প্রবাসী ভোট আয়োজন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের এনআইডি অনুবিভাগে ঘাপটি মেরে থাকা (কিন্তু শক্তিশালী ও প্রভাবশালী) একটি মহল বড় রকমের একটি গেম খেলছে।
২০০৮ সালে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (RPO) সংশোধন করে পোস্টাল ব্যালট যুক্ত করা হয়, কিন্তু এই শক্তিশালী মহল পরবর্তী তিনটি নির্বাচনের কোনোটিতেই তা বাস্তবায়ন করতে দেয়নি— এনআইডি-এর অজুহাত দিয়ে।
গত ডিসেম্বরে ইউনূসের ঘোষণার পর, তারা ফন্দি-ফিকির করে বিদেশের মিশনগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণের যে কার্যক্রম ২০১৯ সালে চালু হয়েছিল, সেটি ৫ বছর পর এসে এখন কচ্ছপগতিতে চালাচ্ছে। অন্যদিকে, কমিশনাররা ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়া সফর করছেন উদ্বোধনের নামে।
মাঠপর্যায়ে যাচাই-বাছাই করে একটি এনআইডি ইস্যু করতে কমপক্ষে ২৫ দিন সময় লাগে, অথচ ৪২টি দেশে এখনো যন্ত্রপাতি পৌঁছায়নি।
এইবার যাদের এনআইডি আছে, তাদের নিবন্ধনটা সেপ্টেম্বরেই শুরু করা যেত। কিন্তু ওই ঘাপটি মারা শক্তি প্রথমে পাইলট প্রকল্পের নাম করে সবকিছু অল্পতে সেরে ফেলতে উঠেপড়ে লাগে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি থেকে আমরা ক্রমাগত বলে গেছি, অনলাইনে আন্দোলন চালিয়ে গেছি আর চাপ সৃষ্টি করেছি।কিন্তু এটা পিছাতে পিছাতে নভেম্বর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হলো — কারণ তারা জানে, ডিসেম্বর থেকে কমিশন তফসিল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে। তখন আর প্রবাসীদের চিল্লাচিল্লি শোনার মতো সময় কারও সময় থাকবে না।
পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য যে রকম প্রচারণা ও সময় প্রয়োজন ছিল, তা সু-কৌশলে এড়িয়ে ভানিশ করে দেয়া হয়েছে। ভোটাধিকার পেয়েও তা অধরাই থেকে যাবে দেড় কোটিরও বেশি প্রবাসীর জন্য।
আমার প্রবাসী ভাই-বোনেরা, আপনারাই বলুন—এই ঘাপটি মারা শক্তিকে কীভাবে উপড়ে ফেলা যায়?
২০০৮ সালে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (RPO) সংশোধন করে পোস্টাল ব্যালট যুক্ত করা হয়, কিন্তু এই শক্তিশালী মহল পরবর্তী তিনটি নির্বাচনের কোনোটিতেই তা বাস্তবায়ন করতে দেয়নি— এনআইডি-এর অজুহাত দিয়ে।
গত ডিসেম্বরে ইউনূসের ঘোষণার পর, তারা ফন্দি-ফিকির করে বিদেশের মিশনগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণের যে কার্যক্রম ২০১৯ সালে চালু হয়েছিল, সেটি ৫ বছর পর এসে এখন কচ্ছপগতিতে চালাচ্ছে। অন্যদিকে, কমিশনাররা ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়া সফর করছেন উদ্বোধনের নামে।
মাঠপর্যায়ে যাচাই-বাছাই করে একটি এনআইডি ইস্যু করতে কমপক্ষে ২৫ দিন সময় লাগে, অথচ ৪২টি দেশে এখনো যন্ত্রপাতি পৌঁছায়নি।
এইবার যাদের এনআইডি আছে, তাদের নিবন্ধনটা সেপ্টেম্বরেই শুরু করা যেত। কিন্তু ওই ঘাপটি মারা শক্তি প্রথমে পাইলট প্রকল্পের নাম করে সবকিছু অল্পতে সেরে ফেলতে উঠেপড়ে লাগে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি থেকে আমরা ক্রমাগত বলে গেছি, অনলাইনে আন্দোলন চালিয়ে গেছি আর চাপ সৃষ্টি করেছি।কিন্তু এটা পিছাতে পিছাতে নভেম্বর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হলো — কারণ তারা জানে, ডিসেম্বর থেকে কমিশন তফসিল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে। তখন আর প্রবাসীদের চিল্লাচিল্লি শোনার মতো সময় কারও সময় থাকবে না।
পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য যে রকম প্রচারণা ও সময় প্রয়োজন ছিল, তা সু-কৌশলে এড়িয়ে ভানিশ করে দেয়া হয়েছে। ভোটাধিকার পেয়েও তা অধরাই থেকে যাবে দেড় কোটিরও বেশি প্রবাসীর জন্য।
আমার প্রবাসী ভাই-বোনেরা, আপনারাই বলুন—এই ঘাপটি মারা শক্তিকে কীভাবে উপড়ে ফেলা যায়?