প্রতি বছর ২৯ অক্টোবর পালিত হয় ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক ডে—একটি বৈশ্বিক সচেতনতা দিবস, যা মানুষকে স্ট্রোক সম্পর্কে জানায় এবং প্রতিরোধে উৎসাহিত করে। এই দিনটি আয়োজন করে ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশন, যার মূল লক্ষ্য হলো সময়মতো চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের গুরুত্ব বোঝানো।
স্ট্রোক কী?
স্ট্রোক ঘটে যখন মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা কমে যায়, ফলে মস্তিষ্কের কোষে অক্সিজেন পৌঁছায় না। কয়েক মিনিটের মধ্যেই কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। সাধারণত দুই ধরনের স্ট্রোক দেখা যায়:
ইসকেমিক স্ট্রোক: রক্তনালিতে ব্লক বা জমাট বাঁধা রক্তের কারণে হয়।
হেমোরেজিক স্ট্রোক: মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে হয়।
স্ট্রোক চিনে রাখুন F.A.S.T. নিয়মে
স্ট্রোকের লক্ষণ দ্রুত চিনতে পারলে জীবন বাঁচানো সম্ভব। মনে রাখুন F.A.S.T.:
F – Face (মুখ): মুখের এক পাশ কি ঝুলে গেছে?
A – Arms (হাত): দুটো হাত তুললে এক হাত কি নেমে যাচ্ছে?
S – Speech (কথা): কথা কি জড়িয়ে যাচ্ছে বা বোঝা যাচ্ছে না?
T – Time (সময়): এসব লক্ষণ দেখলে দেরি না করে জরুরি সেবায় ফোন করুন।
প্রতিরোধই সেরা পথ
প্রায় ৮০% স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান পরিহার, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ—এগুলোই স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাও খুব জরুরি।
এই ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক ডেতে আপনি আপনার পরিবার ও বন্ধুদের স্ট্রোকের লক্ষণ সম্পর্কে জানাতে পারেন। মানুষকে সচেতন করুন, দ্রুত চিকিৎসার গুরুত্ব বোঝান এবং যারা স্ট্রোকে আক্রান্ত, তাদের পাশে দাঁড়ান।
সচেতনতা ছড়িয়ে দিন—কারণ একটি সঠিক সিদ্ধান্ত, একটি দ্রুত পদক্ষেপই কারও জীবন বাঁচাতে পারে।
ঠিকানা/এএস
স্ট্রোক কী?
স্ট্রোক ঘটে যখন মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা কমে যায়, ফলে মস্তিষ্কের কোষে অক্সিজেন পৌঁছায় না। কয়েক মিনিটের মধ্যেই কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে। সাধারণত দুই ধরনের স্ট্রোক দেখা যায়:
ইসকেমিক স্ট্রোক: রক্তনালিতে ব্লক বা জমাট বাঁধা রক্তের কারণে হয়।
হেমোরেজিক স্ট্রোক: মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে হয়।
স্ট্রোক চিনে রাখুন F.A.S.T. নিয়মে
স্ট্রোকের লক্ষণ দ্রুত চিনতে পারলে জীবন বাঁচানো সম্ভব। মনে রাখুন F.A.S.T.:
F – Face (মুখ): মুখের এক পাশ কি ঝুলে গেছে?
A – Arms (হাত): দুটো হাত তুললে এক হাত কি নেমে যাচ্ছে?
S – Speech (কথা): কথা কি জড়িয়ে যাচ্ছে বা বোঝা যাচ্ছে না?
T – Time (সময়): এসব লক্ষণ দেখলে দেরি না করে জরুরি সেবায় ফোন করুন।
প্রতিরোধই সেরা পথ
প্রায় ৮০% স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য। নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান পরিহার, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ—এগুলোই স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাও খুব জরুরি।
এই ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক ডেতে আপনি আপনার পরিবার ও বন্ধুদের স্ট্রোকের লক্ষণ সম্পর্কে জানাতে পারেন। মানুষকে সচেতন করুন, দ্রুত চিকিৎসার গুরুত্ব বোঝান এবং যারা স্ট্রোকে আক্রান্ত, তাদের পাশে দাঁড়ান।
সচেতনতা ছড়িয়ে দিন—কারণ একটি সঠিক সিদ্ধান্ত, একটি দ্রুত পদক্ষেপই কারও জীবন বাঁচাতে পারে।
ঠিকানা/এএস