ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে অনিয়মের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এ নিয়ে সংগঠনটি ১০ দফা সতর্কতামূলক দাবি উত্থাপন করেছে। ৭ সেপ্টেম্বর (রবিবার) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতারা বলেন, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনে পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছিল নানা অনিয়মের বিষয়। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে এবারের নির্বাচনের আগে প্রস্তাব ও দাবি জানানো হলেও সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি উপেক্ষিত রয়ে গেছে। প্রশাসনের এখনই এ বিষয়ে সজাগ হওয়া জরুরি বলেও তারা মন্তব্য করেন।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ১০ দফা দাবি:
১. প্রবেশপথ বন্ধ না করে নিরাপত্তা জোরদার ও নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার পরিচয় প্রকাশ।
২. নারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ে নারী শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি।
৩. পোলিং অফিসার নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ।
৪. ভোট গ্রহণের সময় বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাড়ানো।
৫. পোলিং এজেন্টদের ভেতরে অবস্থানের নিশ্চয়তা।
৬. গণমাধ্যমকর্মী ও পোলিং এজেন্টদের জন্য গাইডলাইন প্রকাশ।
৭. বুথের বাইরে লাইন ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক ও অফিসার নিয়োগ।
৮. গুজব ও ভুয়া তথ্য ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা।
৯. পর্যবেক্ষক ও এজেন্টদের জন্য বিশ্রামকক্ষের ব্যবস্থা।
১০. অনিয়ম বা অস্বচ্ছতার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ।
ঠিকানা/এএস
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ১০ দফা দাবি:
১. প্রবেশপথ বন্ধ না করে নিরাপত্তা জোরদার ও নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার পরিচয় প্রকাশ।
২. নারী শিক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ে নারী শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি।
৩. পোলিং অফিসার নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ।
৪. ভোট গ্রহণের সময় বিকাল ৫টা পর্যন্ত বাড়ানো।
৫. পোলিং এজেন্টদের ভেতরে অবস্থানের নিশ্চয়তা।
৬. গণমাধ্যমকর্মী ও পোলিং এজেন্টদের জন্য গাইডলাইন প্রকাশ।
৭. বুথের বাইরে লাইন ব্যবস্থাপনায় শিক্ষক ও অফিসার নিয়োগ।
৮. গুজব ও ভুয়া তথ্য ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা।
৯. পর্যবেক্ষক ও এজেন্টদের জন্য বিশ্রামকক্ষের ব্যবস্থা।
১০. অনিয়ম বা অস্বচ্ছতার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ।
ঠিকানা/এএস