
ভারত-পাকিস্তান, ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো সাম্প্রতিক সময়গুলোতে বাংলাদেশ-শ্রীলংকা ম্যাচও হয়ে ওঠে উপভোগ্য। খেলার বাইরেও চলে উত্তেজনা। দুই দলের একে অপরের সঙ্গে দেখাও হয় ঘনঘন। তাই প্রতিপক্ষের শক্তি-দুর্বলতা জানাও অন্য পক্ষের জন্য সহজ।
আগামীকাল সুপার ফোরে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে শ্রীলংকা। তার আগে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হন শ্রীলংকার ব্যাটিং কোচ থিলিনা কানদাম্বি। বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়ার জন্য তার দল যে আত্মবিশ্বাসী সেটাই জানাতে চেয়েছেন তিনি।
এখনো পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২১ টি–টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশ। জিতেছে মাত্র ৮টিতে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে পাল্লাটা বাংলাদেশের পক্ষেই ভারী। গত জুলাইয়েই শ্রীলঙ্কার মাটিতে গিয়ে তাদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতে এসেছিল বাংলাদেশ। যদিও এশিয়া কাপের গ্রুপপর্বের ম্যাচ হেরে গেছে লিটন দাসের দল।
এত খেলার পর আত্মবিশ্বাসী কানদাম্বি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে গত তিন–চার মাসেই চার–পাঁচটা ম্যাচ খেলেছি। আমরা তাদের শক্তি ও দুর্বলতা জানি। আমি নিশ্চিত, আমাদের ছেলেরা ভালো লড়াই করবে। তারা খুব ভালো দল। আশা করছি, আমাদের ছেলেরা তাদের বিপক্ষে পরিকল্পনা ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পারবে।’
সনাৎ জয়াসুরিয়া শ্রীলংকার প্রধান কোচ। তাদের সাফল্যে এই কিংবদন্তি ওপেনারের বড় ভূমিকা আছে বলেই ধরে নেন সবাই। বিষয়টি নিয়ে কানদাম্বি বলেন, ‘আমার মনে হয় সে কোচিংয়ের চেয়ে বেশি মেন্টরিং করে খেলোয়াড়দের। সে তার অভিজ্ঞতাগুলো শোনায়। আমরা সবাই জানি সে ২০ বছর ক্রিকেট খেলেছে, কিংবদন্তি সে। কখনো কখনো কঠোর হয়, এটা আমাদের দলের জন্যও ভালো। যখন খেলা শুরু হয়, তখন আবার সে শান্ত থাকে। আমার মনে হয়, এটাই তার আসল শক্তি।’
ঠিকানা/এএস
আগামীকাল সুপার ফোরে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে শ্রীলংকা। তার আগে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হন শ্রীলংকার ব্যাটিং কোচ থিলিনা কানদাম্বি। বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়ার জন্য তার দল যে আত্মবিশ্বাসী সেটাই জানাতে চেয়েছেন তিনি।
এখনো পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২১ টি–টোয়েন্টি খেলেছে বাংলাদেশ। জিতেছে মাত্র ৮টিতে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে পাল্লাটা বাংলাদেশের পক্ষেই ভারী। গত জুলাইয়েই শ্রীলঙ্কার মাটিতে গিয়ে তাদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতে এসেছিল বাংলাদেশ। যদিও এশিয়া কাপের গ্রুপপর্বের ম্যাচ হেরে গেছে লিটন দাসের দল।
এত খেলার পর আত্মবিশ্বাসী কানদাম্বি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে গত তিন–চার মাসেই চার–পাঁচটা ম্যাচ খেলেছি। আমরা তাদের শক্তি ও দুর্বলতা জানি। আমি নিশ্চিত, আমাদের ছেলেরা ভালো লড়াই করবে। তারা খুব ভালো দল। আশা করছি, আমাদের ছেলেরা তাদের বিপক্ষে পরিকল্পনা ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পারবে।’
সনাৎ জয়াসুরিয়া শ্রীলংকার প্রধান কোচ। তাদের সাফল্যে এই কিংবদন্তি ওপেনারের বড় ভূমিকা আছে বলেই ধরে নেন সবাই। বিষয়টি নিয়ে কানদাম্বি বলেন, ‘আমার মনে হয় সে কোচিংয়ের চেয়ে বেশি মেন্টরিং করে খেলোয়াড়দের। সে তার অভিজ্ঞতাগুলো শোনায়। আমরা সবাই জানি সে ২০ বছর ক্রিকেট খেলেছে, কিংবদন্তি সে। কখনো কখনো কঠোর হয়, এটা আমাদের দলের জন্যও ভালো। যখন খেলা শুরু হয়, তখন আবার সে শান্ত থাকে। আমার মনে হয়, এটাই তার আসল শক্তি।’
ঠিকানা/এএস