ভিসা জটিলতা ও বিভ্রান্তির অবসান

সকল ভিসাধারী উমরাহ  পালন করতে পারবেন 

প্রকাশ : ১০ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৫৭ , অনলাইন ভার্সন
উমরাহ পালনে ভিসা জটিলতার ও বিভ্রান্তি দূর হয়েছে। এখন থেকে যে কোনো ভিসাধারী উমরাহ পালন করতে পারবেন। এই অনুমোদনের আওতায় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ভিসা, ইলেকট্রনিক ট্যুরিস্ট ভিসা, ট্রানজিট (স্টপওভার) ভিসা, কর্মসংস্থান ভিসা এবং অন্যান্য ভিসাধারীরা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন। সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে ৬ অক্টোবর সোমবার এ খবরটি প্রকাশ করেছে সৌদি প্রেস এজেন্সি। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত সৌদি ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য অনুযায়ী ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা সহজতর করা এবং দর্শনার্থীদের জন্য সেবাগুলো সম্প্রসারণের অংশ। তাদের ভাষ্যমতে, উদ্যোগটি বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ‘আরও স্বস্তি ও মানসিক শান্তির সঙ্গে’ ধর্মীয় কর্তব্য পালনের সুযোগ করে দেবে। 
উমরাহ প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে মন্ত্রণালয় সম্প্রতি চালু করেছে ‘নুসুক উমরাহ’ নামের একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে হাজিরা অনলাইনে প্যাকেজ নির্বাচন, সেবা বুকিং এবং উমরাহ পারমিট ইস্যু করতে পারবেন। পুরোপুরি ডিজিটাল এই সিস্টেম হাজীদের সময় ও সেবা নির্বাচনে আরও নমনীয়তা দেবে। 
মন্ত্রণালয় আরো জানিয়েছে, ‘দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান মুসলমানদের জন্য এক শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনের সুযোগ নিশ্চিত করতে অত্যন্ত সচেষ্ট।’
এর আগে শুধুমাত্র উমরাহ ভিসাধারীরাই উমরাহ পালন করতে পারতেন। পর্যটক ভিসাধারীদের উমরাহ করতে হলে ‘নুসুক’ বা ‘ইতমারনা’ অ্যাপের মাধ্যমে বিশেষ অনুমতি নিতে হতো। এছাড়া ওয়ার্ক ও রেসিডেন্ট ভিসাধারীদের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এবং পারিবারিক বা ব্যক্তিগত ভিসাধারীদের অতিরিক্ত অনুমতি নিতে হতো, যা প্রায়ই দেরি বা প্রত্যাখ্যানের সম্মুখীন হতো। ট্রানজিট ভিসাধারীরা সাধারণত উমরাহ করতে পারতেন না, যদি না নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ এবং অনুমোদন পাওয়া যেত।
গত সপ্তাহে সৌদি আরব ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মক্কা ও মদিনায় অস্থায়ীভাবে হাজিদের থাকার লাইসেন্স প্রদানের নতুন উদ্যোগ ঘোষণা করেছে। এর লক্ষ্য হলো আবাসন সংকট কমানো ও সেবার মান উন্নত করা।
হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই নতুন উদ্যোগের আওতায় সম্পত্তির মালিকরা মৌসুমি লাইসেন্স নিয়ে হাজীদের আতিথ্য দিতে পারবেন।
পর্যটন, পৌরসভা ও আবাসন মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় প্রণীত এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো নিরাপত্তা ও মান বজায় রেখে হাজীদের জন্য বাড়তি আবাসন সক্ষমতা তৈরি করা।
আবেদনকারীদের ‘নুসুক মাসার’ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে এবং অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে। চুক্তি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি (১৩ শাবান ১৪৪৭ হিজরি)। পর্যটন লাইসেন্সপ্রাপ্ত হোটেলগুলোর ওপর এই নতুন নিয়মের কোনো প্রভাব পড়বে না। 
কর্তৃপক্ষের মতে, অনুমোদিত আবাসনগুলোকে নুসুক বুকিং সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত করলে হাজীদের জন্য বুকিং সহজ হবে, ভিড় কমবে এবং একটি নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত হবে। 
