চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ এলাকার ‘শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাব’ এর বিরুদ্ধে মৃত চিকিৎসকের নামে রোগীকে রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, ওই চিকিৎসক ৮ বছর আগে মারা গেছেন। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন এক ভুক্তভোগী।
ওই ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগে দাবি করেন, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. রেজাউল করিম মারা গেছেন ৮ বছর আগে। অথচ শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাব নামের প্রতিষ্ঠানটি গত ২৬ আগস্ট রোকেয়া বেগম নামে এক রোগীকে ইকোকার্ডিওগ্রাফির রিপোর্ট দেওয়া হয়, যেখানে ডা. রেজাউল করিমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগ পেয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানের মালিককে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, ডা. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে সই ছাড়া রিপোর্ট প্রদান করে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৪৫, ৫২ ও ৫৩ ধারা এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০ ভঙ্গ করেছে।
শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাব কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়ে ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি রিপোর্ট না দেওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ স্বীকার করে শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবের জেনারেল ম্যানেজার পুলক পারিয়াল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভুলবশত ওই চিকিৎসকের নামটা সরানো হয়নি।’
ঠিকানা/এনআই
জানা যায়, ওই চিকিৎসক ৮ বছর আগে মারা গেছেন। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন এক ভুক্তভোগী।
ওই ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগে দাবি করেন, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. রেজাউল করিম মারা গেছেন ৮ বছর আগে। অথচ শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাব নামের প্রতিষ্ঠানটি গত ২৬ আগস্ট রোকেয়া বেগম নামে এক রোগীকে ইকোকার্ডিওগ্রাফির রিপোর্ট দেওয়া হয়, যেখানে ডা. রেজাউল করিমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগ পেয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানের মালিককে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, ডা. রেজাউল করিমের নাম ব্যবহার করে সই ছাড়া রিপোর্ট প্রদান করে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৪৫, ৫২ ও ৫৩ ধারা এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০ ভঙ্গ করেছে।
শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাব কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়ে ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি রিপোর্ট না দেওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ স্বীকার করে শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবের জেনারেল ম্যানেজার পুলক পারিয়াল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভুলবশত ওই চিকিৎসকের নামটা সরানো হয়নি।’
ঠিকানা/এনআই