
৪৯তম (বিশেষ) বিসিএস পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাতে প্রকাশিত ফলাফলে ভাইভার জন্য মনোনীত হয়েছেন ১ হাজার ২১৯ প্রার্থী।
বাংলাদেশের সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ফল প্রকাশের এক সপ্তাহের বিরতির পর ২৬ অক্টোবর থেকে শুরু হবে মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা)।
শিক্ষার বিশেষ এই বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ৬৮৩টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, এই বিসিএসে মোট ৩ লাখ ১২ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছেন। ফলে প্রতিটি পদের বিপরীতে গড়ে ৪৫৬ জন প্রার্থী প্রতিযোগিতা করছেন।
এ বিশেষ বিসিএসটি সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের জন্য আয়োজন করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল চলতি বছরের ২১ জুলাই। এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১০ অক্টোবর, যা ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরের একাধিক কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। পরীক্ষায় মোট উপস্থিত ছিলেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭০ জন প্রার্থী। উপস্থিতির হার ৫৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ওয়েবসাইটে আসনবিন্যাস, সময়সূচি এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে পিএসসি।
পিএসসি জানিয়েছে, শিক্ষা ক্যাডারের এই বিশেষ বিসিএসে দ্রুত ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে প্রার্থীদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার দিন শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার সময়োপযোগী আয়োজন প্রার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করছে।
শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, ৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ-প্রক্রিয়া ত্রুটিমুক্ত করতে পারলে ভবিষ্যতের প্রার্থীরা পিএসসির প্রতি আস্থাশীল থাকবে।
ঠিকানা/এনআই
বাংলাদেশের সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ফল প্রকাশের এক সপ্তাহের বিরতির পর ২৬ অক্টোবর থেকে শুরু হবে মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা)।
শিক্ষার বিশেষ এই বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ৬৮৩টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, এই বিসিএসে মোট ৩ লাখ ১২ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছেন। ফলে প্রতিটি পদের বিপরীতে গড়ে ৪৫৬ জন প্রার্থী প্রতিযোগিতা করছেন।
এ বিশেষ বিসিএসটি সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের জন্য আয়োজন করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল চলতি বছরের ২১ জুলাই। এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১০ অক্টোবর, যা ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরের একাধিক কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। পরীক্ষায় মোট উপস্থিত ছিলেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭০ জন প্রার্থী। উপস্থিতির হার ৫৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ওয়েবসাইটে আসনবিন্যাস, সময়সূচি এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে পিএসসি।
পিএসসি জানিয়েছে, শিক্ষা ক্যাডারের এই বিশেষ বিসিএসে দ্রুত ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে প্রার্থীদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার দিন শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার সময়োপযোগী আয়োজন প্রার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করছে।
শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, ৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ-প্রক্রিয়া ত্রুটিমুক্ত করতে পারলে ভবিষ্যতের প্রার্থীরা পিএসসির প্রতি আস্থাশীল থাকবে।
ঠিকানা/এনআই