ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর ইতালি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আরও কাছাকাছি পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। খবর আনাদুলু এজেন্সির।
স্থানীয় সময় ১৪ অক্টোবর (মঙ্গলবার) মিশরের শার্ম আল-শেখ শান্তি সম্মেলনে সাংবাদিকদের মেলোনি বলেন, যদি যুদ্ধবিরতির এই পরিকল্পনা সফল হয়, তবে ইতালি খুব দ্রুতই ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবে।
মেলোনি জোর দিয়ে বলেন, ইতালি গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা অব্যাহত রেখে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে।
মেলোনি উল্লেখ করেন, ইতালি গাজাকে স্থিতিশীল করতে সহায়তা করতে প্রস্তুত, প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুসারে কারাবিনিয়েরি বাহিনী (ইতালির আধা-সামরিক পুলিশ) মোতায়েন করাও হতে পারে।
মেলোনি এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য ‘একটি দুর্দান্ত সাফল্য’ হিসাবে বর্ণনা করেন।
গত সপ্তাহে ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইসরায়েল ও হামাস তাঁর শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে সম্মত হয়। এই চুক্তিতে জিম্মি বিনিময় (হামাস ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে, ইসরায়েল প্রায় দুই হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি শুরু করেছে), যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর আংশিক প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।
এই চুক্তির দ্বিতীয় পর্যায়ে গাজায় একটি নতুন শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা ও হামাসের নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় ৬৭ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ঠিকানা/এএস
স্থানীয় সময় ১৪ অক্টোবর (মঙ্গলবার) মিশরের শার্ম আল-শেখ শান্তি সম্মেলনে সাংবাদিকদের মেলোনি বলেন, যদি যুদ্ধবিরতির এই পরিকল্পনা সফল হয়, তবে ইতালি খুব দ্রুতই ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবে।
মেলোনি জোর দিয়ে বলেন, ইতালি গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা অব্যাহত রেখে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে।
মেলোনি উল্লেখ করেন, ইতালি গাজাকে স্থিতিশীল করতে সহায়তা করতে প্রস্তুত, প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুসারে কারাবিনিয়েরি বাহিনী (ইতালির আধা-সামরিক পুলিশ) মোতায়েন করাও হতে পারে।
মেলোনি এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য ‘একটি দুর্দান্ত সাফল্য’ হিসাবে বর্ণনা করেন।
গত সপ্তাহে ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইসরায়েল ও হামাস তাঁর শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে সম্মত হয়। এই চুক্তিতে জিম্মি বিনিময় (হামাস ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে, ইসরায়েল প্রায় দুই হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি শুরু করেছে), যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর আংশিক প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।
এই চুক্তির দ্বিতীয় পর্যায়ে গাজায় একটি নতুন শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা ও হামাসের নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় ৬৭ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
ঠিকানা/এএস