
ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কায় ছিল ম্যাচটি। বৃষ্টি দুবার বাগড়াও দিয়েছিল। ভারতের ব্যাটিং ইনিংস কমে এসেছিল ২৩ ওভারে। নেপালের দেওয়া ২৩১ রানের লক্ষ্য ডিএলএ নিয়মে দাঁড়ায় ১৪৫ রানে। রোহিত শর্মা এবং শুভমান গিল তা পেরোতে সময় নিলেন না বেশি, দুজনের তাণ্ডবে যা ১০ উইকেট হাতে রেখেই সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে ভারত।
৪ সেপ্টেম্বর সোমবার পাল্লেকেলেতে বৃষ্টি আইনে খেলা কমে আসার আগে আরেকবার বাগড়া দিয়েছিল বৃষ্টি। নেপালের ব্যাটিং ইনিংসের মাঝের দিকে কিছুক্ষণ বৃষ্টি হবার পর পুরো ইনিংস শেষ হয়েছিল। ভারতকে ২৩১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে বোলিং ইনিংসের দুই ওভার যখন করেছিল, তখন আরেকবার বৃষ্টির বাগড়া। রোহিত ও শুভমন গিলের ফিফটিতে বাকি পথ ভারত সামলেছে দাপুটে চেহারাতেই।
এদিন টস হেরে নেপালের ইনিংসের শুরুটা দারুণ, মাঝে নড়বড়ে এবং শেষটায় দুর্দান্ত—ভারতের বিপক্ষে নেপালের পুরো ব্যাটিং ইনিংস এই দিন শব্দে লেখা যায়। শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে শুরুতে ব্যাট করে অলআউট হওয়ার আগে ২৩০ রান সংগ্রহ করে নেপাল।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করলেও মাঝে ভারতীয় বোলারদের কাছে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন নেপালের ব্যাটাররা। দলের হাল ধরেন আসিফ শেখ। তুলে নেন ক্যারিয়ারের দশম অর্ধশতক। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে নেপাল। শেষ দিকে সোমপাল দলকে লড়াকু পুঁজি পর্যন্ত নিয়ে যান। ৫৬ বলে ১ চার আর ২ ছক্কায় ৪৮ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটার।
ওপেনিংয়ে ৬৫ রানের জুটি গড়েন কুশল ও আসিফ শেখ। ২৫ বলে ৩৮ রান করে ফেরেন কুশল। আসিফ ৯৭ বলে আনেন ফিফটি, ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫৮ রান। মিডল অর্ডারে মোহাম্মদ সিরাজের তোপে পড়ে নেপাল। জাদেজা নেন তিন উইকেট। গুলশান ঝা বাদে ভিম, রোহিত ও মাললারা ফেরেন দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই।
৩৭.৫ ওভারের খেলা শেষে পাল্লেকেলেতে বৃষ্টি শুরু হয়। পিচ ঢাকার জন্য কভার আনা হয়েছিল। কিছুক্ষণ পরেই বৃষ্টি থেমে যায়। সপ্তম উইকেটে ৫০ রানের জুটি বাঁধে নেপাল। সোমপালের তাণ্ডব শামির থামানোর আগ পর্যন্ত রান বাড়িয়ে নিয়ে চলেন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে কোনোমতে দলীয় ১০০ রান পেরোনো নেপাল এদিন ৪৮.২ ওভারে ২৩০ রানে থামে, যা ১০ উইকেট হাতে রেখে পেরিয়ে গেছে ভারত। রোহিতের ব্যাট থেকে এসেছে ৭৪ রান। শুভমান অপরাজিত ছিলেন ৬৭ রানে। সুপার ফোরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ সেপ্টেম্বর মুখোমুখি হবে ভারত।
ঠিকানা/এনআই
৪ সেপ্টেম্বর সোমবার পাল্লেকেলেতে বৃষ্টি আইনে খেলা কমে আসার আগে আরেকবার বাগড়া দিয়েছিল বৃষ্টি। নেপালের ব্যাটিং ইনিংসের মাঝের দিকে কিছুক্ষণ বৃষ্টি হবার পর পুরো ইনিংস শেষ হয়েছিল। ভারতকে ২৩১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে বোলিং ইনিংসের দুই ওভার যখন করেছিল, তখন আরেকবার বৃষ্টির বাগড়া। রোহিত ও শুভমন গিলের ফিফটিতে বাকি পথ ভারত সামলেছে দাপুটে চেহারাতেই।
এদিন টস হেরে নেপালের ইনিংসের শুরুটা দারুণ, মাঝে নড়বড়ে এবং শেষটায় দুর্দান্ত—ভারতের বিপক্ষে নেপালের পুরো ব্যাটিং ইনিংস এই দিন শব্দে লেখা যায়। শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে শুরুতে ব্যাট করে অলআউট হওয়ার আগে ২৩০ রান সংগ্রহ করে নেপাল।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করলেও মাঝে ভারতীয় বোলারদের কাছে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন নেপালের ব্যাটাররা। দলের হাল ধরেন আসিফ শেখ। তুলে নেন ক্যারিয়ারের দশম অর্ধশতক। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে নেপাল। শেষ দিকে সোমপাল দলকে লড়াকু পুঁজি পর্যন্ত নিয়ে যান। ৫৬ বলে ১ চার আর ২ ছক্কায় ৪৮ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটার।
ওপেনিংয়ে ৬৫ রানের জুটি গড়েন কুশল ও আসিফ শেখ। ২৫ বলে ৩৮ রান করে ফেরেন কুশল। আসিফ ৯৭ বলে আনেন ফিফটি, ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫৮ রান। মিডল অর্ডারে মোহাম্মদ সিরাজের তোপে পড়ে নেপাল। জাদেজা নেন তিন উইকেট। গুলশান ঝা বাদে ভিম, রোহিত ও মাললারা ফেরেন দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই।
৩৭.৫ ওভারের খেলা শেষে পাল্লেকেলেতে বৃষ্টি শুরু হয়। পিচ ঢাকার জন্য কভার আনা হয়েছিল। কিছুক্ষণ পরেই বৃষ্টি থেমে যায়। সপ্তম উইকেটে ৫০ রানের জুটি বাঁধে নেপাল। সোমপালের তাণ্ডব শামির থামানোর আগ পর্যন্ত রান বাড়িয়ে নিয়ে চলেন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে কোনোমতে দলীয় ১০০ রান পেরোনো নেপাল এদিন ৪৮.২ ওভারে ২৩০ রানে থামে, যা ১০ উইকেট হাতে রেখে পেরিয়ে গেছে ভারত। রোহিতের ব্যাট থেকে এসেছে ৭৪ রান। শুভমান অপরাজিত ছিলেন ৬৭ রানে। সুপার ফোরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ সেপ্টেম্বর মুখোমুখি হবে ভারত।
ঠিকানা/এনআই