ন্যক্কারজনক এক ঘটনা ঘটে গেছে মুম্বাই থেকে সুইজারল্যান্ডগামী বিমানের একটি ফ্লাইটে। আকাশপথেই ঘুমন্ত এক কিশোরীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে এক ভারতীয় ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, ভারতের মুম্বাই থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে যাচ্ছিল ১৫ বছর বয়সী এক সুইস কিশোরী। তার পাশে বসেছিল এক ভারতীয় ব্যবসায়ী। ৯ ঘণ্টার দীর্ঘ ওই ফ্লাইটে ঘুমিয়ে পড়ে কিশোরীটি। তখন তাকে ধর্ষণ করে ওই ভারতীয় ব্যবসায়ী।
চলতি বছরের মার্চে সুইস এয়ারলাইন্সের বিমানে ঘটে এ ভয়াবহ ঘটনা। আদালতে ওই ভারতীয় ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।
তবে সুইজারল্যান্ডের আদালত তাকে মাত্র ১৮ মাসের কারাদণ্ড আর অর্থ জরিমানা করেছে। যেহেতু সে একটি নির্দিষ্ট সময় কারাগারে কাটিয়েছে, তাকে আর আটকে না রেখে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
আদালতের এ রায়ে এখন সমালোচনা শুরু হয়েছে। অনেকে এ ধরনের ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
সংবাদমাধ্যম বিজনেস টাইমস জানিয়েছে, ওই সুইস কিশোরী ও ভারতীয় ব্যবসায়ী বিমানের পাশাপাশি আসনে বসে। তাদের মধ্যে কিছু কথাবার্তা হয়। কিশোরীটি ঘুমিয়ে পড়লে ভারতীয় ব্যবসায়ী তার শরীরে হাত দেয় এবং একপর্যায়ে তাকে ধর্ষণ করে। কিশোরীটি এ ঘটনায় বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। তার ওপর যখন ওই ভারতীয় নৃসংশতা চালাচ্ছিল, তখন কিশোরীটি কিছু বলতে পারেনি।
এরপর সে কিছুটা সাহস নিয়ে কেবিন ক্রুকে ঘটনা সম্পর্কে জানায়। ঘটনা শুনে তাৎক্ষণিক তাকে অন্য আসনে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ওই ব্যক্তিকে পুরো ফ্লাইটে নজরদারিতে রাখা হয়। বিমান যখন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিমানবন্দরে অবতরণ করে, তখনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আদালতকে ধর্ষক জানায়, সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে এমন কাজ করেছে।
ভারতীয় এ ব্যবসায়ীকে পাঁচ বছরের জন্য সুইজারল্যান্ডে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। সঙ্গে অপ্রাপ্তবয়স্কদের যেকোনো ধরনের কার্যক্রম থেকে তাকে দূরে রাখতে বলা হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই
জানা গেছে, ভারতের মুম্বাই থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে যাচ্ছিল ১৫ বছর বয়সী এক সুইস কিশোরী। তার পাশে বসেছিল এক ভারতীয় ব্যবসায়ী। ৯ ঘণ্টার দীর্ঘ ওই ফ্লাইটে ঘুমিয়ে পড়ে কিশোরীটি। তখন তাকে ধর্ষণ করে ওই ভারতীয় ব্যবসায়ী।
চলতি বছরের মার্চে সুইস এয়ারলাইন্সের বিমানে ঘটে এ ভয়াবহ ঘটনা। আদালতে ওই ভারতীয় ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।
তবে সুইজারল্যান্ডের আদালত তাকে মাত্র ১৮ মাসের কারাদণ্ড আর অর্থ জরিমানা করেছে। যেহেতু সে একটি নির্দিষ্ট সময় কারাগারে কাটিয়েছে, তাকে আর আটকে না রেখে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
আদালতের এ রায়ে এখন সমালোচনা শুরু হয়েছে। অনেকে এ ধরনের ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
সংবাদমাধ্যম বিজনেস টাইমস জানিয়েছে, ওই সুইস কিশোরী ও ভারতীয় ব্যবসায়ী বিমানের পাশাপাশি আসনে বসে। তাদের মধ্যে কিছু কথাবার্তা হয়। কিশোরীটি ঘুমিয়ে পড়লে ভারতীয় ব্যবসায়ী তার শরীরে হাত দেয় এবং একপর্যায়ে তাকে ধর্ষণ করে। কিশোরীটি এ ঘটনায় বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। তার ওপর যখন ওই ভারতীয় নৃসংশতা চালাচ্ছিল, তখন কিশোরীটি কিছু বলতে পারেনি।
এরপর সে কিছুটা সাহস নিয়ে কেবিন ক্রুকে ঘটনা সম্পর্কে জানায়। ঘটনা শুনে তাৎক্ষণিক তাকে অন্য আসনে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ওই ব্যক্তিকে পুরো ফ্লাইটে নজরদারিতে রাখা হয়। বিমান যখন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিমানবন্দরে অবতরণ করে, তখনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আদালতকে ধর্ষক জানায়, সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে এমন কাজ করেছে।
ভারতীয় এ ব্যবসায়ীকে পাঁচ বছরের জন্য সুইজারল্যান্ডে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। সঙ্গে অপ্রাপ্তবয়স্কদের যেকোনো ধরনের কার্যক্রম থেকে তাকে দূরে রাখতে বলা হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই