
নির্বাচনের সময় সরকারের পরিধিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে কাজ করবে। এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম। ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন টকশোতে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সরকারের উপদেষ্টা যারা সবাই খুব ভালো কাজ করছেন। এই সরকার নির্বাচনের চেয়ে বড় বড় চ্যালেঞ্জ পার করেছে। এখন নির্বাচন নিয়ে সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। নির্বাচন কমিশনও প্রস্তুতে হচ্ছে। দেশের ইতিহাসের সেরা একটি নির্বাচন হবে বলে আমরা মনে করি।’
১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার এই টকশোতে একক অতিথি হিসেবে ছিলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোহাম্মদ শফিকুল আলম। নিউইয়র্ক সময় বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) আলোচনা অনুষ্ঠানটি সরাসরি প্রচারিত হয় ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন ইউটিউব চ্যানেলে। আগামী জাতীয় নির্বাচন ছাড়াও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার, মানবাধিকার পরিস্থিতি, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জুলাই সনদ, সরকারপ্রধান ও সেনাপ্রধানের দাপ্তরিক যোগাযোগ- এমন সব বিষয়ে সঞ্চালক খালেদ মুহিউদ্দীনের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন প্রেস সচিব।
আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে- অনুষ্ঠানে এ কথা আবার স্মরণ করিয়ে দেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম। পৃথিবীর কোনো শক্তি সেই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না- সাম্প্রতিক দেওয়া নিজের এমন বক্তব্যের ব্যাখায় তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে দেশে-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র আছে।
“সেই ষড়যন্ত্র ঠেকাতে আমাদের প্রস্তুতিও আছে। এটাই বুঝাতে চেয়েছি”, যোগ করেন তিনি।
জুলাই হত্যাকাণ্ড, বিগত ১৫ বছরের গুম-খুন- এমন অভিযোগে সম্প্রতি মামলার মুখে পড়েছেন সাবেক ও বর্তমানে কর্মরত প্রায় ৩০ জন সামরিক কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) মুখোমুখি হতে হবে তাদের। তবে আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটরের তথ্য উদ্ধৃত করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, এই মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনীর আর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির কোনো পরিকল্পনা নেই।
এমন বক্তব্য দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে এই টকশোতে তিনি বলেন, সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা কেন্দ্র করে অনেক গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। শত শত সেনা সদস্য গ্রেপ্তার করা হবে, সামরিক অভ্যুত্থান হচ্ছে- এমন সব অপতথ্য ঠেকাতেই ‘আপাতত’ আর কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না, এটা বলতে হয়েছে, জানালেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা ‘সেইফ এক্সিট’ বা ‘নিরাপদ প্রস্থান’ নিশ্চিত করতে এখন সক্রিয়- রাজনৈতিক মহল থেকে আসছে এমন বক্তব্য। এ ধরনের কথার কোনো ভিত্তি নেই বলে মনে করেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সব উপদেষ্টাই বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। তারা খুব দেশপ্রেমিক। দেশকে সঠিক পথে আনার জন্য গত ১৫ মাসে দারুণ কাজ করেছেন। সরকারি দায়িত্ব শেষে সবাই দেশেই থাকবেন।
“উপদেষ্টাদের কল রেকর্ড আছে, জনসম্মুখে প্রকাশ করে দেবেন, এসব বলে যারা কথিত হুঁশিয়ারি দেন, সেসব রাজনীতিক নিজেরাই এগুলো বলে আসলে মার্কেট পেতে চান। এসব বক্তব্য তাই আমরা সিরিয়াসলি নিচ্ছি না”, যোগ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।
ঠিকানা/এসআর
১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার এই টকশোতে একক অতিথি হিসেবে ছিলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোহাম্মদ শফিকুল আলম। নিউইয়র্ক সময় বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) আলোচনা অনুষ্ঠানটি সরাসরি প্রচারিত হয় ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন ইউটিউব চ্যানেলে। আগামী জাতীয় নির্বাচন ছাড়াও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার, মানবাধিকার পরিস্থিতি, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জুলাই সনদ, সরকারপ্রধান ও সেনাপ্রধানের দাপ্তরিক যোগাযোগ- এমন সব বিষয়ে সঞ্চালক খালেদ মুহিউদ্দীনের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন প্রেস সচিব।
আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে- অনুষ্ঠানে এ কথা আবার স্মরণ করিয়ে দেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম। পৃথিবীর কোনো শক্তি সেই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না- সাম্প্রতিক দেওয়া নিজের এমন বক্তব্যের ব্যাখায় তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে দেশে-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র আছে।
“সেই ষড়যন্ত্র ঠেকাতে আমাদের প্রস্তুতিও আছে। এটাই বুঝাতে চেয়েছি”, যোগ করেন তিনি।
জুলাই হত্যাকাণ্ড, বিগত ১৫ বছরের গুম-খুন- এমন অভিযোগে সম্প্রতি মামলার মুখে পড়েছেন সাবেক ও বর্তমানে কর্মরত প্রায় ৩০ জন সামরিক কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) মুখোমুখি হতে হবে তাদের। তবে আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটরের তথ্য উদ্ধৃত করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, এই মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনীর আর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির কোনো পরিকল্পনা নেই।
এমন বক্তব্য দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে এই টকশোতে তিনি বলেন, সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা কেন্দ্র করে অনেক গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। শত শত সেনা সদস্য গ্রেপ্তার করা হবে, সামরিক অভ্যুত্থান হচ্ছে- এমন সব অপতথ্য ঠেকাতেই ‘আপাতত’ আর কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না, এটা বলতে হয়েছে, জানালেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা ‘সেইফ এক্সিট’ বা ‘নিরাপদ প্রস্থান’ নিশ্চিত করতে এখন সক্রিয়- রাজনৈতিক মহল থেকে আসছে এমন বক্তব্য। এ ধরনের কথার কোনো ভিত্তি নেই বলে মনে করেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, সব উপদেষ্টাই বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। তারা খুব দেশপ্রেমিক। দেশকে সঠিক পথে আনার জন্য গত ১৫ মাসে দারুণ কাজ করেছেন। সরকারি দায়িত্ব শেষে সবাই দেশেই থাকবেন।
“উপদেষ্টাদের কল রেকর্ড আছে, জনসম্মুখে প্রকাশ করে দেবেন, এসব বলে যারা কথিত হুঁশিয়ারি দেন, সেসব রাজনীতিক নিজেরাই এগুলো বলে আসলে মার্কেট পেতে চান। এসব বক্তব্য তাই আমরা সিরিয়াসলি নিচ্ছি না”, যোগ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।
ঠিকানা/এসআর