মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুত আভিযানিক নয়, প্রতীকী অর্থে গুরুত্বপূর্ণ। এই শহরটি যদি রাশিয়া দখল করে তার এই নয় যে, তারা যুদ্ধের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে। সোমবার জর্ডানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
সাত মাস ধরে বাখমুতে লড়াই চলছে। যুদ্ধের পূর্বে শহরটিতে ৭০ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস ছিল। কিন্তু রুশ আক্রমণে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। শহরটি দখল করতে পারলে টানা কয়েকটি ব্যর্থতার পর ইউক্রেনে প্রথম বড় কোনও সাফল্য পাবে রুশ বাহিনী। গত কয়েক দিন ধরে রাশিয়া শহরটি ঘিরে ফেলার দাবি করলেও ইউক্রেনীয়রা প্রতিরোধ করা কথা জানিয়েছে। সোমবার সেখানে আরও সেনা মোতায়েন করার দাবি করেছে কিয়েভ।
লয়েড অস্টিন বলেন, কৌশলগত ও আভিযানিক গুরুত্বের শহরটি প্রতীকী অর্থে গুরুত্বপূর্ণ। বাখমুতের পতনের অর্থ এই নয় যে, রুশরা যুদ্ধের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে।
বাখমুতের পতন হবে কিনা কিংবা কবে পতন হতে পারে এই বিষয়ে তিনি কোনও পূর্বাভাস দিতে পারছেন না বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
বাখমুত ঘিরে ফেলার লক্ষে শহরের শেষ উন্মুক্ত রুটে বোমাবর্ষণ করছে রাশিয়া। তবে আক্রমণের সামনের সারিতে থাকা রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান বলেছেন, তাদের গোলাবারুদ শেষ গেছে এবং মস্কো সরবরাহ করছে না।
অস্টিন বলেছেন, যদি ইউক্রেনীয় সেনারা বাখমুতের পশ্চিমে নতুন করে অবস্থান নিতে চায়, তাহলে তিনি এটি কৌশলগত ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচনা করবেন না।
রাশিয়ার নিয়মিত বাহিনীর চেয়ে স্বতন্ত্রভাবে অভিযান পরিচালনা করে আসছে ওয়াগনার গ্রুপ। মাঝে মধ্যেই রুশ বাহিনীর সঙ্গে তারা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ভিডিওতে বাহিনীটির প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভজেনি প্রিগোজিন অভিযোগ করেছেন, প্রতিশ্রুতি মোতাবেক গোলাবারুদ সরবরাহ করছে না মস্কো।
প্রিগোজিন প্রায়ই সামরিক বাহিনীর কাঠামোর সমালোচনা করে আসছেন। গত মাসে গোলাবারুদ আটকে দেওয়া রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শৌইগুর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ করেছেন তিনি।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, আমার মনে হয় দুই বাহিনীর মধ্যে সম্পর্কে ফাটল আছে। আমি বলব রাশিয়ার সেনাবাহিনীর চেয়ে ওয়াগনার গ্রুপের কার্যকারিতা বেশি। এর অর্থ হলো আমরা রুশ বাহিনীর খুব ভালো দক্ষতার প্রদর্শন দেখিনি।
সাত মাস ধরে বাখমুতে লড়াই চলছে। যুদ্ধের পূর্বে শহরটিতে ৭০ হাজারের বেশি মানুষের বসবাস ছিল। কিন্তু রুশ আক্রমণে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। শহরটি দখল করতে পারলে টানা কয়েকটি ব্যর্থতার পর ইউক্রেনে প্রথম বড় কোনও সাফল্য পাবে রুশ বাহিনী। গত কয়েক দিন ধরে রাশিয়া শহরটি ঘিরে ফেলার দাবি করলেও ইউক্রেনীয়রা প্রতিরোধ করা কথা জানিয়েছে। সোমবার সেখানে আরও সেনা মোতায়েন করার দাবি করেছে কিয়েভ।
লয়েড অস্টিন বলেন, কৌশলগত ও আভিযানিক গুরুত্বের শহরটি প্রতীকী অর্থে গুরুত্বপূর্ণ। বাখমুতের পতনের অর্থ এই নয় যে, রুশরা যুদ্ধের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে।
বাখমুতের পতন হবে কিনা কিংবা কবে পতন হতে পারে এই বিষয়ে তিনি কোনও পূর্বাভাস দিতে পারছেন না বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
বাখমুত ঘিরে ফেলার লক্ষে শহরের শেষ উন্মুক্ত রুটে বোমাবর্ষণ করছে রাশিয়া। তবে আক্রমণের সামনের সারিতে থাকা রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান বলেছেন, তাদের গোলাবারুদ শেষ গেছে এবং মস্কো সরবরাহ করছে না।
অস্টিন বলেছেন, যদি ইউক্রেনীয় সেনারা বাখমুতের পশ্চিমে নতুন করে অবস্থান নিতে চায়, তাহলে তিনি এটি কৌশলগত ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচনা করবেন না।
রাশিয়ার নিয়মিত বাহিনীর চেয়ে স্বতন্ত্রভাবে অভিযান পরিচালনা করে আসছে ওয়াগনার গ্রুপ। মাঝে মধ্যেই রুশ বাহিনীর সঙ্গে তারা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ভিডিওতে বাহিনীটির প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভজেনি প্রিগোজিন অভিযোগ করেছেন, প্রতিশ্রুতি মোতাবেক গোলাবারুদ সরবরাহ করছে না মস্কো।
প্রিগোজিন প্রায়ই সামরিক বাহিনীর কাঠামোর সমালোচনা করে আসছেন। গত মাসে গোলাবারুদ আটকে দেওয়া রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শৌইগুর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ করেছেন তিনি।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, আমার মনে হয় দুই বাহিনীর মধ্যে সম্পর্কে ফাটল আছে। আমি বলব রাশিয়ার সেনাবাহিনীর চেয়ে ওয়াগনার গ্রুপের কার্যকারিতা বেশি। এর অর্থ হলো আমরা রুশ বাহিনীর খুব ভালো দক্ষতার প্রদর্শন দেখিনি।