হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলায় দুই শিশুর তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে একে-অপরের ওপর হামলা চালায়। ২৮ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত উপজেলার মধ্যবাজার এলাকায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়ইউড়ি ও বাহুবল গ্রামের দুই শিশুর মধ্যে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বিকেল থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল। সন্ধ্যার পর উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করলে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত কয়েকজনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল, বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়।
খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
বাহুবল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ঠিকানা/এএস
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়ইউড়ি ও বাহুবল গ্রামের দুই শিশুর মধ্যে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বিকেল থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল। সন্ধ্যার পর উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মুখোমুখি হলে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করলে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত কয়েকজনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল, বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়।
খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
বাহুবল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ঠিকানা/এএস