ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে ছাত্রদলের ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায়ের ব্যবহার ‘রীতিমতো বেয়াদবি’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ ৯ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে এ কথা বলেন সারজিস আলম।
এনসিপিনেতা সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যারের সঙ্গে আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস যে ব্যবহার করেছে, সেটা রীতিমতো বেয়াদবি। যে জানে না একজন শিক্ষকের সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয়, তার ছাত্রনেতা হওয়া দূরের কথা, ছাত্র হওয়ারও ন্যূনতম যোগ্যতা নেই।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘কোনো বিষয়ে যৌক্তিক অবজেকশন (অভিযোগ) থাকলে সেটার সমাধান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হবে। ইভেন (এমনকি) বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে কয়েকটি মোড়ে জামাত-শিবিরের কর্মীদের অবস্থানও আমি উসকানিমূলক মনে করি। পরবর্তীতে যেটা বিএনপি-ছাত্রদলও করেছে। যে মিডিয়ার সামনে, সারা দেশের সামনে একজন শিক্ষককে ধমকাতে পারে, তুই তুকারির স্বরে তার সামনে টেবিল চাপড়াতে পারে, তার মতো ছাত্রনেতা আমাদের জন্য লজ্জার। ধিক্কার জানাই।’
ঠিকানা/এএস
এনসিপিনেতা সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যারের সঙ্গে আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস যে ব্যবহার করেছে, সেটা রীতিমতো বেয়াদবি। যে জানে না একজন শিক্ষকের সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয়, তার ছাত্রনেতা হওয়া দূরের কথা, ছাত্র হওয়ারও ন্যূনতম যোগ্যতা নেই।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘কোনো বিষয়ে যৌক্তিক অবজেকশন (অভিযোগ) থাকলে সেটার সমাধান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হবে। ইভেন (এমনকি) বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে কয়েকটি মোড়ে জামাত-শিবিরের কর্মীদের অবস্থানও আমি উসকানিমূলক মনে করি। পরবর্তীতে যেটা বিএনপি-ছাত্রদলও করেছে। যে মিডিয়ার সামনে, সারা দেশের সামনে একজন শিক্ষককে ধমকাতে পারে, তুই তুকারির স্বরে তার সামনে টেবিল চাপড়াতে পারে, তার মতো ছাত্রনেতা আমাদের জন্য লজ্জার। ধিক্কার জানাই।’
ঠিকানা/এএস