সদ্য সমাপ্ত আগস্ট মাসে কমেছে রেমিট্যান্স। গেল মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। রেমিট্যান্সের এ অঙ্ক গত ছয় মাসে সর্বনিম্ন। এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ১৫৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।
খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে খোলাবাজারে যখন ডলারের দামের ব্যবধান বেশি হয়, তখন হুন্ডি বেড়ে যায়। আর যখন হুন্ডির চাহিদা বাড়ে, তখন রেমিট্যান্স কমে যায়। গত মাসে ব্যাংকের চেয়ে খোলাবাজারে ডলারের দাম ৫ থেকে ৬ টাকা বেশি ছিল। তাই বেশি লাভের আশায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন প্রবাসীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, সদ্যবিদায়ী আগস্ট মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে এসেছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এ অঙ্ক আগের বছরের আগস্টের তুলনায় ৪৩ কোটি ৭৪ লাখ বা ২১ দশমিক ৪৭ শতাংশ কম। গত বছরের আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।
এ ছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে তুলনায়ও আগস্টে রেমিট্যান্স কমেছে। গত জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। অর্থাৎ জুলাইয়ের চেয়ে আগস্টে ৩৭ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ১৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমেছে।
প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ কোটি ৩১ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৩ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আগস্ট মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে বরাবরের মতো ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৪ কোটি ডলার। এরপর সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ১২ কোটি ৭৪ লাখ, ব্র্যাক ব্যাংকে ৮ কোটি ৯২ লাখ, আল-আরাফা ব্যাংকে ৭ কোটি ৩৩ লাখ এবং জনতা ব্যাংকে এসেছে ৬ কোটি ৭৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার। আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছিল, যার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।
ডলার সংকট ও বাজার স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স এবং আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণ করে আসছে ব্যাংকগুলো। এখন রেমিট্যান্সে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা দাম দিচ্ছে। রপ্তানি বিল নগদায়নে প্রতি ডলারের বিপরীতে দাম দিচ্ছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং আমদানি ও আন্তব্যাংক লেনদেনে সর্বোচ্চ ১১০ টাকা।
ঠিকানা/এনআই
খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে খোলাবাজারে যখন ডলারের দামের ব্যবধান বেশি হয়, তখন হুন্ডি বেড়ে যায়। আর যখন হুন্ডির চাহিদা বাড়ে, তখন রেমিট্যান্স কমে যায়। গত মাসে ব্যাংকের চেয়ে খোলাবাজারে ডলারের দাম ৫ থেকে ৬ টাকা বেশি ছিল। তাই বেশি লাভের আশায় বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন প্রবাসীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, সদ্যবিদায়ী আগস্ট মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে এসেছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এ অঙ্ক আগের বছরের আগস্টের তুলনায় ৪৩ কোটি ৭৪ লাখ বা ২১ দশমিক ৪৭ শতাংশ কম। গত বছরের আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।
এ ছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে তুলনায়ও আগস্টে রেমিট্যান্স কমেছে। গত জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। অর্থাৎ জুলাইয়ের চেয়ে আগস্টে ৩৭ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ১৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমেছে।
প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ কোটি ৩১ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৩৯ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৩ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আগস্ট মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে বরাবরের মতো ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৪ কোটি ডলার। এরপর সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ১২ কোটি ৭৪ লাখ, ব্র্যাক ব্যাংকে ৮ কোটি ৯২ লাখ, আল-আরাফা ব্যাংকে ৭ কোটি ৩৩ লাখ এবং জনতা ব্যাংকে এসেছে ৬ কোটি ৭৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার। আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছিল, যার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।
ডলার সংকট ও বাজার স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স এবং আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণ করে আসছে ব্যাংকগুলো। এখন রেমিট্যান্সে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা দাম দিচ্ছে। রপ্তানি বিল নগদায়নে প্রতি ডলারের বিপরীতে দাম দিচ্ছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং আমদানি ও আন্তব্যাংক লেনদেনে সর্বোচ্চ ১১০ টাকা।
ঠিকানা/এনআই