
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (ডাকসু) শিবিরের বড় জয়কে ভারতের ভবিষ্যতের জন্য উদ্বেগজনক ইঙ্গিত বলে মনে করছেন ভারতীয় রাজনীতিবিদ শশী থারুর। সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে এমনটা লিখেছেন তিনি।
শশী থারুর তার পোস্টে লিখেছেন, ‘অধিকাংশ ভারতীয় হয়তো বিষয়টিকে সামান্য বিষয় হিসেবে দেখেছে। কিন্তু এটি ভবিষ্যতের জন্য এক উদ্বেগজনক ইঙ্গিত। বাংলাদেশে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল—(এখন নিষিদ্ধ) আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি—দুই দলের প্রতিই মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। যারা ‘দুই পক্ষেরই সর্বনাশ হোক’ চাচ্ছেন, তারা ক্রমশ জামায়াতে ইসলামী (জেইআই)-এর দিকে ঝুঁকছেন। এর কারণ এই নয় যে ভোটাররা উগ্রপন্থী বা ইসলামপন্থী মৌলবাদে বিশ্বাসী, বরং জেইআইকে তারা দেখছেন এমন একটি শক্তি হিসেবে, যেটি দুই মূলধারার দলের মতো দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনাসহ কোনোভাবেই কলুষিত হয়নি।’
তিনি লিখেছেন, ‘প্রশ্ন হচ্ছে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে এ পরিস্থিতি কীভাবে প্রতিফলিত হবে? তখন কি নয়াদিল্লিকে তার প্রতিবেশী দেশে জামায়াত সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারের মুখোমুখি হতে হবে?’
তবে গত বছরের আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা ও লোকসভার সদস্য শশী থারুর বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য তার দেশের সরকারের প্রশংসা করেছেন। তিনি হাসিনাকে ভারতের বন্ধু বলেও আখ্যা দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, প্রতিবেশী দেশে ক্ষমতার পালাবদল ভারতের জন্য কোনোভাবেই উদ্বেগের বিষয় নয়।
ঠিকানা/এনআই
শশী থারুর তার পোস্টে লিখেছেন, ‘অধিকাংশ ভারতীয় হয়তো বিষয়টিকে সামান্য বিষয় হিসেবে দেখেছে। কিন্তু এটি ভবিষ্যতের জন্য এক উদ্বেগজনক ইঙ্গিত। বাংলাদেশে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল—(এখন নিষিদ্ধ) আওয়ামী লীগ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি—দুই দলের প্রতিই মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। যারা ‘দুই পক্ষেরই সর্বনাশ হোক’ চাচ্ছেন, তারা ক্রমশ জামায়াতে ইসলামী (জেইআই)-এর দিকে ঝুঁকছেন। এর কারণ এই নয় যে ভোটাররা উগ্রপন্থী বা ইসলামপন্থী মৌলবাদে বিশ্বাসী, বরং জেইআইকে তারা দেখছেন এমন একটি শক্তি হিসেবে, যেটি দুই মূলধারার দলের মতো দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনাসহ কোনোভাবেই কলুষিত হয়নি।’
তিনি লিখেছেন, ‘প্রশ্ন হচ্ছে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে এ পরিস্থিতি কীভাবে প্রতিফলিত হবে? তখন কি নয়াদিল্লিকে তার প্রতিবেশী দেশে জামায়াত সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারের মুখোমুখি হতে হবে?’
তবে গত বছরের আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর কংগ্রেসের প্রভাবশালী নেতা ও লোকসভার সদস্য শশী থারুর বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য তার দেশের সরকারের প্রশংসা করেছেন। তিনি হাসিনাকে ভারতের বন্ধু বলেও আখ্যা দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, প্রতিবেশী দেশে ক্ষমতার পালাবদল ভারতের জন্য কোনোভাবেই উদ্বেগের বিষয় নয়।
ঠিকানা/এনআই