শ্যাংকসভিলের একটি মাঠে। যদিও এই বিমানটির হামলার লক্ষ্যস্থল হোয়াইট হাউজ নাকি মার্কিন ক্যাপিটল ছিল তা এখনো স্পষ্ট হওয়া যায়নি। এসব হামলায় প্রায় ৩ হাজার মানুষ প্রাণ হারান।
অনেকেরই ধারণা ঘটনার দিনে ৯০ মিনিটের ব্যবধানে সংঘটিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলা পুরো বিশ্বকেই বদলে দিয়েছিল।
নিউইয়র্কের প্রাণকেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার, পেন্টাগন, শ্যাংকসভিলে একযোগে স্মরণকালের ভয়াবহ এ হামলা ছিল ইতিহাসে নজিরবিহীন। ওই হামলায় পেন্টাগন এবং শ্যাংকসভিল আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও মুহূর্তেই ধসে পড়ে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। হামলার সাথে সাথেই যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহ গিয়ে পড়ে আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের ওপর।
ঘটনায় সে সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ নতুন ‘ক্রুসেড’ শুরুর ঘোষণা দেন। আর এখান থেকেই শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের বহুল বিতর্কিত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান। তাতেও নিহত হয়েছে অনেক মানুষ। অনেক নাটকীয়তার পর অবশেষে লাদেনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয় একটি অধ্যায়ের।
নিউইয়র্কে স্থাপিত হয়েছে সেই নাইন-ইলেভেন স্মৃতি বিজড়িত জাদুঘর। টুইন টাওয়ার ভেঙে পড়ার স্থান ট্রিনিটি স্ট্রিটের ‘গ্রাউন্ড জিরো’তে নির্মিত এ জাদুঘরের উদ্বোধন করেন প্রেসিডেন্ট বারাক হোসেন ওবামা। হামলায় নিহত প্রায় তিন হাজার মানুষের অধিকাংশেরই নামসহ ব্যক্তিগত ব্যবহার্য জিনিস জাদুঘরটিতে রাখা হয়েছে।
জাদুঘরে রয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষসহ হামলার ঘটনায় নিখোঁজদের পোস্টার এমনকি উদ্ধারকাজ চালাতে গিয়ে যারা মারা গেছেন সে সব উদ্ধারকর্মীদের নাম।
তুলেছিল। আজও সেই দিনের কথা মানুষ ভুলতে পারেনি। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সকালে যুক্তরাষ্ট্রের চারটি বাণিজ্যিক বিমান ছিনতাই করে জঙ্গি সংগঠন ‘আল-কায়েদা’র সদস্যরা হামলা চালায়। এর মধ্যে দুটি বিমান আঘাত করে নিউ ইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার নামে খ্যাত টুইন টাওয়ারে। ওই হামলায় ভবন দুটি পুরোপুরি ধসে পড়ে।
নাইন ইলেভেনকে স্মরণ করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। বিশেষভাবে স্মরণ করা হবে সেই সব মানুষদের যারা সেদিনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। শোক জানানো হবে তাদেওরপ্রতি। সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয় নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি। পাশাপাশি যারা সেদিনের ঘটনায় আহত হয়েছেন তাদের প্রতিও সমবেদনা জানানো হবে। ঘটনার পর থেকে এই দিনটি প্রতি বছর বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়।
ঘটনার দিনে একটি বিমান হামলা করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের পাশে। একটি বিধ্বস্ত হয় পেনসিলভেনিয়ার শ্যাংকসভিলের একটি মাঠে। যদিও এই বিমানটির হামলার লক্ষ্যস্থল হোয়াইট হাউজ নাকি মার্কিন ক্যাপিটল ছিল তা এখনো স্পষ্ট হওয়া যায়নি। এসব হামলায় প্রায় ৩ হাজার মানুষ প্রাণ হারান।
অনেকেরই ধারণা ঘটনার দিনে ৯০ মিনিটের ব্যবধানে সংঘটিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলা পুরো বিশ্বকেই বদলে দিয়েছিল।
নিউইয়র্কের প্রাণকেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের টুইন টাওয়ার, পেন্টাগন, শ্যাংকসভিলে একযোগে স্মরণকালের ভয়াবহ এ হামলা ছিল ইতিহাসে নজিরবিহীন। ওই হামলায় পেন্টাগন এবং শ্যাংকসভিল আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও মুহূর্তেই ধসে পড়ে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার। হামলার সাথে সাথেই যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহ গিয়ে পড়ে আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের ওপর।
ঘটনায় সে সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ নতুন ‘ক্রুসেড’ শুরুর ঘোষণা দেন। আর এখান থেকেই শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের বহুল বিতর্কিত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান। তাতেও নিহত হয়েছে অনেক মানুষ। অনেক নাটকীয়তার পর অবশেষে লাদেনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে শেষ হয় একটি অধ্যায়ের।
নিউইয়র্কে স্থাপিত হয়েছে সেই নাইন-ইলেভেন স্মৃতি বিজড়িত জাদুঘর। টুইন টাওয়ার ভেঙে পড়ার স্থান ট্রিনিটি স্ট্রিটের ‘গ্রাউন্ড জিরো’তে নির্মিত এ জাদুঘরের উদ্বোধন করেন প্রেসিডেন্ট বারাক হোসেন ওবামা। হামলায় নিহত প্রায় তিন হাজার মানুষের অধিকাংশেরই নামসহ ব্যক্তিগত ব্যবহার্য জিনিস জাদুঘরটিতে রাখা হয়েছে।
জাদুঘরে রয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষসহ হামলার ঘটনায় নিখোঁজদের পোস্টার এমনকি উদ্ধারকাজ চালাতে গিয়ে যারা মারা গেছেন সে সব উদ্ধারকর্মীদের নাম।