
গাজায় হামলার প্রতিবাদে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ফুটবল ফেডারেশনগুলোর প্রতি ইসরায়েলকে বয়কটের আহ্বান জানিয়েছে অধিকারকর্মী ও ফুটবল ভক্তদের একাধিক সংগঠন নিয়ে গঠিত একটি জোট।
মঙ্গলবার নিউইয়র্ক সিটির বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে চালু হয় আলোচিত এক বিলবোর্ড—যার বড় হরফে লেখা #GameOverIsrael। এটি একটি শক্তিশালী বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, ২০২৬ বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ—যার মধ্যে ফাইনালও রয়েছে—এই শহরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিশ্বকাপের এবারের আসর যৌথভাবে আয়োজন করছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো।
এই প্রচারণার মাধ্যমে বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, নরওয়ে, স্কটল্যান্ড এবং স্পেনের ফুটবল ফেডারেশনগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যেন তারা ইসরায়েল জাতীয় দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে বর্জন করে এবং ঘরোয়া লিগেও ইসরায়েলি খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করে।
তবে এই বিষয়ে ফিফা, উয়েফা বা ইসরায়েল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কোনো তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ইসরায়েলবিরোধী এই প্রচারণা নতুন মাত্রা পায় জাতিসংঘের এক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর। সেখানে সরাসরি গাজায় ‘গণহত্যা’ সংঘটনের অভিযোগ আনা হয় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। এই প্রতিবেদনকেই ‘মিথ্যা’ ও ‘কলঙ্কজনক’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে তেল আবিব।
প্রতিবাদ আয়োজনকারীরা জানিয়েছেন, বিলবোর্ডে ‘গণহত্যা’ শব্দ ব্যবহারের অনুমতি পেতে বেশ লড়াই করতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে এই শব্দ ব্যবহারের পরই বিজ্ঞাপন সংস্থা সম্মত হয় শব্দটি প্রচারে।
এদিকে, বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ইউরোপের ‘আই’ গ্রুপে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। তাদের সামনে নরওয়ে ও ইতালি। নিয়ম অনুযায়ী, গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন সরাসরি জায়গা পাবে ২০২৬ বিশ্বকাপে, আর দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল প্লে-অফ খেলবে মূল পর্বে যাওয়ার জন্য।
ঠিকানা/এএস
মঙ্গলবার নিউইয়র্ক সিটির বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে চালু হয় আলোচিত এক বিলবোর্ড—যার বড় হরফে লেখা #GameOverIsrael। এটি একটি শক্তিশালী বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, ২০২৬ বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ—যার মধ্যে ফাইনালও রয়েছে—এই শহরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিশ্বকাপের এবারের আসর যৌথভাবে আয়োজন করছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো।
এই প্রচারণার মাধ্যমে বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, নরওয়ে, স্কটল্যান্ড এবং স্পেনের ফুটবল ফেডারেশনগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যেন তারা ইসরায়েল জাতীয় দলকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে বর্জন করে এবং ঘরোয়া লিগেও ইসরায়েলি খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করে।
তবে এই বিষয়ে ফিফা, উয়েফা বা ইসরায়েল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কোনো তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ইসরায়েলবিরোধী এই প্রচারণা নতুন মাত্রা পায় জাতিসংঘের এক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর। সেখানে সরাসরি গাজায় ‘গণহত্যা’ সংঘটনের অভিযোগ আনা হয় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। এই প্রতিবেদনকেই ‘মিথ্যা’ ও ‘কলঙ্কজনক’ আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে তেল আবিব।
প্রতিবাদ আয়োজনকারীরা জানিয়েছেন, বিলবোর্ডে ‘গণহত্যা’ শব্দ ব্যবহারের অনুমতি পেতে বেশ লড়াই করতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে এই শব্দ ব্যবহারের পরই বিজ্ঞাপন সংস্থা সম্মত হয় শব্দটি প্রচারে।
এদিকে, বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ইউরোপের ‘আই’ গ্রুপে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। তাদের সামনে নরওয়ে ও ইতালি। নিয়ম অনুযায়ী, গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন সরাসরি জায়গা পাবে ২০২৬ বিশ্বকাপে, আর দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল প্লে-অফ খেলবে মূল পর্বে যাওয়ার জন্য।
ঠিকানা/এএস