কামরুল হোসেন লিটু
জানালার পাশের বেলি ফুলগাছটার কথা প্রায়ই মনে পড়ে।
রাতে শোয়ার আগে ফোটা বেলি ফুল দু’তিনটা মশারির
ভেতর শিয়রে রেখে বেলির মনোমুগ্ধকর সুঘ্রাণের আবেশে ঘুমিয়ে পড়তাম।
সেসব দিন-রাত এখন শুধুই স্মৃতি।
আমাদের সেই বাড়ির চারপাশে আম্মার হাতে লাগানো
নারিকেল-সুপারি, আম-জাম, সফেদা-জামরুল, কাঁঠাল-পেয়ারা, আরো আছে আতা-কাগজি লেবু।
ফুলের ভেতর গোলাপ ছিল না, ছিল গাঁদা-গন্ধরাজ আর বেলি।
আমাদের ওই স্মৃতিময় বাড়িতে কখনো কি আগের মতো
জীবনকে আমরা যাপন করব?
যেখানে আমরা সব ভাইবোন বেড়ে উঠেছি।
উত্তরটা সম্ভবত আমরা সবাই জানি।
বহমান জীবনের স্রোত আমাদের ভাসিয়ে এনেছে পৃথিবীর
অপর প্রান্তে। এখানে আমরা বেশ আছি!
তবে আমাদের দেশ-জেলা-উপজেলা-গ্রাম, পাড়া-প্রতিবেশী আর অবশ্যই বাড়ি, সব সময়ই টানে।
চোখজুড়ানো সবুজ পেয়ারার সুস্বাদ, বেলির আকর্ষণীয় সুবাস, কাগজি লেবুর কাঁটা, টানে।
জানালার পাশের বেলি ফুলগাছটার কথা প্রায়ই মনে পড়ে।
রাতে শোয়ার আগে ফোটা বেলি ফুল দু’তিনটা মশারির
ভেতর শিয়রে রেখে বেলির মনোমুগ্ধকর সুঘ্রাণের আবেশে ঘুমিয়ে পড়তাম।
সেসব দিন-রাত এখন শুধুই স্মৃতি।
আমাদের সেই বাড়ির চারপাশে আম্মার হাতে লাগানো
নারিকেল-সুপারি, আম-জাম, সফেদা-জামরুল, কাঁঠাল-পেয়ারা, আরো আছে আতা-কাগজি লেবু।
ফুলের ভেতর গোলাপ ছিল না, ছিল গাঁদা-গন্ধরাজ আর বেলি।
আমাদের ওই স্মৃতিময় বাড়িতে কখনো কি আগের মতো
জীবনকে আমরা যাপন করব?
যেখানে আমরা সব ভাইবোন বেড়ে উঠেছি।
উত্তরটা সম্ভবত আমরা সবাই জানি।
বহমান জীবনের স্রোত আমাদের ভাসিয়ে এনেছে পৃথিবীর
অপর প্রান্তে। এখানে আমরা বেশ আছি!
তবে আমাদের দেশ-জেলা-উপজেলা-গ্রাম, পাড়া-প্রতিবেশী আর অবশ্যই বাড়ি, সব সময়ই টানে।
চোখজুড়ানো সবুজ পেয়ারার সুস্বাদ, বেলির আকর্ষণীয় সুবাস, কাগজি লেবুর কাঁটা, টানে।