
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের আয়োজনে হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠককে “একটি বড় মুহূর্ত, সত্যিই নজিরবিহীন” বলে উল্লেখ করেছেন।
রুবিও বলেন, “তিন বছর ধরে স্থবিরতা, কোনো আলোচনা নয়, কোনো পরিবর্তন নয়—এরপর এই প্রথমবার মনে হচ্ছে আলোচনার ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।” খবর বিবিসির।
রুবিওর মতে, বাইডেন প্রশাসনের অধীনে একমাত্র বিকল্প ছিল ইউক্রেনকে “যতদিন প্রয়োজন ততদিন অর্থায়ন চালিয়ে যাওয়া”। তবে বর্তমানে “মানুষ আসলেই সংঘাত শেষ করার পথ নিয়ে কথা বলছে”।
তিনি আরও যোগ করেন, “এটা সম্পূর্ণ করতে আরও কিছু কাজ এবং সময় লাগবে, তবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।”
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা গড়ে তুলতে যুক্তরাষ্ট্র তার ইউরোপীয় মিত্রদের পাশাপাশি অ-ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গেও কাজ করছে।
১৮ আগস্ট হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও তাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। ছবি: এএফপি
তিনি বলেন, “শান্তিচুক্তির পর এমন ধরনের ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে, যাতে ইউক্রেন ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ বোধ করে।”

১৮ আগস্ট হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও তাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। ছবি: এএফপি
রুবিও জানান, কয়েকটি দেশ ইতোমধ্যেই এ ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তবে তিনি আরও বলেন, “ইউক্রেন আমাদের যেটা বলছে… তাদের ভবিষ্যতের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা হলো একটি শক্তিশালী সামরিক বাহিনী গড়ে তোলা।”
ঠিকানা/এসআর
রুবিও বলেন, “তিন বছর ধরে স্থবিরতা, কোনো আলোচনা নয়, কোনো পরিবর্তন নয়—এরপর এই প্রথমবার মনে হচ্ছে আলোচনার ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।” খবর বিবিসির।
রুবিওর মতে, বাইডেন প্রশাসনের অধীনে একমাত্র বিকল্প ছিল ইউক্রেনকে “যতদিন প্রয়োজন ততদিন অর্থায়ন চালিয়ে যাওয়া”। তবে বর্তমানে “মানুষ আসলেই সংঘাত শেষ করার পথ নিয়ে কথা বলছে”।
তিনি আরও যোগ করেন, “এটা সম্পূর্ণ করতে আরও কিছু কাজ এবং সময় লাগবে, তবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।”
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইউক্রেনের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা গড়ে তুলতে যুক্তরাষ্ট্র তার ইউরোপীয় মিত্রদের পাশাপাশি অ-ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গেও কাজ করছে।
১৮ আগস্ট হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও তাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। ছবি: এএফপি
তিনি বলেন, “শান্তিচুক্তির পর এমন ধরনের ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে, যাতে ইউক্রেন ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ বোধ করে।”

১৮ আগস্ট হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও তাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। ছবি: এএফপি
রুবিও জানান, কয়েকটি দেশ ইতোমধ্যেই এ ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তবে তিনি আরও বলেন, “ইউক্রেন আমাদের যেটা বলছে… তাদের ভবিষ্যতের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা হলো একটি শক্তিশালী সামরিক বাহিনী গড়ে তোলা।”
ঠিকানা/এসআর