ভারতের রাজস্থানের অনুপগড় জেলায় গিয়ে হাজির হয়েছেন বাংলাদেশি এক তরুণী। সেখানকারই রোশান নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন। দাবি করছেন, রোশানের সঙ্গে ফেসবুকে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।
৬ সেপ্টেম্বর বুধবার ইটিভি ভারতের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাবিবা নামের বাংলাদেশি ওই তরুণী কলকাতা ও নয়াদিল্লি হয়ে রাজস্থানের অনুপগড় জেলার রাওলা নামে এলাকায় পৌঁছান। বর্তমানে তিনি কথিত প্রেমিক রোশানের বাড়িতেই অবস্থান করছেন।
রোশানের মা জানিয়েছেন, দুই দিন আগেই হাবিবা তাদের বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হন। কিন্তু হাবিবা ওরফে হানিকে তিনি মেনে নিতে রাজি নন। কারণ দুই বছর আগেই তার ছেলের বিয়ে হয়ে গেছে এবং সাত মাস বয়সী তার একটি সন্তানও আছে।
রোশানের বাড়িতে হাবিবার অবস্থান নেওয়ার বিষয়টি এক প্রতিবেশী নজরে আনেন পুলিশের। পরে রাওলা থানার পুলিশ হাবিবা ও রোশানকে থানায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তদন্তকালে হাবিবা জানান, তিনি বাংলাদেশ থেকে প্রথমে কলকাতায় পরে দিল্লি হয়ে রাজস্থানে পৌঁছান।
এদিকে রোশানের বোন জানিয়েছেন, হাবিবা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ভারতে পা রাখেন। হাবিবাকে বাংলাদেশে ফিরে যেতে বললেও তিনি রোশানদের বাড়িতে থাকার বিষয়ে অনড় থাকেন।
হাবিবা দাবি করেন, ভিসার মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি রোশানের বাড়িতেই অবস্থান করবেন।
রোশানের বোনের ভাষ্যমতে, হাবিবা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে ফিরে গেলে তিনি অপমানিত হবেন।
এ অবস্থায় হাবিবাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে প্রশাসন ও গণমাধ্যমের সহায়তা চেয়েছেন রোশানের মা।
এ বিষয়ে রাওলা থানার ওসি রমেশ কুমার জানান, হাবিবার একটি টুরিস্ট ভিসা রয়েছে। এ ছাড়া তার কাছ থেকে বাংলাদেশি মুদ্রাও উদ্ধার করা হয়েছে। তবে হাবিবার ভারতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনো গুপ্তচরবৃত্তির সংযোগ আছে কি না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ঠিকানা/এনআই
৬ সেপ্টেম্বর বুধবার ইটিভি ভারতের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাবিবা নামের বাংলাদেশি ওই তরুণী কলকাতা ও নয়াদিল্লি হয়ে রাজস্থানের অনুপগড় জেলার রাওলা নামে এলাকায় পৌঁছান। বর্তমানে তিনি কথিত প্রেমিক রোশানের বাড়িতেই অবস্থান করছেন।
রোশানের মা জানিয়েছেন, দুই দিন আগেই হাবিবা তাদের বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হন। কিন্তু হাবিবা ওরফে হানিকে তিনি মেনে নিতে রাজি নন। কারণ দুই বছর আগেই তার ছেলের বিয়ে হয়ে গেছে এবং সাত মাস বয়সী তার একটি সন্তানও আছে।
রোশানের বাড়িতে হাবিবার অবস্থান নেওয়ার বিষয়টি এক প্রতিবেশী নজরে আনেন পুলিশের। পরে রাওলা থানার পুলিশ হাবিবা ও রোশানকে থানায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তদন্তকালে হাবিবা জানান, তিনি বাংলাদেশ থেকে প্রথমে কলকাতায় পরে দিল্লি হয়ে রাজস্থানে পৌঁছান।
এদিকে রোশানের বোন জানিয়েছেন, হাবিবা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ভারতে পা রাখেন। হাবিবাকে বাংলাদেশে ফিরে যেতে বললেও তিনি রোশানদের বাড়িতে থাকার বিষয়ে অনড় থাকেন।
হাবিবা দাবি করেন, ভিসার মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি রোশানের বাড়িতেই অবস্থান করবেন।
রোশানের বোনের ভাষ্যমতে, হাবিবা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে ফিরে গেলে তিনি অপমানিত হবেন।
এ অবস্থায় হাবিবাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে প্রশাসন ও গণমাধ্যমের সহায়তা চেয়েছেন রোশানের মা।
এ বিষয়ে রাওলা থানার ওসি রমেশ কুমার জানান, হাবিবার একটি টুরিস্ট ভিসা রয়েছে। এ ছাড়া তার কাছ থেকে বাংলাদেশি মুদ্রাও উদ্ধার করা হয়েছে। তবে হাবিবার ভারতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনো গুপ্তচরবৃত্তির সংযোগ আছে কি না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ঠিকানা/এনআই