প্রায় সাড়ে ১৭ বছর পর হঠাৎ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেখা গেল সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
অপ্রত্যাশিত এ সাক্ষাৎকে আরও আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে যায় একটি মুহূর্ত। বাবরকে দেখে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উঠে দাঁড়িয়ে তাকে ‘স্যার স্যার’ করে জড়িয়ে ধরেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘আমি স্যারের সঙ্গে তিন বছর একসঙ্গে চাকরি করেছি। স্যারের আন্ডারে আমি চাকরি করেছি। সুতরাং তার সঙ্গে আমার অনেক আগের পরিচয়। আজকে একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। এখানে আমরা আমাদের বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলেছি। আমাদের পারিবারিক ও নানা বিষয়ে নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
সাক্ষাৎ শেষে লুৎফুজ্জামান বাবর বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশে পতিত সরকার একটি বিশেষ শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে বৈঠক করেছে, সেটা আপনারা পত্রিকায় দেখেছেন। এস আলম গ্রুপের সাথে। বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের নির্বাচন বানচাল করা এবং নির্বাচনে সহিংসতা সৃষ্টি করা। এটি একটি উদ্বেগের বিষয়। আমরা এ নিয়ে আলোচনা করেছি। এ ছাড়া অবৈধ অস্ত্র ও লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘দিল্লিতে শেখ হাসিনার সঙ্গে এস আলমের কর্ণধারের বৈঠককে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখা হচ্ছে, এটাসহ উদ্বেগজনক কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লুৎফুজ্জামান বাবর ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
ঠিকানা/এনআই
অপ্রত্যাশিত এ সাক্ষাৎকে আরও আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে যায় একটি মুহূর্ত। বাবরকে দেখে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উঠে দাঁড়িয়ে তাকে ‘স্যার স্যার’ করে জড়িয়ে ধরেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘আমি স্যারের সঙ্গে তিন বছর একসঙ্গে চাকরি করেছি। স্যারের আন্ডারে আমি চাকরি করেছি। সুতরাং তার সঙ্গে আমার অনেক আগের পরিচয়। আজকে একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। এখানে আমরা আমাদের বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলেছি। আমাদের পারিবারিক ও নানা বিষয়ে নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
সাক্ষাৎ শেষে লুৎফুজ্জামান বাবর বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশে পতিত সরকার একটি বিশেষ শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে বৈঠক করেছে, সেটা আপনারা পত্রিকায় দেখেছেন। এস আলম গ্রুপের সাথে। বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের নির্বাচন বানচাল করা এবং নির্বাচনে সহিংসতা সৃষ্টি করা। এটি একটি উদ্বেগের বিষয়। আমরা এ নিয়ে আলোচনা করেছি। এ ছাড়া অবৈধ অস্ত্র ও লুট হওয়া অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘দিল্লিতে শেখ হাসিনার সঙ্গে এস আলমের কর্ণধারের বৈঠককে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখা হচ্ছে, এটাসহ উদ্বেগজনক কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
লুৎফুজ্জামান বাবর ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
ঠিকানা/এনআই