রাজধানীর বিজয় নগরে সংঘর্ষে আহত গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেখতে শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত সোয়া ১১টার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এর আগে সন্ধ্যায় বিজয় নগর এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালালে নুরসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। প্রাথমিকভাবে আহতদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুরকে রাত ১১টার দিকে ঢামেকে আনা হয়।
দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ আরও কয়েকজন নেতাকর্মীও এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রথমে ওই এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পরে রাত সোয়া ৮টার দিকে কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় নুর রক্তাক্ত অবস্থায় আহত হন এবং সহযোগীরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
সংঘর্ষের খবর ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। রাত নয়টা পর্যন্ত উত্তেজনা অব্যাহত থাকে।
এ সময় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং সড়কে আগুন জ্বালিয়ে দেন গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা সরাসরি উপস্থিত থেকে চেষ্টা চালান।
ঠিকানা/এনআই
এর আগে সন্ধ্যায় বিজয় নগর এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালালে নুরসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। প্রাথমিকভাবে আহতদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুরকে রাত ১১টার দিকে ঢামেকে আনা হয়।
দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ আরও কয়েকজন নেতাকর্মীও এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রথমে ওই এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পরে রাত সোয়া ৮টার দিকে কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় নুর রক্তাক্ত অবস্থায় আহত হন এবং সহযোগীরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
সংঘর্ষের খবর ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। রাত নয়টা পর্যন্ত উত্তেজনা অব্যাহত থাকে।
এ সময় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং সড়কে আগুন জ্বালিয়ে দেন গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা সরাসরি উপস্থিত থেকে চেষ্টা চালান।
ঠিকানা/এনআই