প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা সহায়তা নিয়ে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেছেন। বিএনপির মহাসচিব সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ফেসবুকে এমন একটি ভুয়া চেক ভাইরাল হয়।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটা আমার রুচির বাইরে। এই সরকার এখানে এমন একটি সমাজ, এমন একটি জগৎ তৈরি করে ফেলেছে, যেখানে নোংরামি ছাড়া কিছু নেই। এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার। আমরা যারা রাজনীতি করি, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িত ছিলাম, আমরা যারা গণতন্ত্রের সংগ্রামে জড়িত আছি, আমাদের জড়িয়েও এসব নোংরা কথাবার্তা ছড়ায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেটা তারা মিডিয়াতে, সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়ায়। যেটার উত্তর দেওয়াটা আমার জন্য লজ্জাকর ব্যাপার।’
২ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় ফিরে বিমানবন্দরে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের হয়রানি করার সরকারের যত রকম কৌশল আছে, এখানেও (বিমানবন্দর) আমাকে তা-ই ফেস করতে হয়েছে। আমরা যারা বিরোধী দলের রাজনীতি করি, তাদের বিদেশে যাওয়ার সময় একবার ইমিগ্রেশনে হয়রানি করে, ফেরার সময় আরেকবার হয়রানি করে। এই হয়রানি আমাদের থাকেই। এটা এখন আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। আমি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার জন্য গেছি, তার পরও আমাকে এগুলো ফেস করতে হয়েছে।’
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক ঢাকার হজরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল। গত ২৪ আগস্ট চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান বিএনপির মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম। দুজনই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন।
কয়েক বছর আগে মির্জা ফখরুলের ঘাড়ে ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়ে। এ ছাড়া তার গলার ধমনিতে রক্ত চলাচলেও জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা হয়। তাকে চিকিৎসার ফলোআপের জন্য প্রতিবছর সিঙ্গাপুরে যেতে হয়। এ ছাড়া তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগমের সম্প্রতি একটি অস্ত্রোপচার হয়। তিনিও সিঙ্গাপুরের র্যাফেলস হসপিটালে চিকিৎসা নেন।
ঠিকানা/এনআই
এ প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটা আমার রুচির বাইরে। এই সরকার এখানে এমন একটি সমাজ, এমন একটি জগৎ তৈরি করে ফেলেছে, যেখানে নোংরামি ছাড়া কিছু নেই। এটা খুব দুঃখজনক ব্যাপার। আমরা যারা রাজনীতি করি, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জড়িত ছিলাম, আমরা যারা গণতন্ত্রের সংগ্রামে জড়িত আছি, আমাদের জড়িয়েও এসব নোংরা কথাবার্তা ছড়ায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেটা তারা মিডিয়াতে, সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়ায়। যেটার উত্তর দেওয়াটা আমার জন্য লজ্জাকর ব্যাপার।’
২ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় ফিরে বিমানবন্দরে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের হয়রানি করার সরকারের যত রকম কৌশল আছে, এখানেও (বিমানবন্দর) আমাকে তা-ই ফেস করতে হয়েছে। আমরা যারা বিরোধী দলের রাজনীতি করি, তাদের বিদেশে যাওয়ার সময় একবার ইমিগ্রেশনে হয়রানি করে, ফেরার সময় আরেকবার হয়রানি করে। এই হয়রানি আমাদের থাকেই। এটা এখন আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। আমি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার জন্য গেছি, তার পরও আমাকে এগুলো ফেস করতে হয়েছে।’
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক ঢাকার হজরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান মির্জা ফখরুল। গত ২৪ আগস্ট চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান বিএনপির মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম। দুজনই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন।
কয়েক বছর আগে মির্জা ফখরুলের ঘাড়ে ইন্টারনাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়ে। এ ছাড়া তার গলার ধমনিতে রক্ত চলাচলেও জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা হয়। তাকে চিকিৎসার ফলোআপের জন্য প্রতিবছর সিঙ্গাপুরে যেতে হয়। এ ছাড়া তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগমের সম্প্রতি একটি অস্ত্রোপচার হয়। তিনিও সিঙ্গাপুরের র্যাফেলস হসপিটালে চিকিৎসা নেন।
ঠিকানা/এনআই