পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া (কেপি) প্রদেশে ১৫ আগস্ট (শুক্রবার) ভয়াবহ আকস্মিক বন্যায় ব্যাপক প্রাণহানি ও অবকাঠামোর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৭ জনে। ডুবে গেছে সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বহু স্থাপনা।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (পিডিএমএ) বরাত দিয়ে ১৬ আগস্ট (শনিবার) এক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ডন।
এর আগে, গতকাল ১৫ আগস্ট (শুক্রবার) কেপি প্রদেশের বিভিন্ন জেলায় প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়। একদিনেই দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এদের মধ্যে প্রাদেশিক সরকারের একটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ৫ জন ক্রু নিহত হন।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বুনের জেলা। মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় জেলাটিতে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পিডিএমএর পরিস্থিতি প্রতিবেদন অনুযায়ী, শনিবারই নতুন করে আরও ৯৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া সবাই পুরুষ।
বুনের জেলা প্রশাসক কাশিফ কায়ুম খান স্থানীয় ডনকে জানান, এখনও চাঘরজাই তহসিলে ৩০ জন নিখোঁজ রয়েছেন এবং “১০০ জনেরও বেশি আহত” হয়েছেন। উদ্ধারকাজ অব্যাহত রয়েছে।
অন্যান্য জেলাগুলোর মধ্যে শাংলায় ৩৬ জন, মানসেহরায় ২৩ জন, সোয়াতে ২২ জন, বাজৌরে ২১ জন, বাট্টাগ্রামে ১৫ জন, লোয়ার দিরে পাঁচজন এবং আবোটাবাদে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
ভয়াবহ এই বন্যায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঠিকানা/এএস
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (পিডিএমএ) বরাত দিয়ে ১৬ আগস্ট (শনিবার) এক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ডন।
এর আগে, গতকাল ১৫ আগস্ট (শুক্রবার) কেপি প্রদেশের বিভিন্ন জেলায় প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়। একদিনেই দুই শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এদের মধ্যে প্রাদেশিক সরকারের একটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ৫ জন ক্রু নিহত হন।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বুনের জেলা। মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় জেলাটিতে ১৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পিডিএমএর পরিস্থিতি প্রতিবেদন অনুযায়ী, শনিবারই নতুন করে আরও ৯৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া সবাই পুরুষ।
বুনের জেলা প্রশাসক কাশিফ কায়ুম খান স্থানীয় ডনকে জানান, এখনও চাঘরজাই তহসিলে ৩০ জন নিখোঁজ রয়েছেন এবং “১০০ জনেরও বেশি আহত” হয়েছেন। উদ্ধারকাজ অব্যাহত রয়েছে।
অন্যান্য জেলাগুলোর মধ্যে শাংলায় ৩৬ জন, মানসেহরায় ২৩ জন, সোয়াতে ২২ জন, বাজৌরে ২১ জন, বাট্টাগ্রামে ১৫ জন, লোয়ার দিরে পাঁচজন এবং আবোটাবাদে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
ভয়াবহ এই বন্যায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ঠিকানা/এএস