
নৌকাগুলো পাল তুলে যায় ভরা নদীর কানায়,
সাদা বকের ওড়াউড়ি সাদা মেঘের ডানায়।
দু’কূল ঘেরা শুভ্রাকাশে যেন পরীর মেলা,
নদীর তীরে করছে শিশু আপনমনে খেলা।
মিঠা নদীর বুকে কত ডিঙি, বালাম, খেয়া,
বনের আড়াল থেকে উঁকি মারছে হিজল-কেয়া।
কলসি কাঁখে গাঁয়ের বধূ আসছে নদীর ঘাটে,
ময়ূরপঙ্খী নাও সাজিয়ে বণিকরা যায় হাটে।
নদীর জলে স্নান করছে পাড়াগাঁয়ের লোক,
নদীর বুকেই তাদের পরম শান্তি, পরম সুখ।
ধোপা কাপড় ধুইছে নদীর শান-বাঁধানো ঘাটে,
রাখাল আপনমনে গরু চড়িয়ে বেড়ায় মাঠে।
নদীর দূ’কুল ছাপিয়ে ওঠে যৌবনা বর্ষাতে,
ছোট্ট ছেলেমেয়েরা বসে বড়শি নিয়ে হাতে।
শিং, পাবদা, টেংরা, পুঁটি ধরছে আপনমনে,
‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ তা বোঝা যায় সে ক্ষণে।
নদীর পানি জমিচাষের কাজে লাগায় চাষি,
ফসল হলে মুখে ফোটে সফলতার হাসি।
জলে ফোটে পদ্ম, শালুক, শাপলা রাশি রাশি,
তীরে বসে উদাসমনে রাখাল বাজায় বাঁশি।
এই অপরূপ নয়নকাড়া দৃশ্য যেজন দেখে,
সেই এ নদীর দেশের নাম ওর মনের খাতায় লেখে।
তেরো’শটি নদী বয়ে যাচ্ছে এদেশ ঘেঁষে,
দেখতে যদি চাও গো এসো আমার সবুজ দেশে ॥
সাদা বকের ওড়াউড়ি সাদা মেঘের ডানায়।
দু’কূল ঘেরা শুভ্রাকাশে যেন পরীর মেলা,
নদীর তীরে করছে শিশু আপনমনে খেলা।
মিঠা নদীর বুকে কত ডিঙি, বালাম, খেয়া,
বনের আড়াল থেকে উঁকি মারছে হিজল-কেয়া।
কলসি কাঁখে গাঁয়ের বধূ আসছে নদীর ঘাটে,
ময়ূরপঙ্খী নাও সাজিয়ে বণিকরা যায় হাটে।
নদীর জলে স্নান করছে পাড়াগাঁয়ের লোক,
নদীর বুকেই তাদের পরম শান্তি, পরম সুখ।
ধোপা কাপড় ধুইছে নদীর শান-বাঁধানো ঘাটে,
রাখাল আপনমনে গরু চড়িয়ে বেড়ায় মাঠে।
নদীর দূ’কুল ছাপিয়ে ওঠে যৌবনা বর্ষাতে,
ছোট্ট ছেলেমেয়েরা বসে বড়শি নিয়ে হাতে।
শিং, পাবদা, টেংরা, পুঁটি ধরছে আপনমনে,
‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ তা বোঝা যায় সে ক্ষণে।
নদীর পানি জমিচাষের কাজে লাগায় চাষি,
ফসল হলে মুখে ফোটে সফলতার হাসি।
জলে ফোটে পদ্ম, শালুক, শাপলা রাশি রাশি,
তীরে বসে উদাসমনে রাখাল বাজায় বাঁশি।
এই অপরূপ নয়নকাড়া দৃশ্য যেজন দেখে,
সেই এ নদীর দেশের নাম ওর মনের খাতায় লেখে।
তেরো’শটি নদী বয়ে যাচ্ছে এদেশ ঘেঁষে,
দেখতে যদি চাও গো এসো আমার সবুজ দেশে ॥