ঢাকায় আগামীকাল ৫ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) নবম নিরাপত্তা সংলাপে বসছে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র। নিরাপত্তা সংলাপে ওয়াশিংটনের পক্ষে নেতৃত্ব দিতে ঢাকায় এসেছেন মার্কিন রাজনৈতিক সামরিক বিষয়ক ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেসনিক।
আজ ৪ সেপ্টেম্বর (সোমবার) রেজনিকের ঢাকায় পৌঁছানোর তথ্য এক টুইট বার্তায় নিশ্চিত করেছে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস।
টুইটে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেজনিককে স্বাগতম। তিনি যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক নিরাপত্তা সংলাপের জন্য ঢাকায় এসেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল আঞ্চলিক উন্নয়ন, মানবাধিকার, নিরাপত্তা সহায়তা এবং সন্ত্রাসবাদ দমন নিয়ে আলোচনা করবে।
এদিকে রোববার মার্কিন দূতাবাস জানায়, নিরাপত্তা সংলাপ একটি বার্ষিক বেসামরিক আয়োজন, যেখানে আমাদের নিরাপত্তা সম্পর্কের সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ইন্দো-প্যাসিফিক আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, শান্তিরক্ষা, নিরাপত্তা সহায়তা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আলোচনা করবে। এ সংলাপ আমাদের দুই সরকারের মধ্যেকার সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তা সম্পর্কের একটি অংশ।
ঢাকার পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা রয়েছে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের। অন্যদিকে, ওয়াশিয়টনের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকবেন দেশটির রাজনৈতিক সামরিক বিষয়ক ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেসনিক।
মার্কিন দূতাবাস বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিষয়ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আমাদের দুইটি দেশের স্বার্থ অভিন্ন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দেশ দুইটির দৃষ্টিভঙ্গি একই ধরনের। এ পারস্পরিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে সারাবছর বিভিন্ন ধরনের সংলাপ আয়োজিত হয়।
ঠিকানা/এসআর
আজ ৪ সেপ্টেম্বর (সোমবার) রেজনিকের ঢাকায় পৌঁছানোর তথ্য এক টুইট বার্তায় নিশ্চিত করেছে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস।
টুইটে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেজনিককে স্বাগতম। তিনি যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক নিরাপত্তা সংলাপের জন্য ঢাকায় এসেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল আঞ্চলিক উন্নয়ন, মানবাধিকার, নিরাপত্তা সহায়তা এবং সন্ত্রাসবাদ দমন নিয়ে আলোচনা করবে।
এদিকে রোববার মার্কিন দূতাবাস জানায়, নিরাপত্তা সংলাপ একটি বার্ষিক বেসামরিক আয়োজন, যেখানে আমাদের নিরাপত্তা সম্পর্কের সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ইন্দো-প্যাসিফিক আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, শান্তিরক্ষা, নিরাপত্তা সহায়তা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আলোচনা করবে। এ সংলাপ আমাদের দুই সরকারের মধ্যেকার সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তা সম্পর্কের একটি অংশ।
ঢাকার পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা রয়েছে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের। অন্যদিকে, ওয়াশিয়টনের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকবেন দেশটির রাজনৈতিক সামরিক বিষয়ক ব্যুরোর ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেসনিক।
মার্কিন দূতাবাস বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিষয়ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আমাদের দুইটি দেশের স্বার্থ অভিন্ন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দেশ দুইটির দৃষ্টিভঙ্গি একই ধরনের। এ পারস্পরিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে সারাবছর বিভিন্ন ধরনের সংলাপ আয়োজিত হয়।
ঠিকানা/এসআর