বাক্সটা বন্ধ।
ভেতরে আছে একটা কালো বিড়াল-
তার চোখে অন্ধকার,
গলায় সময়ের দড়ি বাঁধা।
বাইরে বসে আছে এক পাগল বিজ্ঞানী,
যে জানে না-
ভালোবাসা আর মৃত্যুর মধ্যে
পার্থক্য কতটা সূক্ষ্ম।
বাক্সের ভেতরে ঘুমিয়ে আছে এক পরমাণু,
তার বুকের মধ্যে অস্থিরতা,
হয়তো সে ভাঙবে, হয়তো নয়-
ঠিক যেমন ভোরে শিশির পড়ে কি পড়ে না,
তবু ঘাস ভিজে যায়।
বিড়ালটা নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে
নিজের অদৃশ্য ভাগ্যের দিকে।
একটা যন্ত্র নিঃশব্দে গুনছে সময়-
যদি বিকিরণ ঘটে, বিষ ছড়িয়ে যাবে,
না ঘটলে-অবিরত শ্বাস ফেলা চলবে।
বাইরে সূর্য উঠছে, একটা পাখি গান ধরেছে-
আর শ্রোডিঙ্গার ভাবছে,
‘জীবনটা কি আসলে এই বাক্সের মতো নয়?’
যেখানে আমরা সবাই একই সঙ্গে বেঁচে আছি,
আবার একই সঙ্গে মরেও যাচ্ছি,
যতক্ষণ না কেউ আমাদের চোখের দিকে তাকায়।
আমরা সবাই সেই বিড়াল,
অন্ধকারের ভেতর কুঁকড়ে আছি-
একটা সম্ভাবনার অপেক্ষায়।
যে কেউ হঠাৎ দরজা খুলে দেবে,
বলবে, ‘তুমি আছ।’
আর তখনই শুরু হবে
আমাদের সত্যিকারের জীবন।
ভেতরে আছে একটা কালো বিড়াল-
তার চোখে অন্ধকার,
গলায় সময়ের দড়ি বাঁধা।
বাইরে বসে আছে এক পাগল বিজ্ঞানী,
যে জানে না-
ভালোবাসা আর মৃত্যুর মধ্যে
পার্থক্য কতটা সূক্ষ্ম।
বাক্সের ভেতরে ঘুমিয়ে আছে এক পরমাণু,
তার বুকের মধ্যে অস্থিরতা,
হয়তো সে ভাঙবে, হয়তো নয়-
ঠিক যেমন ভোরে শিশির পড়ে কি পড়ে না,
তবু ঘাস ভিজে যায়।
বিড়ালটা নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে
নিজের অদৃশ্য ভাগ্যের দিকে।
একটা যন্ত্র নিঃশব্দে গুনছে সময়-
যদি বিকিরণ ঘটে, বিষ ছড়িয়ে যাবে,
না ঘটলে-অবিরত শ্বাস ফেলা চলবে।
বাইরে সূর্য উঠছে, একটা পাখি গান ধরেছে-
আর শ্রোডিঙ্গার ভাবছে,
‘জীবনটা কি আসলে এই বাক্সের মতো নয়?’
যেখানে আমরা সবাই একই সঙ্গে বেঁচে আছি,
আবার একই সঙ্গে মরেও যাচ্ছি,
যতক্ষণ না কেউ আমাদের চোখের দিকে তাকায়।
আমরা সবাই সেই বিড়াল,
অন্ধকারের ভেতর কুঁকড়ে আছি-
একটা সম্ভাবনার অপেক্ষায়।
যে কেউ হঠাৎ দরজা খুলে দেবে,
বলবে, ‘তুমি আছ।’
আর তখনই শুরু হবে
আমাদের সত্যিকারের জীবন।