যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার পাঁচটি স্থানে বিভক্তির ফোবানা সম্মেলনে প্রবাসের এবং দেশ থেকে আগত জনপ্রিয় শিল্পীদের দৌঁড়ঝাপ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশি শিল্পীরা খুব বেশী সমস্যায় না পড়লেও প্রবাসের অনেক শিল্পী আয়োজকদের চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছেন। প্রবাসের কোনো কোনো শিল্পীর ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। অনেকে হচ্ছেন বিব্রত।
জানা গেছে, আগামী ১ থেকে ৩ সেপ্টেম্বর যথাক্রমে শুক্র, শনি ও রোববার যুক্তরাষ্ট্রে লেবার ডে উইকেন্ড। প্রতিবছর এই সময়ে অনুষ্ঠিত হয় ফোবানা সম্মেলনে। দেশ ও প্রবাসের শিল্পীরা সম্মেলনে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। ফোবানার বিভক্তির কারণে আগে দুই বা তিনটি ফোবানা সম্মেলন হতো। কিন্তু এবছর ফোবানা হচ্ছে পাঁচটি। সবগুলো ফোবানা সম্মেলনের সঙ্গে নিউইয়র্কের প্রবাসী বাংলাদেশিরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আগে যারা একসঙ্গে চলতেন, ফোবানার কারণে তাদের এখন সম্পর্ক দা-কুমড়োর। চলছে রেষারেষি। আর এসব ঘটনায় বিব্রত নিউইয়র্কের শিল্পী সমাজ। তাদের সতর্কভাবে চলতে হচ্ছে। কিন্তু সতর্ক থেকেও কোনো লাভ হচ্ছে না এ বছর। কারণ হিসাবে প্রবাসের একাধিক জনপ্রিয় শিল্পী বলছেন, এক ফোবানায় অন্তর্ভূক্ত হলে আরেক ফোবানার আয়োজকরা অখুশী হচ্ছেন। সবাই পরিচিত। এমন পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন তা বুঝে উঠতে পারছেন না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রবাসের জনপ্রিয় একজন শিল্পী ঠিকানাকে জানান, ফোবানা নিয়ে গিয়াস আহমেদ ও শাহনেওয়াজ ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। তাদের নেতৃত্বাধীন পৃথক ফোবানা হচ্ছে কানাডার টরন্টো শহরে। দুই ফোবানা থেকেই আমন্ত্রণ পেয়েছি। এখন শ্যাম রাখি না কুল রাখি অবস্থার মধ্যে পড়েছি। বিষয়টি বলে বোঝাতে পারবো না। এর রেশ চলবে পরবর্তীতেও। কারণ গিয়াস আহমেদ এবং শাহনেওয়াজই নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন অনুষ্ঠান স্পন্সর করেন। এখন এক ফোবানায় গেলে আরেক ফোবানার আয়োজকরা বিষয়টি ভালোভাবে নেবেন না। তিনি জানান, ভাবছি কোনো ফোবানাতেই যাব না।
আরেকজন নারী শিল্পী নাম প্রকাশনা করার শর্তে বলেন, বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতাদের বিরোধে এমনিতেই এক প্রকার নিষিদ্ধ হয়ে আছি। তিনি বলেন, যারা অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক তাদের মন জুগিয়ে চলতে হয়। তা না হলে চক্ষুশুল হতে হয়। আমি এর ভুক্তভোগী। তিনি বলেন, শিল্পীসত্ত্বাকে সম্মান করলে এমনটি ঘটতো না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনপ্রিয় একজন শিল্পী জানান, আমি দুই ফোবানায় গান গাইবো। আমি শিল্পী। কারো কাছে মাথা নত করবো না। গান পরিবেশন করে সংসার চালাই না। অতএব কে অখুশী হলেনম তাতে আমার কিছু এসে যায় না।
-
জানা গেছে, আগামী ১ থেকে ৩ সেপ্টেম্বর যথাক্রমে শুক্র, শনি ও রোববার যুক্তরাষ্ট্রে লেবার ডে উইকেন্ড। প্রতিবছর এই সময়ে অনুষ্ঠিত হয় ফোবানা সম্মেলনে। দেশ ও প্রবাসের শিল্পীরা সম্মেলনে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। ফোবানার বিভক্তির কারণে আগে দুই বা তিনটি ফোবানা সম্মেলন হতো। কিন্তু এবছর ফোবানা হচ্ছে পাঁচটি। সবগুলো ফোবানা সম্মেলনের সঙ্গে নিউইয়র্কের প্রবাসী বাংলাদেশিরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আগে যারা একসঙ্গে চলতেন, ফোবানার কারণে তাদের এখন সম্পর্ক দা-কুমড়োর। চলছে রেষারেষি। আর এসব ঘটনায় বিব্রত নিউইয়র্কের শিল্পী সমাজ। তাদের সতর্কভাবে চলতে হচ্ছে। কিন্তু সতর্ক থেকেও কোনো লাভ হচ্ছে না এ বছর। কারণ হিসাবে প্রবাসের একাধিক জনপ্রিয় শিল্পী বলছেন, এক ফোবানায় অন্তর্ভূক্ত হলে আরেক ফোবানার আয়োজকরা অখুশী হচ্ছেন। সবাই পরিচিত। এমন পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন তা বুঝে উঠতে পারছেন না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রবাসের জনপ্রিয় একজন শিল্পী ঠিকানাকে জানান, ফোবানা নিয়ে গিয়াস আহমেদ ও শাহনেওয়াজ ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। তাদের নেতৃত্বাধীন পৃথক ফোবানা হচ্ছে কানাডার টরন্টো শহরে। দুই ফোবানা থেকেই আমন্ত্রণ পেয়েছি। এখন শ্যাম রাখি না কুল রাখি অবস্থার মধ্যে পড়েছি। বিষয়টি বলে বোঝাতে পারবো না। এর রেশ চলবে পরবর্তীতেও। কারণ গিয়াস আহমেদ এবং শাহনেওয়াজই নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন অনুষ্ঠান স্পন্সর করেন। এখন এক ফোবানায় গেলে আরেক ফোবানার আয়োজকরা বিষয়টি ভালোভাবে নেবেন না। তিনি জানান, ভাবছি কোনো ফোবানাতেই যাব না।
আরেকজন নারী শিল্পী নাম প্রকাশনা করার শর্তে বলেন, বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতাদের বিরোধে এমনিতেই এক প্রকার নিষিদ্ধ হয়ে আছি। তিনি বলেন, যারা অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক তাদের মন জুগিয়ে চলতে হয়। তা না হলে চক্ষুশুল হতে হয়। আমি এর ভুক্তভোগী। তিনি বলেন, শিল্পীসত্ত্বাকে সম্মান করলে এমনটি ঘটতো না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনপ্রিয় একজন শিল্পী জানান, আমি দুই ফোবানায় গান গাইবো। আমি শিল্পী। কারো কাছে মাথা নত করবো না। গান পরিবেশন করে সংসার চালাই না। অতএব কে অখুশী হলেনম তাতে আমার কিছু এসে যায় না।
-