মিয়ানমারে বন্দী সাবেক নেত্রী অং সান সু চি বেঁচে আছেন নাকি মারা গেছেন, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন তার ছেলে কিম আরিস। তিনি জানান, ৮০ বছর বয়সী সু চি মারাত্মক হৃদরোগে ভুগছেন এবং জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। মাসখানেক আগে কার্ডিওলজিস্ট দেখার অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু সেটি মঞ্জুর হয়েছে কি না তা স্পষ্ট নয়।
কিম আরিস লন্ডন থেকে ফোনে রয়টার্সকে বলেন, ‘যথাযথ চিকিৎসা পরীক্ষা ছাড়া তার হৃদযন্ত্রের অবস্থা জানা সম্ভব নয়। আমি ভীষণভাবে চিন্তিত। এমনকি তিনি জীবিত আছেন কি না তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।’
নোবেলজয়ী সু চি হাড় ও দাঁতের সমস্যায়ও ভুগছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্চে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তিনি আহত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করেছেন তার ছেলে।
২০২১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে সু চি সামরিক হেফাজতে আছেন। তাকে দুর্নীতি, নির্বাচনী জালিয়াতি ও উসকানির অভিযোগে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
সু চি মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এর আগে তিনি প্রায় ২০ বছর বিভিন্ন ধরনের আটকাবস্থায় কাটিয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ বছর ছিলেন গৃহবন্দী। সূত্র : রয়টার্স
ঠিকানা/এনআই
কিম আরিস লন্ডন থেকে ফোনে রয়টার্সকে বলেন, ‘যথাযথ চিকিৎসা পরীক্ষা ছাড়া তার হৃদযন্ত্রের অবস্থা জানা সম্ভব নয়। আমি ভীষণভাবে চিন্তিত। এমনকি তিনি জীবিত আছেন কি না তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।’
নোবেলজয়ী সু চি হাড় ও দাঁতের সমস্যায়ও ভুগছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্চে ভয়াবহ ভূমিকম্পে তিনি আহত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করেছেন তার ছেলে।
২০২১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে সু চি সামরিক হেফাজতে আছেন। তাকে দুর্নীতি, নির্বাচনী জালিয়াতি ও উসকানির অভিযোগে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যদিও তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
সু চি মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এর আগে তিনি প্রায় ২০ বছর বিভিন্ন ধরনের আটকাবস্থায় কাটিয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ বছর ছিলেন গৃহবন্দী। সূত্র : রয়টার্স
ঠিকানা/এনআই