চার দফা দাবি আদায়ে রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশনের সহ-দপ্তর সম্পাদক অঞ্জু রানী মালাকার।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার একাধিকবার আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বরং আন্দোলনে জড়িত অনেককে চাকরিচ্যুতি, বদলি ও বরখাস্তের মতো পদক্ষেপের মাধ্যমে হয়রানি করা হচ্ছে। এতে কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল, দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা কাঠামোগত সমস্যার সমাধানসহ চারটি মূল দাবি নিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হচ্ছে।
দাবিগুলো হলো :
১. আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা; সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা; মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল; এবং বদলি/বরখাস্তের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন বাস্তবায়ন।
২. ১৭ আগস্ট ২০২৫ থেকে এ পর্যন্ত চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তকৃতদের পূর্বের কর্মস্থলে পুনর্বহাল।
৩. লাইনক্রুদের নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নির্ধারণ এবং আন্দোলনকালে যোগদান করতে না পারা পাঁচজন লাইনক্রুকে আগের পদে ফিরিয়ে দেওয়া।
৪. পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ।
ঠিকানা/এনআই
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশনের সহ-দপ্তর সম্পাদক অঞ্জু রানী মালাকার।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার একাধিকবার আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বরং আন্দোলনে জড়িত অনেককে চাকরিচ্যুতি, বদলি ও বরখাস্তের মতো পদক্ষেপের মাধ্যমে হয়রানি করা হচ্ছে। এতে কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল, দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা কাঠামোগত সমস্যার সমাধানসহ চারটি মূল দাবি নিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হচ্ছে।
দাবিগুলো হলো :
১. আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা; সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা; মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল; এবং বদলি/বরখাস্তের বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন বাস্তবায়ন।
২. ১৭ আগস্ট ২০২৫ থেকে এ পর্যন্ত চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তকৃতদের পূর্বের কর্মস্থলে পুনর্বহাল।
৩. লাইনক্রুদের নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা নির্ধারণ এবং আন্দোলনকালে যোগদান করতে না পারা পাঁচজন লাইনক্রুকে আগের পদে ফিরিয়ে দেওয়া।
৪. পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ।
ঠিকানা/এনআই