
এশিয়া কাপের সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে ১৬৯ রানের লক্ষ্য পেয়েছে বাংলাদেশ। দাসুন শানাকার ফিফটিতে ৭ উইকেটে ১৬৮ রানের সংগ্রহ পায় শ্রীলঙ্কা।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শ্রীলঙ্কাকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। ৫ ওভার শেষে ৪৪ রান করেন তারা।
তবে এরপর ২২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। কিন্তু শেষটায় প্রতিপক্ষের রানের চাকা টেনে ধরতে পারেননি শরীফুল ইসলাম-তাসকিন আহমেদরা।
বাংলাদেশ সুযোগ নিতে না পারায় তা কাজে লাগান দাসুন শানাকা ও চরিত আসালাঙ্কা। পঞ্চম উইকেটে দুজনে মিলে ২৭ বলে ৫৭ রানের ঝোড়ো জুটি গড়েন। তাতে ১৬৮ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় শ্রীলঙ্কা।
শেষ দিকে ঝড়টা তোলেন শানাকা। শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য এনে দেওয়ার পথে ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ফিফটিও তুলে নিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ফিফটি করার পথে অবশ্য শামীম হোসেন পাটোয়ারির সহায়তা পেয়েছেন তিনি।
৩৮ রানে ক্যাচ দিয়েও যে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারের কাছে ‘জীবন’ পেয়েছেন। পরে শরীফুল ইসলামকে টানা দুই ছক্কা হাঁকিয়ে ৩০ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন তিনি।
ইনিংস শেষে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন শানাকা। ১৭২.৯৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজান ৩ চার ও ৬ ছক্কায়। অন্যদিকে দুবার ‘জীবন’ পেয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি অধিনায়ক আসালাঙ্কা।
১৭৫ স্ট্রাইকরেটে তার ২১ রানের ইনিংসটি থামে রান আউটে। মুস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারটিতে আসালাঙ্কার রান আউটসহ তিন উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। মোট ১৯ রান দেওয়া বাঁহাতি পেসার যদি ওই ওভারে ৫ রান না দিতেন, তাহলে শ্রীলঙ্কার স্কোর আরও বড় হতো।
ঠিকানা/এনআই
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শ্রীলঙ্কাকে দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। ৫ ওভার শেষে ৪৪ রান করেন তারা।
তবে এরপর ২২ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। কিন্তু শেষটায় প্রতিপক্ষের রানের চাকা টেনে ধরতে পারেননি শরীফুল ইসলাম-তাসকিন আহমেদরা।
বাংলাদেশ সুযোগ নিতে না পারায় তা কাজে লাগান দাসুন শানাকা ও চরিত আসালাঙ্কা। পঞ্চম উইকেটে দুজনে মিলে ২৭ বলে ৫৭ রানের ঝোড়ো জুটি গড়েন। তাতে ১৬৮ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় শ্রীলঙ্কা।
শেষ দিকে ঝড়টা তোলেন শানাকা। শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য এনে দেওয়ার পথে ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ ফিফটিও তুলে নিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ফিফটি করার পথে অবশ্য শামীম হোসেন পাটোয়ারির সহায়তা পেয়েছেন তিনি।
৩৮ রানে ক্যাচ দিয়েও যে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারের কাছে ‘জীবন’ পেয়েছেন। পরে শরীফুল ইসলামকে টানা দুই ছক্কা হাঁকিয়ে ৩০ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন তিনি।
ইনিংস শেষে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন শানাকা। ১৭২.৯৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজান ৩ চার ও ৬ ছক্কায়। অন্যদিকে দুবার ‘জীবন’ পেয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি অধিনায়ক আসালাঙ্কা।
১৭৫ স্ট্রাইকরেটে তার ২১ রানের ইনিংসটি থামে রান আউটে। মুস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারটিতে আসালাঙ্কার রান আউটসহ তিন উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। মোট ১৯ রান দেওয়া বাঁহাতি পেসার যদি ওই ওভারে ৫ রান না দিতেন, তাহলে শ্রীলঙ্কার স্কোর আরও বড় হতো।
ঠিকানা/এনআই