উল্লেখ্য, সুনির্দিষ্ট ভিসা ছাড়া কেউ উমরাহ পালন করতে পারবেন না বলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল। সেই বিভ্রান্তির অবসান ঘটালো সৌদি আরব। বরং যে কোনো ভিসাধারী সহজে উমরাহ পালন করতে পারবেন।আওতায় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ভিসা, ইলেকট্রনিক ট্যুরিস্ট ভিসা, ট্রানজিট (স্টপওভার) ভিসা, কর্মসংস্থান ভিসা এবং অন্যান্য ভিসাধারীরা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন। সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে ৬ অক্টোবর সোমবার এ খবরটি প্রকাশ করেছে সৌদি প্রেস এজেন্সি। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত সৌদি ভিশন ২০৩০-এর লক্ষ্য অনুযায়ী ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা সহজতর করা এবং দর্শনার্থীদের জন্য সেবাগুলো সম্প্রসারণের অংশ। তাদের ভাষ্যমতে, উদ্যোগটি বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ‘আরও স্বস্তি ও মানসিক শান্তির সঙ্গে’ ধর্মীয় কর্তব্য পালনের সুযোগ করে দেবে। 
উমরাহ প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে মন্ত্রণালয় সম্প্রতি চালু করেছে ‘নুসুক উমরাহ’ নামের একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে হাজিরা অনলাইনে প্যাকেজ নির্বাচন, সেবা বুকিং এবং উমরাহ পারমিট ইস্যু করতে পারবেন। পুরোপুরি ডিজিটাল এই সিস্টেম হাজীদের সময় ও সেবা নির্বাচনে আরও নমনীয়তা দেবে। 
মন্ত্রণালয় আরো জানিয়েছে, ‘দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান মুসলমানদের জন্য এক শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ পরিবেশে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনের সুযোগ নিশ্চিত করতে অত্যন্ত সচেষ্ট।’
এর আগে শুধুমাত্র উমরাহ ভিসাধারীরাই উমরাহ পালন করতে পারতেন। পর্যটক ভিসাধারীদের উমরাহ করতে হলে ‘নুসুক’ বা ‘ইতমারনা’ অ্যাপের মাধ্যমে বিশেষ অনুমতি নিতে হতো। এছাড়া ওয়ার্ক ও রেসিডেন্ট ভিসাধারীদের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এবং পারিবারিক বা ব্যক্তিগত ভিসাধারীদের অতিরিক্ত অনুমতি নিতে হতো, যা প্রায়ই দেরি বা প্রত্যাখ্যানের সম্মুখীন হতো। ট্রানজিট ভিসাধারীরা সাধারণত উমরাহ করতে পারতেন না, যদি না নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ এবং অনুমোদন পাওয়া যেত।
গত সপ্তাহে সৌদি আরব ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মক্কা ও মদিনায় অস্থায়ীভাবে হাজিদের থাকার লাইসেন্স প্রদানের নতুন উদ্যোগ ঘোষণা করেছে। এর লক্ষ্য হলো আবাসন সংকট কমানো ও সেবার মান উন্নত করা।
হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই নতুন উদ্যোগের আওতায় সম্পত্তির মালিকরা মৌসুমি লাইসেন্স নিয়ে হাজীদের আতিথ্য দিতে পারবেন।
পর্যটন, পৌরসভা ও আবাসন মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় প্রণীত এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো নিরাপত্তা ও মান বজায় রেখে হাজীদের জন্য বাড়তি আবাসন সক্ষমতা তৈরি করা।
আবেদনকারীদের ‘নুসুক মাসার’ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে এবং অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে। চুক্তি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি (১৩ শাবান ১৪৪৭ হিজরি)। পর্যটন লাইসেন্সপ্রাপ্ত হোটেলগুলোর ওপর এই নতুন নিয়মের কোনো প্রভাব পড়বে না। 
কর্তৃপক্ষের মতে, অনুমোদিত আবাসনগুলোকে নুসুক বুকিং সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত করলে হাজীদের জন্য বুকিং সহজ হবে, ভিড় কমবে এবং একটি নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত হবে। 
উল্লেখ্য, সুনির্দিষ্ট ভিসা ছাড়া কেউ উমরাহ পালন করতে পারবেন না বলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল। সেই বিভ্রান্তির অবসান ঘটালো সৌদি আরব। বরং যে কোনো ভিসাধারী সহজে উমরাহ পালন করতে পারবেন।
M M Shahin, Chairman Board of Editors, Thikana

Corporate Headquarter :

THIKANA : 7409 37th Ave suite 403

Jackson Heights, NY 11372

Phone : 718-472-0700/2428, 718-729-6000
Fax: + 1(866) 805-8806



Bangladesh Bureau : THIKANA : 70/B, Green Road, (Panthapath),
5th Floor, Dhaka- 1205, Bangladesh.
Mobile: +880  1338-950041