
গল্পটা ছিল অনেকটা এমন-
সেদিন ঝড়-বাদলের রাত্রে-নিখিল,
অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে;
দরজায় টোকা দিতেই খুলে গেল খিল।
অনেক দিন আগে-
সেদিন ছিল কোজাগরী পূর্ণিমার রাত,
গাজনের মেলা, ফিরছিল সে রাত্রিবেলা;
পথ হারানো অসহায়া এক-গুনে ছিল প্রমাদ।
এমন সময় শুনিল কাহার পায়ের শব্দ
ভয়ে দুরু দুরু বুক, বাক রহিত-স্তব্ধ,
নীরবে কাটে কিছুটা সময়, সাহস সঞ্চারী;
হারিয়েছি ঘরের পথ, সম্মুখে চরণ অবরুদ্ধ।
অবশেষে পৌঁছিল সে আপন আলয় সম্মুখে
পেছনে ফিরে দেখে কেহ নাই সেথা,
এ বুঝি কুহক কুজ্বটীকা দৃষ্টির ভ্রম মিছে মরীচিকা;
মুখে ফুটিল না কথা, দুঃসহ ব্যথার নীরবতা।
কেটে গেছে কত শত দিবস-যামিনী-
সেই স্মৃতি, বিস্মৃতির অতলে কখন পড়েছে ঢাকা
আজি ঝড়ের রাতে কোন সে পথিক,
কিসের অন্বেষণে হঠাৎ বন্ধ দরজায় টোকা!
দ্বার খুলে দেখে কেউ নাই সেথা-
এ যেন মিছে প্রপঞ্চ ভাষাহারা বেদনা ব্যাকুল,
তবে কি সেই আঁধার তিমির ঘন রাত্রিতে
যে ছিল পাশে, সে কি শুধু আমারই ভুল?
গল্পটা হলো না শেষ, ক্লেশের ভারে গ্লানি অশেষ-
জীবনের সব কথা যায় না বলা, নিতে হয় বুঝিয়া,
হারানো অতীতকে খুঁড়ে আনতে-কে চায় বলো?
পলাতক সময় আর কিছুই নয়-শুধু নস্টালজিয়া।
সেদিন ঝড়-বাদলের রাত্রে-নিখিল,
অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে;
দরজায় টোকা দিতেই খুলে গেল খিল।
অনেক দিন আগে-
সেদিন ছিল কোজাগরী পূর্ণিমার রাত,
গাজনের মেলা, ফিরছিল সে রাত্রিবেলা;
পথ হারানো অসহায়া এক-গুনে ছিল প্রমাদ।
এমন সময় শুনিল কাহার পায়ের শব্দ
ভয়ে দুরু দুরু বুক, বাক রহিত-স্তব্ধ,
নীরবে কাটে কিছুটা সময়, সাহস সঞ্চারী;
হারিয়েছি ঘরের পথ, সম্মুখে চরণ অবরুদ্ধ।
অবশেষে পৌঁছিল সে আপন আলয় সম্মুখে
পেছনে ফিরে দেখে কেহ নাই সেথা,
এ বুঝি কুহক কুজ্বটীকা দৃষ্টির ভ্রম মিছে মরীচিকা;
মুখে ফুটিল না কথা, দুঃসহ ব্যথার নীরবতা।
কেটে গেছে কত শত দিবস-যামিনী-
সেই স্মৃতি, বিস্মৃতির অতলে কখন পড়েছে ঢাকা
আজি ঝড়ের রাতে কোন সে পথিক,
কিসের অন্বেষণে হঠাৎ বন্ধ দরজায় টোকা!
দ্বার খুলে দেখে কেউ নাই সেথা-
এ যেন মিছে প্রপঞ্চ ভাষাহারা বেদনা ব্যাকুল,
তবে কি সেই আঁধার তিমির ঘন রাত্রিতে
যে ছিল পাশে, সে কি শুধু আমারই ভুল?
গল্পটা হলো না শেষ, ক্লেশের ভারে গ্লানি অশেষ-
জীবনের সব কথা যায় না বলা, নিতে হয় বুঝিয়া,
হারানো অতীতকে খুঁড়ে আনতে-কে চায় বলো?
পলাতক সময় আর কিছুই নয়-শুধু নস্টালজিয়া।